আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
651 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (67 points)
reopened by
১। জীবন সঙ্গী নির্বাচনে দ্বীনদারিতা কে প্রাধান্য দিতে বলা হয়েছে। আবার কোন এক হাদিছে বলা হয়েছে (আল্লাহই ভালো জানেন) যে কারো আচরণ ও দ্বীনদারিতা মুগ্ধ করলে বিয়ের প্রস্তাব দেওয়া যায়। এক্ষেত্রে কেউ যদি দ্বীন না দেখে শুধু আরেকজন মানুষের ভাল চরিত্রের মাপকাঠিতে বিয়ে করে, তাহলে ভবিষ্যৎ সংসারে কি ধরণের সমস্যা হতে পারে?

২। আমি ছোটবেলা থেকেই অনেক ভয় পেতাম আর সেই সময় আল্লাহকে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস না করায় ভয়ের কথা সবাইকে বলে দিতাম তাই কেউ আমাকে কোন কাজে লাগাতে চায় না। মুসলিম বীরদের কাহিনী শুনে আমার সাহসী হতে মন চায়। এক্ষেত্রে কি কোন দুয়া আছে? দুয়ার পাশাপাশি আর কোন কোন আমল করা যেতে পারে সাহসী হওয়ার জন্য?

1 Answer

0 votes
by (574,470 points)
edited by
জবাব
بسم الله الرحمن الرحيم 


(০১)
বিবাহের ক্ষেত্রে রাসূল সা: ‘কুফু’র বিষয়টিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন। 

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ سَابُورَ الرَّقِّيُّ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْحَمِيدِ بْنُ سُلَيْمَانَ الْأَنْصَارِيُّ أَخُو فُلَيْحٍ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَجْلَانَ عَنْ ابْنِ وَثِيمَةَ النَّصْرِيِّ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم إِذَا أَتَاكُمْ مَنْ تَرْضَوْنَ خُلُقَهُ وَدِينَهُ فَزَوِّجُوهُ إِلَّا تَفْعَلُوا تَكُنْ فِتْنَةٌ فِي الْأَرْضِ وَفَسَادٌ عَرِيضٌ

আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমাদের নিকট এমন কোন ব্যক্তি বিবাহের প্রস্তাব নিয়ে এলে, যার চরিত্র ও ধর্মানুরাগ সম্পর্কে তোমরা সন্তুষ্ট, তার সাথে (তোমাদের মেয়েদের) বিবাহ দাও। তোমরা যদি তা না করো, তাহলে পৃথিবীতে বিপর্যয় ও ব্যাপক বিশৃংখলা ছড়িয়ে পড়বে।
(ইবনে মাজাহ ১৯৬৭,তিরমিযী ১০৮৪, ইরওয়াহ ১৮৬৮, সহীহাহ ১০২২।) 


একজন দ্বীনদার পাত্রপাত্রীর সাথে একজন ধর্মবিষয়ে উদাসীন পাত্রপাত্রীর জীবনাচার নাও মিলতে পারে। দ্বীনদার চাইবে সব কিছুতে ধর্মের ছাপ থাকুক। আর দীনহীন চাইবে সব কিছু ধর্মের আবরণমুক্ত থাকুক। সুতরাং এ দুইয়ের একত্রে বসবাস কখনো শান্তি-সুখের ঠিকানা হতে পারে না। তাই পবিত্র কুরআনও বিয়ের ক্ষেত্রে দ্বীনদারিতে সমতা রক্ষার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেছে।

আল্লাহ বলেন, ‘দুশ্চরিত্রা নারী দুশ্চরিত্র পুরুষদের জন্য; দুশ্চরিত্র পুরুষ দুশ্চরিত্রা নারীর জন্য; সচ্চরিত্রা নারী সচ্চরিত্র পুরুষদের জন্য এবং সচ্চরিত্র পুরুষ সচ্চরিত্রা নারীর জন্য উপযুক্ত।’ (সূরা নূর : ২৬)।

অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘ব্যভিচারী পুরুষ যেন ব্যভিচারিণী বা মুশরিক নারী ছাড়া কাউকে বিয়ে না করে। আবার ব্যভিচারিণী নারী যেন ব্যভিচারী পুরুষ বা মুশরিক পুরুষ ছাড়া কাউকে বিয়ে না করে। মুমিনদের জন্য এ ধরনের চরিত্রের নারী-পুরুষকে হারাম করা হয়েছে।’ (সূরা নূর : ৩)।


★কেউ যদি দ্বীন না দেখে শুধু আরেকজন মানুষের ভাল চরিত্রের মাপকাঠিতে বিয়ে করে, তাহলে ভবিষ্যৎ সংসারে যে ধরণের সমস্যা হতে পারেঃ
*যদি স্ত্রী দ্বীনদার হয়,তাহলে তার পর্দার বিধান মেনে চলতে সমস্যা হতে পারে।
*শরীয়তের বিভিন্ন বিধান মানতে গিয়ে তাকে অনেক কটু বাক্য শুনতে হতে পারে।   
পরিবেশগত দ্বীনদারী না থাকলে একদিন সেও বেদ্বীন হয়ে যেতে পারে।
,
এই এক জনের বেদ্বীনের কারনে অসংখ্য পরিবারে অনেক সমস্যা রয়েছে।
যেটি এক সময় বিবাহ বিচ্ছেদের দিকেই নিয়ে যায়। 

বিস্তারিত জানুনঃ   
,
(০২)
মনের সাহস বা আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হলে 
 ‘তাওয়াক্কুল’ বা আল্লাহর উপর ভরসা বাড়াতে হবে। 

কেননা যাবতীয় কাজ আল্লাহর উপর ভরসা ও তাঁর সাহায্য ছাড়া অর্জন করা সম্ভব নয়। এই তাওয়াক্কুলের সুফল অনেক। তাওয়াক্কুল যত শক্তিশালী হবে মনের সাহসও তত বেশি পরিলক্ষিত হবে। হাসান বসরি রহ. বলেন,إن توكل العبد على ربه أن يعلم أن الله هو ثقته ‘মালিকের উপর বান্দার তাওয়াক্কুলের অর্থ, আল্লাহই তার নির্ভরতার স্থান- একথা সে মনে রাখবে’। (জামেউল উলূম ওয়াল হিকাম, পৃঃ ৪৩৭) 

আল্লাহ তাআলা বলেন,
وَمَنْ يَتَوَكَّلْ عَلَى اللَّهِ فَهُوَ حَسْبُهُ
‘যে আল্লাহর উপর ভরসা করে আল্লাহই তার জন্য যথেষ্ট।’ (সূরা ত্বলাক : ৩)
প্রিয় প্রশ্নকারী ভাই, পাশাপাশি আপনাকে কয়েকটি আমল দিচ্ছি, এগুলোর উসিলায়ও ইনশাআল্লাহ মনের সাহস বৃদ্ধি পাবে—

ক) (لَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللَّهِ) (অর্থ- কোন উপায়-সামর্থ্য নেই, কোন শক্তি নেই আল্লাহ ছাড়া)  বেশি করে পড়তে পারেন। এ বাক্যটির সওয়াব জান্নাতের জন্য সঞ্চিত অমূল্য রত্ন; যেমনটি বর্ণিত হয়েছে সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিমে। একই ভাবে এটি কষ্টসাধ্য দায়িত্ব বহন ও কঠিন কাজসমূহ আঞ্জাম দেয়ার ক্ষেত্রে এক মহৌষধ।

খ) ইয়া-মুহাইমিনু :(হে রক্ষাকর্তা ও পরম সাহসী) মাশায়েখগণ বলেন, যে ব্যক্তি গোসল করে দুই রাকাত নামাজ পড়ে খাস দিলে ১০০ বার “ইয়া-মুহাইমিনু” এই নামটি পড়বে আল্লাহ তালা তার মনের ভিতর থেকে সকল প্রকার ভয় দূর করে দিবেন। মনে সাহস বৃদ্ধি পাবে।

গ) আবু দাউদে রয়েছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি অসাল্লাম আবু উমামাকে বলেন, আমি কি তোমাকে এমন একটি কালেমা শিক্ষা দেব, তুমি যখন তা বলবে, আল্লাহ তোমার দুশ্চিন্তা দূর করে দেবেন এবং তোমাকে ঋণ মুক্ত করে দেবেন। তুমি সকাল-সন্ধ্যায় বল,
اللهم إني أعوذ بك من الجُبن والبخل، وأعوذ بك من غلبة الدين وقهر الرجال
তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি অসাল্লামের কথার ওপর আমল করেছি, আল্লাহ তাআলা আমার দুশ্চিন্তা দূর করে দিয়েছেন এবং আমাকে ঋণ মুক্ত করে দিয়েছেন।

ঘ) তদ্রূপ আল্লাহর জিকির ও কুরআন তিলাওয়াত করলে মনের সাহস ও  আত্মবিশ্বাস বৃৃদ্ধি পায়। আল্লাহ তাআলা বলেন,
أَلا بِذِكْرِ اللَّهِ تَطْمَئِنُّ الْقُلُوبُ
‘জেনে রাখ, আল্লাহর স্মরণ দ্বারাই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়।’ ( সূরা রাদ : ২৮)

তিনি আরো বলেন,
إِنَّمَا الْمُؤْمِنُونَ الَّذِينَ إِذَا ذُكِرَ اللَّهُ وَجِلَتْ قُلُوبُهُمْ وَإِذَا تُلِيَتْ عَلَيْهِمْ آيَاتُهُ زَادَتْهُمْ إِيمَانًا وَعَلَى رَبِّهِمْ يَتَوَكَّلُونَ
‘মুমিন তো তারা, যাদের অন্তরসমূহ কেঁপে উঠে যখন আল্লাহকে স্মরণ করা হয়। আর যখন তাদের ওপর তার আয়াতসমূহ পাঠ করা হয় তখন তা তাদের ঈমান বৃদ্ধি করে এবং তারা তাদের রবের ওপরই ভরসা করে।’ (সূরা আনফাল : ২)

★এই দোয়াগুলি পড়ুনঃ

 لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ الْعَظِيمُ الْحَلِيمُ ، لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ ، لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ رَبُّ السَّمَاوَاتِ وَرَبُّ الْأَرْضِ وَرَبُّ الْعَرْشِ الْكَرِيمِ

অর্থাৎ ‘‘মহান ও মহা-ধৈর্যশীল আল্লাহ ছাড়া সত্য কোন উপাস্য নেই। মহান আরশের রব ‘আল্লাহ’ ছাড়া সত্য কোন উপাস্য নেই। আসমানসূমহ ও জমিনের রব এবং মহান আরশের রব ‘আল্লাহ’ ছাড়া সত্য কোন উপাস্য নেই।”

ইবনে আব্বাস রাযি. থেকে বর্ণনা করেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিপদাপদকালে উক্ত দোয়া বলতেন। (সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৬৩৪৬)
সহিহ মুসলিমের ব্যাখ্যায় ইমাম নববী রহ. বলেন, এটি একটি মহান হাদিস। এ হাদিসটিকে গুরুত্ব দেয়া উচিত। বিপদাপদের ভয় ও বড় বড় সিদ্ধান্ত গ্রহণকালে এ দোয়াটি বার বার আওড়ানো উচিত। তাবারী রহ. বলেন, সলফে সালেহীনগণ এ দোয়াটি দিয়ে দোয়া করতেন। তাঁরা এটিকে বিপদাপদ মুক্তির দোয়া আখ্যায়িত করতেন।

 بِسْمِ اللّهِ الَّذِيْ لَا يَضُرُّ مَعَ اسْمِه شَيْءٌ فِي الْأَرْضِ وَلَا فِي السَّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيْعُ الْعَلِيمُ 

অর্থাৎ ‘‘আল্লাহর নামে, যার নামের বরকতে  আসমান ও জমীনের কোন কিছুই কোন ক্ষতি করতে পারে না, তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ।”

উসমান ইবনে আফ্ফান রাযি. থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে কোন বান্দা প্রতিদিন সকালে ও প্রতি রাতের সন্ধ্যায় তিনবার করে এই দোয়াটি পাঠ করলে কোন কিছুই তার ক্ষতি করতে পারবে না। (তিরমিযী,হাদীস নং ৩৩৮৮)

.اَللّهُمَّ إِنَّا نَجْعَلُكَ فِيْ نُحُوْرِهِمْ وَنَعُوْذُ بِكَ مِنْ شُرُوْرِهِمْ  অর্থাৎ ‘‘ হে আল্লাহ! আমরা তোমাকেই তাদের মুখোমুখী করছি এবং তাদের অনিষ্টতা থেকে তোমারই কাছে আশ্রয় চাচ্ছি ।”

আবু মুসা আল-আশআরী রাযি.থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন কোন সম্প্রদায় দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার আশঙ্কা করতেন তখন দোয়া টি বলতেন (আবূদাউদ,হাদীস নং ১৫৩৭)

لَا إِلهَ إِلَّا اللّهُ وَحْدَه لَا شَرِيكَ لَه لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ يُحْيِيْ وَيُمِيْتُ وَهُوَ عَلى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ 

অর্থাৎ ‘‘আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নাই, তিনি এক, তার কোন শরীক নাই, সার্বভৌমত্ব তারই, সব প্রশংসা তারই জন্য, তিনিই জীবন ও মৃত্যু দান করেন আর তিনি সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান ।”

আবু যার রাযি. থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি ফজরের নামাজের পর দুই পা ভাঁজ অবস্থায় কারো সাথে কথা বলার পূর্বে দশ বার দোয়াটি বলে,তার আমলনামায় দশটি নেকী লেখা হয়, দশটি গুনাহ বিলুপ্ত করা হয় এবং দশগুণ মর্যাদা বৃদ্ধি করা হয়। সে ঐ দিন সব রকমের বিপদ থেকে মুক্ত থাকবে, শয়তানের ধোঁকা থেকে তাকে পাহারা দেয়া হবে এবং ঐ দিন শিরক ছাড়া অন্য কোন গুনাহ তাকে ক্ষতিগ্রস্থ করতে পারবে না।(তিরমিযী,হাদীস নং  ৩৪৭৪)

পরিশেষে দোয়া করছি- আল্লাহ আপনাকে তাঁর সন্তোষজনক আমল করার তাওফিক দিন এবং আপনার অন্তর থেকে ভয় ও পেরেশানি দূর করে দিন। আমীন।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (67 points)
জাজাকাল্লাহু খাইরান। আর একটি কথা আমার মনে হয়েছে ২ নং পয়েন্টের ক্ষেত্রে । সেটা হচ্ছে মানুষের সাথে কম কথা বললে সাহস বাড়ে। এটা অবশ্য আমার অভিজ্ঞতা থেকে বললাম। এ ব্যাপারে হাদিসে কিছু বলা আছে কি?

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 193 views
...