আমি আমার বোনকে মাসে ১/২ বার ঈমান নবায়ন করাই। যাতে ও তার অজানা কিংবা জানা কুফর কাজ করে থাকলে যেন আল্লাহ্ মাফ করে দেন।
কিন্তু আজ বোনের সাথে রাগ করেছিলাম এক প্রসংগ নিয়ে (মোবাইলের বিষয় নিয়ে রাগ করেছিলাম দুজনেেই)।
বোনের বয়স ১৬+। শরীয়ত সম্পর্কে জ্ঞান নেই (কিন্তু পাগল নয়)
আজ আমি ওর উপরে রাগ করার পর,,বোনের-ও আমার উপর রাগ উঠে যায়। আমার উপরে রাগ করে যদি এই কথা বলে ফেলে বোন (নিচে)
উদাহরনস্বরুপ, বোন রাগ করে যদি এই কথা বলে
আর কইতে নি, কইস। (ব্যাস এতটুক বলেছে)
যার ব্যাখ্য্যা হচ্ছে,, আমি যে ওকে ঈমান নবায়ন করাই,,আমার উপরে রাগ করে ঈমান নবায়ন এই বিধানের দিকে ইংগিত করে উপরের কথা বলে ফেল লে
শদ্দ্ব বাংলায় বলতে চাচ্ছি,
আমি যে ওকে ঈমান নবায়ন করাই মাসে ১/২ বার। এই ঈমান নবায়নের জন্য, উপোরক্ত কথা (আর কইতে নি?? কইস)) বললে বোনের আবার ঈমানের সমস্যা হবে কি? এই কথা মূলত আমার উপরে রাগ করে বলছে।
মূলত আমার উপর রাগ অভিমান করে বলে ফেললে।
আরকি বাহ্যিক দৃষ্টিতে এরকম লাগে, শরীয়তের বিধান ঈমান নবায়ন করা। এখন যদি কোনো মানুষ এই ঈমান নবায়ন শরীয়তের বিধান এর উপর রাগ করে। এরকম বাহ্যিক দিক দিয়ে লাগে।
আসলে বোন রাগ করে ঈমান নবায়ন-কে বলে নাই,,আমার উপিরে রাগ করে,,ঈমান নবায়নের দিকে ইংগিত করে বলেছে।
যেমন ধরুন আপিনি আমাকে বলেছেন প্রতিদিন আপনার সেবা অন্তত ১ ঘন্টা টা করতেে। আমিও রাজি হলাম। কিন্তু রাগ হবার পর আমি রাগে অভিমানে আপিনাকে বললাম,,
আর বলবে কি আপনাকে সেবা করার জন্য??
(((মহান আল্লাহ্ সুবহানাহু তা'য়ালার হুকুম হলে বুজতে পারছেন ব্যাপারটা!!)