বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলক্বামাহ ইবনু ওয়াক্কাস আল-লায়সী (রহ.) হতে বর্ণিত।
قَالَ: أَخْبَرَنِي مُحَمَّدُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ التَّيْمِيُّ، أَنَّهُ سَمِعَ عَلْقَمَةَ بْنَ وَقَّاصٍ اللَّيْثِيَّ، يَقُولُ: سَمِعْتُ عُمَرَ بْنَ الخَطَّابِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ عَلَى المِنْبَرِ قَالَ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: «إِنَّمَا الأَعْمَالُ بِالنِّيَّاتِ، وَإِنَّمَا لِكُلِّ امْرِئٍ مَا نَوَى، فَمَنْ كَانَتْ هِجْرَتُهُ إِلَى دُنْيَا يُصِيبُهَا، أَوْ إِلَى امْرَأَةٍ يَنْكِحُهَا، فَهِجْرَتُهُ إِلَى مَا هَاجَرَ إِلَيْهِ»
আমি ‘উমার ইবনুল খাত্তাব (রাঃ)-কে মিম্বারের উপর দাঁড়িয়ে বলতে শুনেছিঃ আমি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছিঃ কাজ (এর প্রাপ্য হবে) নিয়্যাত অনুযায়ী। আর মানুষ তার নিয়্যাত অনুযায়ী প্রতিফল পাবে। তাই যার হিজরাত হবে ইহকাল লাভের অথবা কোন মহিলাকে বিবাহ করার উদ্দেশে- তবে তার হিজরাত সে উদ্দেশেই হবে, যে জন্যে, সে হিজরাত করেছে।(সহীহ বোখারী-১)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
আইয়্যামের বীজের রোযা আরবী মাসের যেকোনো তারিখে রাখা যায়,এক্ষেত্রে কোনো দিন তারিখ নির্দিষ্ট নয়।বরং যে কোনো সময় রাখা যাবে। হ্যা ১৩,১৪,১৫ তারিখে রোযা রাখা উত্তম। যদি কেউ এই ১৩,১৪,১৫ তারিখে শাওয়ালের রোযা রাখে এবং সে প্রত্যেক মাসে আইয়্যামে বীযের রোযা রেখে থাকে, তাহলে সে শাওয়ালের সাথে সাথে আইয়্যামে বীযের রোযারও ফযিলত পাবে।