ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
হযরত মু'আবিয়া ইবনে হাইদাহ রাযি থেকে বর্ণিত,
معاوية بن حيدة رضي الله عنه ، أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال ( أَتَرعُونَ عَنْ ذِكْرِ الْفَاجِرِ ! اذْكُرُوهُ بِمَا فِيهِ كَي يَعْرِفَهُ النَّاسُ وَيَحْذَرَهُ النَّاسُ ).
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন,তোমরা কি ফাসিকের সমালোচনা থেকে বিরত থাকবে?বরং তোমরা ফাসিকের কৃত অপরাধ নিয়ে সমালোচনা করো,যাতেকরে লোকজন সেই অপরাধ থেকে বিরত থাকে।আস-(সুনানুল কুবরা-বায়হাক্বী-১০/২১০) এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/2114
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
অন্যর সমালোচনার উদ্দেশ্য যদি হয়, তাকে লোক সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করা, তাহলে তা অবশ্যই গীবতের অন্তর্ভুক্ত হবে।তবে যদি উদ্দেশ্য হয়, কারো ক্ষতি থেকে অন্যকে হেফাজত করা তাহলে এটা গীবতের অন্তর্ভুক্ত হবে না। সুতরাং কাজের লোকের সমালোচনা দ্বারা যদি উদ্দেশ্য হয়, তাকে যাতেকরে ভবিষ্যতে কাজে নিয়োগ দেয়া না হয়, তাহলে তা অবশ্যই গীবতের অন্তর্ভুক্ত হবে না।নতুবা গীবতের অন্তর্ভুক্ত হবে।
(২) ছোট বাবুদের ভিডিও বা ছবি ফোনে তুলে রাখলে অবশ্যই গুনাহ হবে।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/2253
(৩) ওয়াসওয়াসা রোগী হিসেবে যিনি স্বীকৃত। মুফতি সাহেব যাকে ওয়াসওয়াসা রোগী হিসেবে আখ্যায়িত করবেন, তার তালাকও পতিত হবে না।এবং তার ঈমানেও কোনো সমস্যা হবে না।
(৪) আপনি IOM এর অফিসিয়াল নাম্বারে যোগাযোগ করে নাম্বার সংগ্রহ করে নিবেন।জাযাকুমুল্লাহ।