আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
1,140 views
in সুন্নাহ-বিদ'আহ (Sunnah and Bid'ah) by (1 point)
আসসালামু আলাইকুম । সালাতুত তাজবিহ নামাজ নিয়ে অনেক মতবাদ প্রচলিত। কিছু আলেম আবার এই নামাজকে বিদআত বলছেন। যে হাদিসটি প্রচলিত সেটি নাকি সহী হাদিস নয় । অথচ এতদিন জেনে এসেছি এই নামাজ আদায়ের ফজিলাত অনেক বেশী । কোনটি সঠিক?

1 Answer

0 votes
by (707,880 points)
edited by
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
ইবনে আব্বাস রাযি. থেকে বর্ণিত। 
عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ لِلْعَبَّاسِ بْنِ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ: يَا عَبَّاسُ، يَا عَمَّاهُ، ” أَلَا أُعْطِيكَ، أَلَا أَمْنَحُكَ، أَلَا أَحْبُوكَ، أَلَا أَفْعَلُ لَكَ عَشْرَ خِصَالٍ إِذَا أَنْتَ فَعَلْتَ ذَلِكَ، غَفَرَ اللَّهُ لَكَ ذَنْبَكَ أَوَّلَهُ وَآخِرَهُ، وَقَدِيمَهُ وَحَدِيثَهُ، وَخَطَأَهُ وَعَمْدَهُ، وَصَغِيرَهُ وَكَبِيرَهُ، وَسِرَّهُ وَعَلَانِيَتَهُ، عَشْرُ خِصَالٍ: أَنْ تُصَلِّيَ أَرْبَعَ رَكَعَاتٍ، تَقْرَأُ فِي كُلِّ رَكْعَةٍ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ وَسُورَةٍ، فَإِذَا فَرَغْتَ مِنَ الْقِرَاءَةِ فِي أَوَّلِ رَكْعَةٍ، قُلْتَ وَأَنْتَ قَائِمٌ: سُبْحَانَ اللَّهِ وَالْحَمْدُ لِلَّهِ وَلَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَاللَّهُ أَكْبَرُ خَمْسَ عَشْرَةَ مَرَّةً، ثُمَّ تَرْكَعُ فَتَقُولُ وَأَنْتَ رَاكِعٌ عَشْرًا، ثُمَّ تَرْفَعُ رَأْسَكَ مِنَ الرُّكُوعِ فَتَقُولُهَا عَشْرًا، ثُمَّ تَهْوِي سَاجِدًا فَتَقُولُهَا وَأَنْتَ سَاجِدٌ عَشْرًا، ثُمَّ تَرْفَعُ رَأْسَكَ مِنَ السُّجُودِ فَتَقُولُهَا عَشْرًا، ثُمَّ تَسْجُدُ فَتَقُولُهَا عَشْرًا، ثُمَّ تَرْفَعُ رَأْسَكَ مِنَ السُّجُودِ فَتَقُولُهَا عَشْرًا، فَذَلِكَ خَمْسَةٌ وَسَبْعُونَ فِي كُلِّ رَكْعَةٍ، تَفْعَلُ فِي أَرْبَعِ رَكَعَاتٍ، إِنِ اسْتَطَعْتَ أَنْ تُصَلِّيَهَا فِي كُلِّ يَوْمٍ مَرَّةً فَافْعَلْ، فَإِنْ لَمْ تَسْتَطِعْ فَفِي كُلِّ جُمُعَةٍ مَرَّةً، فَإِنْ لَمْ تَفْعَلْ فَفِي كُلِّ شَهْرٍ مَرَّةً، فَإِنْ لَمْ تَفْعَلْ فَفِي عُمُرِكَ مَرَّةً“
তিনি বলেন,রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আব্বাস ইবনে আব্দিল মুত্তালিবকে বলেছেন, হে চাচা! আমি কি আপনাকে দেব না? আমি কি আপনাকে প্রদান করব না? আমি কি আপনার নিকটে আসব না? আমি কি আপনার জন্য দশটি সৎ গুনের বর্ণনা করব না যা করলে আল্লাহ তাআলা আপনার আগের ও পিছনের, নতুন ও পুরাতন, ইচ্ছায় ও ভুলবশত কৃত, ছোট ও বড়, গোপন ও প্রকাশ্য সকল গুনাহ মাফ করে দেবেন? আর সে দশটি সৎ গুন হলো: আপনি চার রাকাত নামাজ পড়বেন। প্রতি রাকাআতে সূরা ফাতিহা ও অন্য একটি সূরা পড়বেন। প্রথম রাকাতে যখন কিরাআত পড়া শেষ করবেন তখন দাঁড়ানো অবস্থায় ১৫ বার বলবেন:
سُبْحَانَ اللَّهِ وَالْحَمْدُ لِلَّهِ وَلَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَاللَّهُ أَكْبَرُ
{উচ্চারণঃ সুবহানাল্লাহি ওয়ালহামদু লিল্লাহহি ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার}
এরপর রুকুতে যাবেন এবঃ রুকু অবস্থায় (উক্ত দুআটি) ১০ বার পড়বেন। এরপর রুকু থেকে মাথা ওঠাবেন এবং ১০ বার পড়বেন। এরপর সিজদায় যাবেন। সিজদারত অবস্থায় ১০ বার পড়বেন। এরপর সিজদা থেকে মাথা উঠাবেন অতঃপর ১০ বার পড়বেন। এরপর আবার সিজদায় যাবেন এবং সিজদারত অবস্থায় ১০ বার পড়বেন। এরপর সিজদা থেকে মাথা ওঠাবেন এবং ১০ বার পড়বেন। এ হলো প্রতি রাকাতে ৭৫ বার। আপনি চার রাকাতেই অনুরূপ করবেন। যদি আপনি প্রতিদিন আমল করতে পারেন, তবে তা করুন। আর যদি না পারেন,তবে প্রতি জুমাআয় একবার। যদি প্রতি জুমআয় না করেন তবে প্রদি মাসে একবার। আর যদি তাও না করেন তবে জীবনে একবার।{সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-১২৯৭,সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৩৮৭,সহীহ ইবনে খুজাইমা, হাদীস নং-১২১৬,সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৬৯৫}হাদীসটি সহীহ।

উক্ত হাদীসকে যারা সহীহ বলেছেন!
১ইমাম আবু দাউদ, হাদীস নং-১২৯৭, [ইমাম আবু দাউদ হাদীস বললে, চুপ থাকলে সেটি তার কাছে সহীহ।
২ইবনে হাজার আসকালানী রহঃ বলেন, এর সনদটি হাসান। [আলখিছাল-১/৪১]
৩আল্লামা ওয়াদেয়ী বলেন, হাসান। [সহীহুল মুসনাদ, হাদীস নং-৫৮২]
৪ইবনুল মুলাক্কিন বলেন, এর সনদ উত্তম। [আবদরুল মুনীর-৪/২৩৫]
৫ইবনে হাজার আসকালানী রহঃ বলেন, হাসান। [তাখরীজুল মিশকাতুল মাসাবীহ-২/৭৮]
৬শায়েখ নাসীরুদ্দীন আলবানী বলেছেন, হাদীসটি সহীহ। [সহীহুল জামে, হাদীস নং-৭৯৩৭]
এতগুলো মুহাদ্দিস হাদিসটি সহীহ ও হাসানের মর্যাদা দেবার পরও একে বাতিল বলা ধৃষ্ঠতা ছাড়া আর কিছুই হতে পারে না।

দ্বিতীয় রাকাতে তাশাহ্হুদ পড়ার জন্য বসবে তখন আগে উক্ত তাসবীহ ১০ বার পড়বে তারপর তাশাহ্হুদ পড়বে। তারপর আল্লাহু আকবার বলে তৃতীয় রাকাতের জন্য উঠবে। অতঃপর তৃতীয় রাকাত ও চতুর্থ রাকাতেও উক্ত নিয়মে উক্ত তাসবীহ পাঠ করবে। তাসবীর বাংলা উচ্চারণ হলো-“সুবহানাল্লাহি ওয়াল হামদুলিল্লাহি ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার”কোন এক স্থানে উক্ত তাসবীহ পড়তে সম্পূর্ণ ভুলে গেলে বা ভুলে নির্দিষ্ট সংখ্যার চেয়ে কম পড়লে পরবর্তী যে রুকনেই স্মরণ আসুক সেখানে তথাকার সংখ্যার সাথে এই ভুলে যাওয়া সংখ্যাগুলোও আদায় করে নিবে। আর এই নামাযে কোন কারণে সাজদায়ে সাহু ওয়াজিব হলে সেই সাজদা এবং তার মধ্যকার বৈঠকে উক্ত তাসবীহ পাঠ করতে হবে না। তাসবীহের সংখ্যা স্মরণ রাখার জন্য আঙ্গুলের কর গণনা করা যাবে না, তবে আঙ্গুল চেপে স্মরণ রাখা যেতে পারে।

বিঃ দ্রঃ সালাতুত তাসবীহ পড়ার আরো একটি নিয়ম রয়েছে। তবে উপরোল্লিখিত নিয়মটি উত্তম।
ﻭَﺃَﺭْﺑَﻊُ ﺻَﻼَﺓِ اﻟﺘَّﺴْﺒِﻴﺢِ ﺑِﺜَﻼَﺛِﻤِﺎﺋَﺔِ ﺗَﺴْﺒِﻴﺤَﺔٍ، ﻭَﻓَﻀْﻠُﻬَﺎ ﻋَﻈِﻴﻢٌ.
(ﻗﻮﻟﻪ ﻭﺃﺭﺑﻊ ﺻﻼﺓ اﻟﺘﺴﺒﻴﺢ ﺇﻟﺦ) ﻳﻔﻌﻠﻬﺎ ﻓﻲ ﻛﻞ ﻭﻗﺖ ﻻ ﻛﺮاﻫﺔ ﻓﻴﻪ، ﺃﻭ ﻓﻲ ﻛﻞ ﻳﻮﻡ ﺃﻭ ﻟﻴﻠﺔ ﻣﺮﺓ، ﻭﺇﻻ ﻓﻔﻲ ﻛﻞ ﺃﺳﺒﻮﻉ ﺃﻭ ﺟﻤﻌﺔ ﺃﻭ ﺷﻬﺮ ﺃﻭ اﻟﻌﻤﺮ، ﻭﺣﺪﻳﺜﻬﺎ ﺣﺴﻦ ﻟﻜﺜﺮﺓ ﻃﺮﻗﻪ. ﻭﻭﻫﻢ ﻣﻦ ﺯﻋﻢ ﻭﺿﻌﻪ، ﻭﻓﻴﻬﺎ ﺛﻮاﺏ ﻻ ﻳﺘﻨﺎﻫﻰ ﻭﻣﻦ ﺛﻢ ﻗﺎﻝ ﺑﻌﺾ اﻟﻤﺤﻘﻘﻴﻦ: ﻻ ﻳﺴﻤﻊ ﺑﻌﻈﻴﻢ ﻓﻀﻠﻬﺎ ﻭﻳﺘﺮﻛﻬﺎ ﺇﻻ ﻣﺘﻬﺎﻭﻥ ﺑﺎﻟﺪﻳﻦ، ﻭاﻟﻄﻌﻦ ﻓﻲ ﻧﺪﺑﻬﺎ ﺑﺄﻥ ﻓﻴﻬﺎ ﺗﻐﻴﻴﺮا ﻟﻨﻈﻢ اﻟﺼﻼﺓ ﺇﻧﻤﺎ ﻳﺄﺗﻲ ﻋﻠﻰ ﺿﻌﻒ ﺣﺪﻳﺜﻬﺎ ﻓﺈﺫا اﺭﺗﻘﻰ ﺇﻟﻰ ﺩﺭﺟﺔ اﻟﺤﺴﻦ ﺃﺛﺒﺘﻬﺎ ﻭﺇﻥ ﻛﺎﻥ ﻓﻴﻬﺎ ﺫﻟﻚ، ﻭﻫﻲ ﺃﺭﺑﻊ ﺑﺘﺴﻠﻴﻤﺔ ﺃﻭ ﺗﺴﻠﻴﻤﺘﻴﻦ، ﻳﻘﻮﻝ ﻓﻴﻬﺎ ﺛﻠﺜﻤﺎﺋﺔ ﻣﺮﺓ «ﺳﺒﺤﺎﻥ اﻟﻠﻪ، ﻭاﻟﺤﻤﺪ ﻟﻠﻪ ﻭﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ اﻟﻠﻪ، ﻭاﻟﻠﻪ ﺃﻛﺒﺮ» ﻭﻓﻲ ﺭﻭاﻳﺔ ﺯﻳﺎﺩﺓ «ﻭﻻ ﺣﻮﻝ ﻭﻻ ﻗﻮﺓ ﺇﻻ ﺑﺎﻟﻠﻪ» ﻳﻘﻮﻝ ﺫﻟﻚ ﻓﻲ ﻛﻞ ﺭﻛﻌﺔ ﺧﻤﺴﺔ ﻭﺳﺒﻌﻴﻦ ﻣﺮﺓ؛ ﻓﺒﻌﺪ اﻟﺜﻨﺎء ﺧﻤﺴﺔ ﻋﺸﺮ، ﺛﻢ ﺑﻌﺪ اﻟﻘﺮاءﺓ ﻭﻓﻲ ﺭﻛﻮﻋﻪ، ﻭاﻟﺮﻓﻊ ﻣﻨﻪ، ﻭﻛﻞ ﻣﻦ اﻟﺴﺠﺪﺗﻴﻦ، ﻭﻓﻲ اﻟﺠﻠﺴﺔ ﺑﻴﻨﻬﻤﺎ ﻋﺸﺮا ﻋﺸﺮا ﺑﻌﺪ ﺗﺴﺒﻴﺢ اﻟﺮﻛﻮﻉ ﻭاﻟﺴﺠﻮﺩ، ﻭﻫﺬﻩ اﻟﻜﻴﻔﻴﺔ ﻫﻲ اﻟﺘﻲ ﺭﻭاﻫﺎ اﻟﺘﺮﻣﺬﻱ ﻓﻲ ﺟﺎﻣﻌﻪ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ اﻟﻠﻪ ﺑﻦ اﻟﻤﺒﺎﺭﻙ ﺃﺣﺪ ﺃﺻﺤﺎﺏ ﺃﺑﻲ ﺣﻨﻴﻔﺔ اﻟﺬﻱ ﺷﺎﺭﻛﻪ ﻓﻲ اﻟﻌﻠﻢ ﻭاﻟﺰﻫﺪ ﻭاﻟﻮﺭﻉ، ﻭﻋﻠﻴﻬﺎ اﻗﺘﺼﺮ ﻓﻲ اﻟﻘﻨﻴﺔ ﻭﻗﺎﻝ ﺇﻧﻬﺎ اﻟﻤﺨﺘﺎﺭ ﻣﻦ اﻟﺮﻭاﻳﺘﻴﻦ. ﻭاﻟﺮﻭاﻳﺔ اﻟﺜﺎﻧﻴﺔ: ﺃﻥ ﻳﻘﺘﺼﺮ ﻓﻲ اﻟﻘﻴﺎﻡ ﻋﻠﻰ ﺧﻤﺴﺔ ﻋﺸﺮ ﻣﺮﺓ ﺑﻌﺪ اﻟﻘﺮاءﺓ، ﻭاﻟﻌﺸﺮﺓ اﻟﺒﺎﻗﻴﺔ ﻳﺄﺗﻲ ﺑﻬﺎ ﺑﻌﺪ اﻟﺮﻓﻊ ﻣﻦ اﻟﺴﺠﺪﺓ اﻟﺜﺎﻧﻴﺔ، ﻭاﻗﺘﺼﺮ ﻋﻠﻴﻬﺎ ﻓﻲ اﻟﺤﺎﻭﻱ اﻟﻘﺪﺳﻲ ﻭاﻟﺤﻠﻴﺔ ﻭاﻟﺒﺤﺮ، ﻭﺣﺪﻳﺜﻬﺎ ﺃﺷﻬﺮ، ﻟﻜﻦ ﻗﺎﻝ ﻓﻲ ﺷﺮﺡ اﻟﻤﻨﻴﺔ: ﺇﻥ اﻟﺼﻔﺔ اﻟﺘﻲ ﺫﻛﺮﻫﺎ اﺑﻦ اﻟﻤﺒﺎﺭﻙ ﻫﻲ اﻟﺘﻲ ﺫﻛﺮﻫﺎ ﻓﻲ ﻣﺨﺘﺼﺮ اﻟﺒﺤﺮ، ﻭﻫﻲ اﻟﻤﻮاﻓﻘﺔ ﻟﻤﺬﻫﺒﻨﺎ ﻟﻌﺪﻡ اﻻﺣﺘﻴﺎﺝ ﻓﻴﻬﺎ ﺇﻟﻰ ﺟﻠﺴﺔ اﻻﺳﺘﺮاﺣﺔ ﺇﺫ ﻫﻲ ﻣﻜﺮﻭﻫﺔ ﻋﻨﺪﻧﺎ. اﻩـ.
ﻗﻠﺖ: ﻭﻟﻌﻠﻪ اﺧﺘﺎﺭﻫﺎ ﻓﻲ اﻟﻘﻨﻴﺔ ﻟﻬﺬا، ﻟﻜﻦ ﻋﻠﻤﺖ ﺃﻥ ﺛﺒﻮﺕ ﺣﺪﻳﺜﻬﺎ ﻳﺜﺒﺘﻬﺎ ﻭﺇﻥ ﻛﺎﻥ ﻓﻴﻬﺎ ﺫﻟﻚ، ﻓﺎﻟﺬﻱ ﻳﻨﺒﻐﻲ ﻓﻌﻞ ﻫﺬﻩ ﻣﺮﺓ ﻭﻫﺬﻩ ﻣﺮﺓ.
রদ্দুল মুহতার-২/২৭


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 114 views
0 votes
1 answer 197 views
...