বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
প্রত্যেক মুসলমানের জন্য নেক কাজ করা ও নেক কাজ করার প্রতি উৎসাহিত থাকা জরুরী। নেক কাজ ব্যতিত বেহুদা কাজ থেকে বেঁচে থাকা জরুরী। নেক কাজ পৃথিবীতে সংগঠিক হোক, সেই কামনা বাসনা অন্তরে রাখা অত্যন্ত জরুরী।
ইনশা আল্লাহ অর্থ হল,যদি আল্লাহ চায় তবে হবে।
জগতের কোনো কাজই অাল্লাহর হুকুম ব্যতিত সংগঠিত হয় না। নেক কাজ হোক বা বদ কাজ হোক, সকল প্রকার কাজ বা বিষয় আল্লাহর হুকুমেই সংগঠিত হয়ে থাকে। সুতরাং খেল তামাশা, এগুলোও আল্লাহর হুকুমেই সংগঠিত হয়।এ হিসেবে আর্জেন্টিনা জিতবে ইনশাআল্লাহ বললে কোনো গোনাহ হবে, যদিও মূসলমান হিসেবে এরকম বেহুদা ও অনর্থক কাজ থেকে বেঁচে থাকা নিতান্তই জরুরী।হ্যা,কেউ যদি আল্লাহ কুদরত কে বিদ্রুপ করে এমনটা বলে,তাহলে তার ঈমানে সমস্যা হবে।তার ঈমান চলে যাবে।
(২)
يَكَادُ الْبَرْقُ يَخْطَفُ أَبْصَارَهُمْ ۖ كُلَّمَا أَضَاءَ لَهُم مَّشَوْا فِيهِ وَإِذَا أَظْلَمَ عَلَيْهِمْ قَامُوا ۚ وَلَوْ شَاءَ اللَّهُ لَذَهَبَ بِسَمْعِهِمْ وَأَبْصَارِهِمْ ۚ إِنَّ اللَّهَ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
বিদ্যুতালোকে যখন সামান্য আলোকিত হয়, তখন কিছুটা পথ চলে। আবার যখন অন্ধকার হয়ে যায়, তখন ঠাঁয় দাঁড়িয়ে থাকে। যদি আল্লাহ ইচ্ছা করেন, তাহলে তাদের শ্রবণশক্তি ও দৃষ্টিশক্তি ছিনিয়ে নিতে পারেন। আল্লাহ যাবতীয় বিষয়ের উপর সর্বময় ক্ষমতাশীল। (সূরা বাকারা-২০)
উক্ত আয়াতে বিদ্যুৎ দ্বারা বিজলিকে বুঝানো হয়েছে।