হাদিস শরিফে এসেছে,
عَنْ عَمَّارِ بْنِ يَاسِرٍ ، قَالَ : أَتَى عَلَيَّ رَسُولُ اللَّهِ – صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ – وَأَنَا عَلَى بِئْرٍ أَدْلُو مَاءً فِي رِكْوَةٍ لِي ، فَقَالَ : يَا عَمَّارُ ، مَا تَصْنَعُ ؟ قُلْتُ : يَا رَسُولَ اللَّهِ ، بِأَبِي وَأُمِّي ، أَغْسِلُ ثَوْبِي مِنْ نُخَامَةٍ أَصَابَتْهُ . فَقَالَ ” يَا عَمَّارُ ، إِنَّمَا يُغْسَلُ الثَّوْبُ مِنْ خَمْسٍ : مِنَ الْغَائِطِ ، وَالْبَوْلِ ، وَالْقَيْءِ ، وَالدَّمِ ، وَالْمَنِيِّ ، يَا عَمَّارُ ، مَا نُخَامَتُكَ وَدُمُوعُ عَيْنَيْكَ وَالْمَاءُ الَّذِي فِي رِكْوَتِكَ إِلَّا سَوَاءٌ
‘আম্মার ইবনে ইয়াসির (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল (সা.) আমার নিকট এলেন, তখন আমি একটি কূপ থেকে বালতি দিয়ে পানি তুলে আমার একটি পানির পাত্রে ভর্তি করছিলাম। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, হে আম্মার! তুমি কী করছো? আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমার পিতা-মাতা আপনার জন্য কোরবান হোক। আমি আমার পরিধেয় বস্ত্রে লেগে যাওয়া শ্লেষ্মা পরিষ্কার করছি। তিনি বলেন, হে আম্মার! পাঁচটি জিনিস থেকে কাপড় ধৌত করা প্রয়োজন: বিষ্ঠা, পেশাব, বমি, রক্ত ও বীর্য। হে আম্মার! তোমার নাকের শ্লেষ্মা, তোমার উভয় চোখের অশ্রু এবং তোমার এই পানির পাত্রের পানি একই সমান।’ [সুনানে দারাকুতনী, হাদিস: ৪৫০]
التنجيس: أنه طاهر كيفما كان وعليه الفتوى، (البحر الرائق-1/37
সারমর্মঃ
নাকের পানি যেভাবেই হোক,সবই পাক।
★সুতরাং নামাজরত অবস্থায় ঐ নাকের পানি কাপড়ে মুছলে কাপড় নাপাক হয়ে যাবেনা।
এতে কোনো সমস্যা নেই।
বরং টিস্যু বা কাপড় দিয়ে সেটি মুছে ফেলাই উচিত।
যাতে মুখের ভিতরে না আসে।
,
(০২)
নামাজ রত অবস্থায় নাকের পানি টপকিয়ে মুখের ভিতর গিয়ে গলার ভিতর চলে গেলে নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
বিস্তারিত জানুনঃ