ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
عَنْ عَائِشَةَ، أَنَّهَا قَالَتْ: «كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا اعْتَكَفَ أَدْنَى إِلَيَّ رَأْسَهُ فَأُرَجِّلُهُ، وَكَانَ لَا يَدْخُلُ البَيْتَ إِلَّا لِحَاجَةِ الإِنْسَانِ»: «هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ» - «سنن الترمذي ت شاكر»
(3/ 158)
আবূ মুসআব মাদানী (রহঃ) ...... আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন ইতিকাফে বসতেন, তিনি তাঁর মাথা আমার দিকে ঝুঁকিয়ে দিতেন আর আমি তা আঁচড়িয়ে দিতাম। তিনি মানবীয় প্রয়োজন ছাড়া ঘরে প্রবেশ করতেন না। - ইবনু মাজাহ ৬৩৩, ১৭৭৮, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ৮০৪ [আল মাদানী প্রকাশনী]
ইতিকাফ রত অবস্থায় হাজতে শরয়ী যেমন জুমুআহ এর নামায এবং হাজতে তাবয়ী যেমন প্রস্রাব পায়খানা, ইত্যাদির জন্য মজসিদ থেকে বের হওয়ার অুনমোদন রয়েছে।
(قَوْلُهُ: وَلَا يَخْرُجُ مِنْهُ إلَّا لِحَاجَةٍ شَرْعِيَّةٍ كَالْجُمُعَةِ أَوْ طَبِيعِيَّةٍ. كَالْبَوْلِ وَالْغَائِطِ) أَيْ لَا يَخْرُجُ الْمُعْتَكِفُ اعْتِكَافًا وَاجِبًا مِنْ مَسْجِدِهِ إلَّا لِضَرُورَةٍ مُطْلَقَةٍ لِحَدِيثِ عَائِشَةَ «كَانَ - عَلَيْهِ السَّلَامُ - لَا يَخْرُجُ مِنْ مُعْتَكَفِهِ إلَّا لِحَاجَةِ الْإِنْسَانِ» وَلِأَنَّهُ مَعْلُومٌ وُقُوعُهَا وَلَا بُدَّ مِنْ الْخُرُوجِ فِي بَعْضِهَا فَيَصِيرُ الْخُرُوجُ لَهَا مُسْتَثْنًى وَلَا يَمْكُثُ بَعْدَ فَرَاغِهِ مِنْ الطَّهُورِ؛ لِأَنَّ مَا ثَبَتَ بِالضَّرُورَةِ يَتَقَدَّرُ بِقَدْرِهَا وَأَمَّا الْجُمُعَةُ فَإِنَّهَا مِنْ أَهَمِّ حَوَائِجِهِ وَهِيَ مَعْلُومَةٌ وُقُوعَهَا -
«البحر الرائق شرح كنز الدقائق ومنحة الخالق وتكملة الطوري» (2/ 325)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
ইতিকাফ রত অবস্থায় আপনি বাড়িতে গিয়ে খাবার নিয়ে আসতে পারবেন। তবে রাস্তায় কারো সাথে কথা বলতে পারবেন না। বাড়িতে যাওয়া রাস্তায় দাড়িয়ে কারো সাথে কথা বললে, ইতিকাফ ফাসিদ হয়ে যাবে।