ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আখেরাত সম্পর্কে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
وَلَا يَسْأَلُ حَمِيمٌ حَمِيمًا
বন্ধু বন্ধুর খবর নিবে না।
يُبَصَّرُونَهُمْ ۚ يَوَدُّ الْمُجْرِمُ لَوْ يَفْتَدِي مِنْ عَذَابِ يَوْمِئِذٍ بِبَنِيهِ
যদিও একে অপরকে দেখতে পাবে। সেদিন গোনাহগার ব্যক্তি পনস্বরূপ দিতে চাইবে তার সন্তান-সন্ততিকে,
وَصَاحِبَتِهِ وَأَخِيهِ
তার স্ত্রীকে, তার ভ্রাতাকে,
وَفَصِيلَتِهِ الَّتِي تُؤْوِيهِ
তার গোষ্ঠীকে, যারা তাকে আশ্রয় দিত।
وَمَن فِي الْأَرْضِ جَمِيعًا ثُمَّ يُنجِيهِ
এবং পৃথিবীর সবকিছুকে, অতঃপর নিজেকে রক্ষা করতে চাইবে।
كَلَّا ۖ إِنَّهَا لَظَىٰ
কখনই নয়। নিশ্চয় এটা লেলিহান অগ্নি। ( সূরা মা’আরিজ-১০-১৫)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
পীর বলতে একজন শিক্ষক এরচেয়ে বেশী কিছু ভাবলে তখন পীর মুরিদি ত্বরিকা জায়েয হবে না। বরং এটা শিরকে পরিণত হয়ে যাবে। মৃত্যুর পর পীর কবর থেকেও তার মুরীদের জন্য দুআ করতে পারেন, বা সাজা কমিয়ে দিতে পারেন, এমন আকিদা পোষন করা কখনো জয়েয হবে না। হ্যা, কবর যিয়ারতে গেলে যে ব্যক্তি মৃতদের জন্য সওয়াব বখশিয়ে দিবে, মৃত ব্যক্তিরাও উক্ত ব্যক্তির জন্য দুআ করেন, এমনটা হাদীসে এসেছে।