হাদীস শরীফে এসেছেঃ
حَدَّثَنَا الرَّبِيعُ بْنُ نَافِعٍ أَبُو تَوْبَةَ، وَمُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، - الْمَعْنَى - قَالَا حَدَّثَنَا ابْنُ الْمُبَارَكِ، عَنْ مُوسَى، - قَالَ أَبُو سَلَمَةَ مُوسَى بْنِ أَيُّوبَ - عَنْ عَمِّهِ، عَنْ عُقْبَةَ بْنِ عَامِرٍ، قَالَ لَمَّا نَزَلَتْ ( فَسَبِّحْ بِاسْمِ رَبِّكَ الْعَظِيمِ ) قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم " اجْعَلُوهَا فِي رُكُوعِكُمْ " . فَلَمَّا نَزَلَتْ ( سَبِّحِ اسْمَ رَبِّكَ الأَعْلَى ) قَالَ " اجْعَلُوهَا فِي سُجُودِكُمْ " . -
‘উক্ববাহ ইবনু ‘আমির (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, ‘ফাসাবিবহ বিসমি রব্বিকাল ‘আযীম’ কুরআনের এ আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার পর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, তোমরা এটা রুকূ‘তে পাঠ করবে। অতঃপর ‘সাব্বিহিসমা রব্বিকাল আ‘লা’ এ আয়াত অবতীর্ণ হলে তিনি বলেন, তোমরা এটা সিজদাতে পাঠ করবে।
ইবনু মাজাহ (অধ্যায় : সলাত, অনুঃ রুকূ‘র তাসবীহ, হাঃ ৮৮৭), দারিমী (অধ্যায় : সলাত, অনুঃ রুকূ‘তে কি বলবে, হাঃ ১৩০৫),আবু দাউদ ৮৬৯. আহমাদ, ইবনু খুযাইমাহ (হাঃ ৬০০), ইবনু হিব্বান (হাঃ ৫০৬), হাকিম, বায়হাক্বী, ত্বায়ালিসি।
,
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ يُونُسَ، حَدَّثَنَا اللَّيْثُ، - يَعْنِي ابْنَ سَعْدٍ - عَنْ أَيُّوبَ بْنِ مُوسَى، - أَوْ مُوسَى بْنِ أَيُّوبَ - عَنْ رَجُلٍ، مِنْ قَوْمِهِ عَنْ عُقْبَةَ بْنِ عَامِرٍ، بِمَعْنَاهُ زَادَ قَالَ فَكَانَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم إِذَا رَكَعَ قَالَ " سُبْحَانَ رَبِّيَ الْعَظِيمِ وَبِحَمْدِهِ " . ثَلَاثًا وَإِذَا سَجَدَ قَالَ " سُبْحَانَ رَبِّيَ الأَعْلَى وَبِحَمْدِهِ " . ثَلَاثًا
‘উক্ববাহ ইবনু ‘আমির (রাঃ) হতে পূর্বোক্ত হাদীসের অনুরূপ বর্ণিত। তাতে আরো রয়েছেঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রুকূ‘তে ‘সুবহানা রব্বিয়াল ‘আযীম ওয়া বিহামদিহী’ তিনবার বলতেন এবং সিজদাতে ‘সুবহানা রব্বিয়াল আ‘লা ওয়া বিহামদিহী’ তিনবার বলতেন।
(আবু দাউদ ৮৭০)
★★★সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনি ইমাম সাহেবকে ভালো ভাবে আস্তে ধীরে নামাজ আদায়ের জন্য বুঝাবেন।
যদি বুঝানোতে কাজ না হয়,সেক্ষেত্রে আপনি সুন্নাত তরীকায় নামাজ পড়ার লক্ষ্যে অন্য মসজিদে যেতে পারবেন।