জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
বান্দার হক,এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
যতক্ষন পর্যন্ত তাহা আদায় করা না হবে বা ঐ বান্দা তাকে মাফ না করবে,কোনো ভাবেই বা কোনো নেক আমলেই তাহা মাফ হবেনা।
,
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
عن أبي ہریرۃ رضي اللّٰہ عنہ أن رسول اللّٰہ صلی اللّٰہ علیہ وسلم قال: العمرۃ إلی العمرۃ کفارۃ لما بینہما الخ۔ (صحیح البخاري رقم: ۱۷۷۳، صحیح مسلم رقم: ۴۳۷)
সারমর্মঃ এক ওমরা থেকে আরেক ওমরাহ মাঝের সমস্ত গুনাহ মোচন কারী,,,
এই হাদীসের ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে
(ہذا الحدیث) تدل علی محو جمیع السیئات الصغائر والکبائر غیر حقوق العباد في أرجح الأقوال عند العلماء … أما حقوق العباد ومظالمہم لابد من ردہا إلی أصحابہا۔ (التصویر النبوي للقیم الخلقیۃ والتشریعیۃ / العمرۃ إلی العمرۃ والحج المبرور ۱؍۱۱۹ الشاملۃ)
সারমর্মঃ এই হাদীস সমস্ত ছগীরা কবিরা গুনাহ মাফের ঈঙ্গিত বহন করে,কিন্তু হুকুকুল ইবাদ তথা বান্দার হক ব্যাতিত।
এটা উলামায়ে কেরামদের প্রাধান্য পাওয়া মত।
وأما حقوق العباد فلا تسقط بالہجرۃ والحج إجماعاً۔ (مرقاۃ المفاتیح ۱؍۱۷۹ تحت رقم: ۲۸ دارالکتب العلمیۃ بیروت)
সারমর্মঃ
হুকুকুল ইবাদ হিজরত,হজ দ্বারাও সর্বসম্মতিক্রমে সাকেত হবেনা।
আরো জানুনঃ
,
সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনি ঐ জিনিসই তাকে দিয়ে দিবেন।
যদি তার উক্ত জিনিস প্রয়োজন না হয়,তাহলে তার সমমুল্য দিয়ে দিবেন।
কোনো সমস্যা নেই।
,
সবচেয়ে ভালো হয়,তাকে জিজ্ঞাসা করে নেওয়া,সে যদি উক্ত জিনিসই চায়,তাহলে তাই দিবেন,নতুবা মুল্য চাইলে মুল্য দিবেন।