ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
" مَنْ غَسَّلَ يَوْمَ الْجُمُعَةِ وَاغْتَسَلَ ثُمَّ بَكَّرَ وَابْتَكَرَ وَمَشَى وَلَمْ يَرْكَبْ وَدَنَا مِنَ الإِمَامِ فَاسْتَمَعَ وَلَمْ يَلْغُ كَانَ لَهُ بِكُلِّ خُطْوَةٍ عَمَلُ سَنَةٍ أَجْرُ صِيَامِهَا وَقِيَامِهَا "
আওস ইবনু আওস আস-সাক্বা্ফী (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছিঃ যে ব্যক্তি জুমুআর দিন গোসল করবে এবং (স্ত্রীকেও) গোসল করাবে, প্রত্যুষে ঘুম থেকে জাগবে এবং জাগাবে, জুমুআর জন্য বাহনে চড়ে নয় বরং পায়ে হেঁটে মসজিদে যাবে এবং কোনরূপ অনর্থক কথা না বলে ইমামের নিকটে বসে খুতবা শুনবে, তার (মসজিদে যাওয়ার) প্রতিটি পদক্ষেপ সুন্নাত হিসেবে গণ্য হবে এবং প্রতিটি পদক্ষেপের বিনিময়ে সে এক বছর যাবত সিয়াম পালন ও রাতভর সালাত আদায়ের (সমান) সাওয়াব পাবে।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১)
েইমাম সাহেবের নিকট বলতে মসজিদে প্রথম আযানের পূর্বেই বা আযানের সাথে সাথেই যাওয়া।
(২)
কদম বাড়ানোর অর্থ হল, আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের নিমিত্তে কিছুটা কষ্ট করে যাওয়া। জুম্মা জামে মসজিদেই আদায় করা। নিজ এলাকার জামে মসজিদ রেখে অন্যত্র যাওয়া এই হাদীসের উদ্দেশ্য নয়।
(৩) নামাযে শাহাদত আঙ্গুলি নাড়ানোর কোনো নিয়ম নাই।