ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
মুরতাদের সাথে কোনো প্রকার সম্পর্ক রাখা জায়েয হবে না।
ব্যক্তি মুসলমান অবস্থায় বিবাহ করার পর নাস্তিক-মুরতাদ হয়ে গেলে তার বিবাহ বাতিল হয়ে যায়। নাস্তিক-মুরতাদের জন্য মুসলিম , কাফের , নাস্তিক-মুরতাদ কোন মহিলাকেই বিবাহ করা জায়েজ নয়। (ফাতওয়ায়ে শামী-৪/৩৭৬, ফাতওয়ায়ে আলমগীরী-১/২৮২, আল বাহরুর রায়েক-৩/২০৯)
قَوْله تَعَالَى { وَمَنْ يَكْفُرْ بِالْإِيمَانِ فَقَدْ حَبِطَ عَمَلُهُ وَهُوَ فِي الْآَخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ سورة المائدة-5)
আল্লাহ তায়ালা বলেন-ঈমান আনার পর যে ব্যক্তি কুফরী করে তার সকল আমল বাতিল হয়ে যায়। আর সে আখেরাতে হবে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত। (সূরা মায়িদা-৫)
ولا يجوز للمرتد أن يتزوج مرتدة ولا مسلمة ولا كافرة أصلية وكذلك لا يجوز نكاح المرتدة مع أحد كذا في المبسوط(الفتاوى الهندية-1/282)
মৌলিকভাবে মুরতাদের জন্য মুরতাদকে, কোন মুসলিমকে, এবং কোন কাফেরকেও বিবাহ করা জায়েজ নয়। (ফাতওয়ায়ে আলমগীরী০১/২৭২
মুরতাদকে আপ্যায়ন করানো যাবে না। তার সাথে সম্পর্ণ সম্পর্কচ্ছেদ করতে হবে। তার সাথে সম্পর্ক রাখার কারণে মাতাপিতার গোনাহ না হলেও মাতাপিতার জন্য কল্যাণকর হবে না।