জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
قَالَ عَطَاءٌ: «تَوَضَّأْ مِنْ كُلِّ حَدَثٍ مِنَ الْبَوْلِ، وَالْخَلَاءِ، وَالْفُسَاءِ، وَالضُّرَاطِ، وَمِنْ كُلِّ حَدَثٍ يَخْرُجُ مِنَ الْإِنْسَانِ
হযরত আত্বা রহঃ বলেন, অযু কর প্রত্যেক হদসের কারণে। যেমন পেশাব, পায়খানা, বায়ু বের হওয়া শব্দসহ বা শব্দ ছাড়া। প্রতিটি বস্তু যা মানুষের শরীর থেকে বের হয়। [মুসান্নাফ আব্দুর রাজ্জাক-১/১৩৯, হাদীস নং-৫২৭]
قال في الہدایۃ: المعاني الناقضۃ للوضوء کل ما خرج من السبیلین، لقولہ تعالیٰ: {اَوْ جَآئَ اَحَدٌ مِنْکُمْ مِنَ الْغَآئِطِ} [المائدۃ: ۶]
সারমর্মঃ
অযু ভঙ্গের কারন, পায়খানা বা পেশাবের রাস্তা দিয়ে কোনো কিছু বের হওয়া।
وقیل رسول اللّٰہ صلی اللّٰہ علیہ وسلم: وما الحدث؟ قال: ما یخرج من السبیلین۔ (ہدایۃ ۱؍۲۲)
সারমর্মঃ
রাসুলুল্লাহ সাঃ কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিলো হদস কি?
তিনি জবাব দিলেন যেটি পায়খানা বা পেশাবের রাস্তা দিয়ে বের হয়।
,
سئل رسول اللّٰہ صلی اللّٰہ علیہ وسلم ما الحدث؟ فقال: ما یخرج من السبیلین۔ (نصب الرایۃ ۱؍۸۳)
সারমর্মঃ
রাসুলুল্লাহ সাঃ কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিলো হদস কি?
তিনি জবাব দিলেন যেটি পায়খানা বা পেশাবের রাস্তা দিয়ে বের হয়।
বিস্তারিত জানুনঃ
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে জানতে হবে যে, আসলে উক্ত সাদা স্রাব কখন বের হয়েছিলো?
যদি নামাজের পরে/অযু করার আগে বের হয়,তাহলে তো কোনো সমস্যা নেই।
যদি নামাজের মাঝে বা অযু করার পর নামাজের আগে বের হয়,তাহলে যেহেতু উক্ত সাদাস্রাব বের হওয়ার কারনে অযু ভেঙ্গে গিয়েছিলো,তাই উক্ত নামাজ হয়নি।
পুনরায় আদায় করতে হবে।
,
যদি কোনো কিছুই জানা না যায়,তাহলে প্রবল ধারনার উপর আমল করবেন।
,
যদি কোনোদিকেই প্রবল ধারনা না হয়,তাহলে অযু করে সতর্কতামূলক উক্ত নামাজ পুনরায় আদায় করবেন।
,
(০২)
উক্ত সালোয়ারে পরবর্তীতে নামাজ পরা যাবে।
কেননা সেটি এক দিরহামের কম।
,
আরো জানুনঃ
(০৩)
তিনবার ধৌত করতে হবে।