জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
নিজের আকীদার জন্য সমস্যাকর না হলে অমুসলিম শিক্ষকের কাছ থেকে শিক্ষা গ্রহন করা জায়েজ আছে।
,
উল্লেখ্য যে আগের প্রশ্নের জবাবে বলা হয়েছিলো যে কাফেরদের যে কিছু পন্য (পেপসি কোকাকলা,ইউনিলিভার এর পন্য) ক্রয় করার ক্ষেত্রে ইসলামী স্কলার গন বিরত থাকতে বলেন,তার কারন উল্লেখিত দুটির মধ্য হতে যেকোনো একটি পাওয়া যাওয়ার ছুরতে।
,
উল্লেখিত দুইটি কারন পাওয়া না গেলে অমুসলিমদের পন্য ক্রয় করতে ইসলামের কোনো বিধিনিষেধ নেই।
(০২)
নারীদের ছবি আর বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার না থাকলে প্রশ্নে উল্লেখিত ভিডিও দেখা কিছু ইসলামী স্কলারদের মতে জায়েজ আছে।
ভিডিও দেখা নিয়ে বিস্তারিত জানুনঃ
ইসলামের মৌলিক বিধান হচ্ছে,
প্রাণীর ছবি প্রয়োজন ছাড়া তোলা, সংরক্ষণ করা, প্রকাশ করা, ব্যবহার করা হারাম।
হাদিস শরীফে এসেছে,
قال حدثنا الاعمش عن مسلم قال كنا مع مسروق فى دار يسار بن نمير فراى فى صفته تماثيل فقال سمعت عبد الله قال سمعت النبى ﷺ يقول ان اشد الناس عذابا عند الله المصورون
আ’মাশ তিনি মুসলিম হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি মাসরুকের সঙ্গে ইয়াসার ইবনে নুমাইরের ঘরে ছিলাম, তিন ঘরের মধ্যে প্রাণীর ছবি দেখতে পেলেন, অতঃপর বললেন, আমি হযরত আব্দুল্লাহ্ রাযি.-এর নিকট শুনেছি, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, ‘নিশ্চয় মানুষের মধ্যে ঐ ব্যক্তিকে আল্লাহ্ তাআলা কঠিন শাস্তি দেবেন, যে ব্যক্তি প্রাণীর ছবি তোলে বা আঁকে।’ (বুখারী ২/৮৮০)
ছবি তোলা হারাম কেন,জানুনঃ
,
সুতরাং গাছের ছবি আকা,বৈধ উদ্দেশ্যে গাছের ভাস্কর্য বানানো জায়েজ আছে।