আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
14 views
ago in সালাত(Prayer) by (34 points)
আসসালামু আলাইকুম শাইখ। ২০২০ এর মাঝামাঝি সময়ে আমি দ্বীনে ফিরে আসি। নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায়ের জন্য অনেক মেহনত করেছি। ফজরে ঘুম থেকে উঠতে পারতাম না। আমার ঘুম একটু ভারী। তাই রাতে খুব তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়তাম, সন্ধ্যায় চা খেতাম না, যাতে রাতে ঘুম আসতে সমস্যা হয়। অনেক মেহনত করে পাঁচ ওয়াক্ত সালাতে নিয়মিত হয়েছিলাম। এর পাশাপাশি পর্দা, আখলাক, বা দ্বীনের অন্যান্য খুটিনাটি বিষয়গুলো মেনে চলার চেষ্টা করতাম। আল্লাহর কাছে খুব করে একজন দ্বীনদার জীবনসঙ্গী চাইতাম, দ্বীনি পরিবেশ চাইতাম। ২০২১ এর শেষে আমার বিয়ে হয়, পরিবার বিরুদ্ধে কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে আমি এক সপ্তাহ টানা ইস্তেখারা করেছি। যদি অনুত্তম হয় তবে বিয়েটা যেন আটকে যায়। কিন্তু বিয়েটা শেষ পর্যন্ত হয়। হয়তো এতেই কল্যাণ ছিলো। এখানকার পরিবেশ পুরোপুরি আমার উল্টো। সবার আগে যেটা ফেইস করলাম পর্দা করতে দেবে না। নাচ-গান, অশ্লীলতা সব হয়। কোনো অনুষ্ঠানে সবাই মিলে নাচে। এসবে যাই না তাই না অসামাজিক।
এখানের ঘুম আর খাওয়ার রুটিন খুবই বাজে।সকাল দশটায় বেকফাস্ট, দুপুর তিনটায় লাঞ্চ আর রাত সাড়ে এগারোটা-বারোটায় ডিনার, ঘুমাতেও।অনেক লেইট। এসবের মাঝে সবচেয়ে বেশি যে সমস্যা তা হলো আমার নামাজের রুটিন এলোমেলো। ছোটো বাচ্চা ও আছে। সব মিলিয়ে আমার প্রায়ই সালাত কাজা হচ্ছে। এমনকি ছুটেও যাচ্ছে। নিজেকে আজ একটু ঘোছালাম পরেরদিন দেখি আর ও বেশি এলোমেলো। কাজ করার কারণে অনেক ক্লান্ত থাকি আর ভাত খাওয়ার পর বাচ্চাকে ঘুম পাড়াতে পাড়াতে না চাইলে ও ঘুম চলে আসে,এভাবে আসর শেষ। আর আমার ঘুম খুব ভারী, ঘুম কম হলেই প্রেশার লো হয়ে যায়। আর আজকাল স্ক্রিন এডিকশন হচ্ছে খুব। প্রয়োজনীয় কাযে নিই, একটা বই পড়বো বা লেকচার শুনবো, কোন ফাঁকে বেহুদা কাজে জড়িয়ে পড়ি।

আমার আর পারিনা উস্তাজ, বুকের ভীতর ভীষণ শূন্য লাগে, আমি দিন দিন গাফেল হচ্ছি, সালাতে অনিয়মিত, গীবতসহ নানা বাজে অভ্যাস আসছে, অলসতা বাড়ছে। সবচেয়ে বড় ব্যাপার আমি একটু গোছাতে চাইলে আর ও বেশি এলোমেলো হয়ে যাচ্ছি। উস্তাজ আমাকে সাহায্য করুন।

1 Answer

0 votes
ago by (674,970 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

আনাস রাযি. বলেন, রাসুল ﷺ (উম্মতকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য) সব সময় এই দোয়া করতেন, 

يَا مُقَلِّبَ الْقُلُوْبِ ثَبِّتْ قَلْبِىْ عَلىٰ دِيْنِكَ 

হে অন্তর পরিবর্তনকারী! আমার অন্তর আপনার দীনের উপর দৃঢ় করে দিন।

আনাস রাযি. বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! আমরা আপনার উপর এবং আপনার আনিত শিক্ষার উপর ঈমান এনেছি। এখন আপনার মনে কি আমাদের সম্পর্কে কোনো সন্দেহ আছে? ( যে বেশি বেশি এই দোয়া করেন!) রাসুল ﷺ উত্তর দিলেন হ্যাঁ! সব অন্তর আল্লাহর দুই আঙ্গুলের মধ্যে পড়ে আছে। আল্লাহ যেভাবে চান, এগুলোকে পরিবর্তন করেন। (তিরমিযি ২১৪০ তাকদির অধ্যায়)

★সুতরাং আপনি আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করবেন।

রাসূলুল্লাহ্ ﷺ দোয়া করতেন,

اللَّهُمَّ آتِ نَفْسِي تَقْوَاهَا، وَزَكِّهَا أَنْتَ خَيْرُ مَن زَكَّاهَا، أَنْتَ وَلِيُّهَا وَمَوْلَاهَا

হে আল্লাহ আমাকে তাকওয়ার তওফীক দান করুন এবং নাফসকে পবিত্র করুন, আপনিই তো উত্তম পবিত্রকারী। আর আপনিই আমার নাফসের মুরুব্বী ও পৃষ্ঠপোষক। (মুসলিম ২৭২২)
সুতরাং আপনিও দোয়াটি করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

নেককারদের সোহবত গ্রহণ করুন। তাদের সাথে বেশি উঠাবসা করুন।
মাহরাম পুরুষকে নিয়ে মাঝে মাঝে মাস্তুরাত জামাতে যেতে পারেন। 

এতে নফস নিয়ন্ত্রণ করা এবং তাওবার উপর অটল থাকা আপনার জন্য সহজ হবে। 

 আল্লাহ তাআলা বলেন,
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ اتَّقُواْ اللّهَ وَكُونُواْ مَعَ الصَّادِقِينَ

হে ঈমানদারগণ, আল্লাহকে ভয় কর এবং সত্যবাদীদের সাথে থাক। (সূরা আত তাওবাহ ১১৯)

অধিকহারে ইস্তেগফার করুন। প্রয়োজনে এর জন্য প্রত্যেক নামাজের পর একটা নিয়ম করে নিন। যেমন, প্রত্যেক নামাজের পর ৫০/১০০/২০০ বার أسْتَغْفِرُ اللهَ   অথবা أسْتَغْفِرُ اللهَ وَأتُوبُ إلَيهِ অথবা  اللَّهُمَّ اغْفِرْ لي পড়ার নিয়ম করে নিতে পারেন। 

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
আপনি উপরোক্ত আমল গুলি করার চেষ্টা করবেন। মাহরামের সাথে মাস্তুরাত জামাতে যাওয়ার পরামর্শ দিবেন।

নেককার লোকদের সাথে চলার কথা বলবেন,হক্কানী শায়েখদের নামাজ না পড়ার শাস্তি, জাহান্নামের শাস্তি সম্বলিত ওয়াজ শুনতে বলনেন,ও এ সংক্রান্ত গ্রন্থাবলী পড়তে বলবেন।

★নামাজে নিয়মিত হওয়ার উপায় জেনে তাকে সেই উপায় গুলো জানাবেন,তার উপর আমল করতে বলবেন।

নামাজে নিয়মিত হওয়ার উপায়ঃ-
বিশেষ কিছু নিয়ম মেনে চললেই নামাজে নিয়মিত হওয়া যায়। 

১. নামাজকে হৃদয় দিয়ে উপলব্দি করা।
নামাজে যা পাঠ করা হয় তার অর্থ জানা। 

২. নামাজের সময় কোনো কাজ না রাখাপ্রতিটি দিন শুরু করার আগে ওই দিনের জন্য একটি সুষ্ঠু কর্মপরিকল্পনা তৈরি করা জরুরি। তাতে খেয়াল রাখতে হবে, নামাজের সময়গুলোতে যেনো কোনো কাজ না থাকে। স্কুল-কলেজে, অফিসে অথবা মার্কেটে কিংবা পরিবার পরিজনের সঙ্গে কোথাও বেড়াতে গেলে, সবক্ষেত্রেই নামাজের জন্য আগে থেকেই আলাদা করে সময় নির্ধারণ করে রাখতে হবে।

৩. নামাজের জন্য প্রস্তুত থাকাযে বা যারা যে কোনো কাজে বাহির হলে সঙ্গে নামাজের প্রস্তুতি ও নামাজের অনুসঙ্গ জিনিসের ব্যবস্থা রাখা। জায়নামাজ, হিজাব এবং নামাজের জন্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য সামগ্রী নিয়ে যেতে হবে, যাতে করে এগুলোর কোনো একটি না থাকাটা নামাজ বাদ দেওয়ার কারণ/অজুহাত না হতে পারে। নামাজ আদায়ের জন্য সবসময় শরীর পবিত্র রাখতে হবে।

৪. নামাজের জন্য অ্যালার্মের ব্যবস্থা রাখাপ্রযুক্তির এই যুগে এমন অনেক অ্যাপ রয়েছে, যাতে স্থানীয় সময়ে নামাজের সময় দেখা যায় এবং নামাজের সময় হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যালার্ম বা সংকেত শুরু হয়ে যাবে। এ ধরনের অ্যাপও সময়মত নামাজ আদায় করার জন্য বেশ কার্যকর।কেউ এ রকম কোনো অ্যাপ খুঁজে না পেলেও নিজের কাছে থাকা মোবাইল ফোনে নামাজের সময়গুলোতে অ্যালার্ম সেট করে রাখতে পারেন, এতে করে সবার ব্যবহৃত ফোনটি সময়মত নামাজ পড়ার জন্য সুযোগ তৈরি করে দিতে পারে।

৫. প্রতিদিন সতর্ক হওয়ানামাজের জন্য একটি চেকলিস্ট তৈরি করা। প্রতিদিন শেষে নিজেই নিজের নামাজের হিসাব নেওয়া। এতে যে ওয়াক্তগুলোর নামাজ আদায় হয়েছে তাতে টিক দেওয়া। আর যে ত্রুটিগুলো হয়েছে, সেগুলো পরবর্তী দিন যেন না হয় এ ব্যাপারে সতর্ক হওয়া। এতে করে একটা সময় পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের নিয়মিত হওয়া একেবারেই সহজ হয়ে যাবে।

৬. আল্লাহর কাছে দোয়া করা। যেনো আল্লাহ তাআলা নামাজকে সবার জন্য দৈনন্দিন কাজের অংশ বানিয়ে দেন। নিয়মিত নামাজ আদায়ের জন্য কোনো রুটিন বানালে যেনো সেই রুটিন যথাযথভাবে অনুসরণ করা যায় সে তাওফিক দান করেন। এ জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করতে হবে।

মনে রাখতে হবেপরিবার, বন্ধু-বান্ধবসহ যতো আপনজন আছে, সবার চেয়ে বেশি আপনজন মহান আল্লাহ। নামাজের মাধ্যমে মহান আল্লাহকে স্মরণ করতে হবে। প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মাধ্যমেই এ স্মরণে নিয়মিত হতে হবে।
(কিছু তথ্য সংগৃহীত।)

https://ifatwa.info/55343/ নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ- 
এমন ভাবে নামাজ পড়তে হবে যেনো আমি আল্লাহ তায়ালার সামনে দাঁড়িয়ে নামাজ পড়ছি। আর আল্লাহ তায়ালা নামাজ পড়া দেখছেন। 

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন,

قَالَ مَا الإِحْسَانُ قَالَ " أَنْ تَعْبُدَ اللَّهَ كَأَنَّكَ تَرَاهُ، فَإِنْ لَمْ تَكُنْ تَرَاهُ فَإِنَّهُ يَرَاكَ ".

‘আল্লাহর ইবাদত করো এমনভাবে যেন তাঁকে তুমি দেখতে পাচ্ছ। আর যদি দেখতে না পাও, তবে তিনি যেন তোমাকে দেখছেন। ’ (বুখারি, হাদিস : ৫০; মুসলিম, হাদিস : ৮)
 
অন্য এক হাদীসে এসেছে-

ثُمَّ قَالَ مَنْ تَوَضَّأَ وُضُوئِي هَذَا ثُمَّ يُصَلِّي رَكْعَتَيْنِ لاَ يُحَدِّثُ نَفْسَهُ فِيهِمَا بِشَيْءٍ إِلاَّ غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ

রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে সুন্দরভাবে অজু করে, অতঃপর মন ও শরীর একত্র করে একাগ্রতার সঙ্গে দুই রাকাত নামাজ আদায় করে (অন্য বর্ণনায় এসেছে যে নামাজে ওয়াসওয়াসা স্থান পায় না) তার সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়)। ’ (নাসাঈ, হাদিস : ১৫১; বুখারি, হাদিস : ১৯৩৪)

★কিরাআত, তাসবিহ,তাকবির,তাশাহুদ,দরুদ ইত্যাদি পড়ার সময় নিজের কানে আসে,এমন আওয়াজে জিহবা নাড়িয়ে উচ্চারণ করুন।

নামাজে ‘হুজুরে দিল’ বা একাগ্র থাকা; এটি নামাজের প্রাণ। এমনভাবে নামাজ পড়তে হবে যেন আল্লাহ আমাকে দেখছেন। 

নামাজের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এই কল্পনা ধরে রাখার অনুশীলন করুন যে ‘আল্লাহ আমাকে দেখছেন’। এভাবে অনুশীলনের মাধ্যমে নামাজ শেষ করার চেষ্টা অব্যাহত রাখুন।

নামাজে যা কিছু পাঠ করা হয়, তা বিশুদ্ধ উচ্চারণে পড়ার চেষ্টা করুন। এটি অন্তরের উপস্থিতিকে আরো দৃঢ় করে।

নামাজে  দাঁড়িয়ে আল্লাহ তাআলাকে ভয় করুন। ভাবুন, এই নামাজই হয়তো বা আপনার জীবনের শেষ নামাজ।

বিস্তারিত জানুনঃ- 

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
আপনার স্বামীকে দ্বীনদার বানানোর জন্য আপনাকে চেষ্টা করতে হবে,দোয়া করতে হবে, তাকে দাওয়াত দিতে হবে, তাকে দ্বীন বোঝাতে হবে। এক্ষেত্রে তাকে তাবলীগে পাঠাতে পারেন। তাহলে তিনি দ্বীন শিখতে পারবেন।

 যেহেতু ওই পরিবেশে থাকার দরুন আপনি পর্দা করতে পারছেন না, নামাজ ঠিকমতো আদায় করতে পারতেছেন না,ইসলামের উপর চলতে পারছেননা,সুতরাং এক্ষেত্রে আপনার স্বামীর উপর আবশ্যক, আলাদা কোন বাসায় আপনাকে নিয়ে থাকা, যাতে করে আপনার দ্বীন পালনে কোন সমস্যা না হয়।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

ago by (34 points)
উস্তাজ আমার হাজবেন্ড তাবলীগ পছন্দ করেন না। আরেকটা ব্যাপার। এখানে বললে হবে? নাকি আলাদা করে প্রশ্ন করতে হবে? জানাবেন মিন ফাদলিক। 

কাল বিকেলে ঘুমিয়েছি, আর তখন স্বপ্নে দেখছি যে, আমি নানুর বাসায় আছি। (যেখানে বিয়ের পর আর যাওয়া হয়নি) ইফতারের সময় হয়েছে, কেন জানি আমার লেইট হয়ে গিয়েছে, আমি আসতে আসতে সবার ইফতার করা শেষ।  তো মামি আমাকে ছোলার সাথে মিষ্টির মতো কিছু একটা মিক্স করে দিয়েছে।  আমি সেগুলো খেতে চাচ্ছি না কিন্তু মামি আমাকে ছুরি দেখিয়ে ভয় দেখাচ্ছে যেন আমি  এটা আমি খাই। এরপর আমি অভিনয় করছি আর মনে মনে ভাবছি ইশ সবার সাথে খেলাম না কেন, আরেকটু আগে আসতাম। এবং বুঝতে পারছি যে আমি খেতে না চাইলেও কিছুটা অংশ আমি খেয়ে ফেলেছি। এরপর আমি বাসায় আসার জন্য অস্থির হয়ে যাই, আর ভাইকে বলছি ভাই আমাকে এখান থেকে নিয়ে চল। আদতে আমার আপন কোনো ভাই নেই। 
এটার উত্তর দেয়ার অনুরোধ উস্তাজ। 

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...