বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলক্বামাহ ইবনু ওয়াক্কাস আল-লায়সী (রহ.) হতে বর্ণিত।
قَالَ: أَخْبَرَنِي مُحَمَّدُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ التَّيْمِيُّ، أَنَّهُ سَمِعَ عَلْقَمَةَ بْنَ وَقَّاصٍ اللَّيْثِيَّ، يَقُولُ: سَمِعْتُ عُمَرَ بْنَ الخَطَّابِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ عَلَى المِنْبَرِ قَالَ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: «إِنَّمَا الأَعْمَالُ بِالنِّيَّاتِ، وَإِنَّمَا لِكُلِّ امْرِئٍ مَا نَوَى، فَمَنْ كَانَتْ هِجْرَتُهُ إِلَى دُنْيَا يُصِيبُهَا، أَوْ إِلَى امْرَأَةٍ يَنْكِحُهَا، فَهِجْرَتُهُ إِلَى مَا هَاجَرَ إِلَيْهِ»
আমি ‘উমার ইবনুল খাত্তাব (রাঃ)-কে মিম্বারের উপর দাঁড়িয়ে বলতে শুনেছিঃ আমি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছিঃ কাজ (এর প্রাপ্য হবে) নিয়্যাত অনুযায়ী। আর মানুষ তার নিয়্যাত অনুযায়ী প্রতিফল পাবে। তাই যার হিজরাত হবে ইহকাল লাভের অথবা কোন মহিলাকে বিবাহ করার উদ্দেশে- তবে তার হিজরাত সে উদ্দেশেই হবে, যে জন্যে, সে হিজরাত করেছে।(সহীহ বোখারী-১)
ইবাদত একমাত্র আল্লাহর জন্যই হতে হবে।ভিন্ন উদ্দেশ্যে ইবাদত করলে সেই ইবাদতের সওয়াব পাওয়া যাবে না।কেননা প্রত্যেক আ'মলের সওয়াব তার নিয়তের উপর নির্ভরশীল। সুতরাং আপনি আল্লাহকে রাজি এবং খুশি করার জন্য রোজা রাখবেন।যদি কারো আল্লাহকে রাজি খুশী করানোর নিয়ত থাকে,পাশাপাশি শারিরিক সুস্থতা বা অন্য কিছুর নিয়ত থাকে, তবে প্রধানত নিয়ত হলো আল্লাহকে রাজি খুশি করানো,তাহলে এতে কোনো সমস্যা হবে না।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনি তাওবাহ করবেন, তাওবাহ যে কোনো সময় কবুল হতে পারে। তার সাথে আপাতত যোগাযোগ করলেই হবে।