ভিডিও কলে বিয়ে,,, ছেলে মালেশিয়া এবং,,, মেয়ে বাংলাদেশে,,,ওই ছেলে বাক্তি তার আপন চাচা,,,কে বলে যে আমি,,অমুক মেয়েকে বিয়ে করতে চাই আমার পখখে থেকে তুমি যাবে যেটা যেটা করা লাগবে তুমি করবে ,,, চাচা বলে আচ্ছা আমি যাবো,,,, মেয়ের ফ্যামিলির,,,, ৫ জন উপস্থিত ছিলো,,,, ছেলের পখখে থেকে শুধু তার চাচা ছিলো,,,,তখন কাজি সাহেব বিয়ে পড়ানোর কাজ শুরু করে,,, এবং সম্ভবত মেয়ে র মা কিংবা বাবা বা কাজি সাহেব বলে মোহর কত টাকা রাখা যায় তখন ছেলে বলেছিলো যে তার চাচা আছে চাচা যেটা বলবে সেটাই রাখো,তখন চাচা মনে হয় বলেছিলো যে তুই কত টাকা রাখবি রাখ পরে যতটুকু মনে আছে যে ছেলেই মোহর নিরধারন করেছিলো,,, তার পর কাজি খুতবা পড়ে ,,, কাজি সাহেব ওখান থেকে ভিডিও কলে ,বলছিলো , যে তুমি যদি অমুক এর মেয়ে অমুক কে বিয়ে করতে রাজি,,,থাকো তাহলে বলো কবুল,,,ছেলে তিন বার কবুল বলে মেয়েকে,,,কাজি যখন মেয়েকে বলেছিল এই ভরা মজলিস এ এই সাখ্খিদের সামনে তুমি কি ছেলের নাম নিয়ে ,,, বলছিলো অমুক কে ,,, বিয়ে করতে রাজি আছো তাহলে বলো কবুল,,,, মেয়ে ও তিনবার বলেছিলো কবুল,,, ,,,,,, ,,,,ওই রকম করে তাদের বিয়ে র কাজ সম্পন্ন করে,,,,,,,কিন্তু ১০০% শিওর তার চাচা ছেলের পক্ষে থেকে মেয়েকে কবুল করেনি,,,,, কিন্তু চাচা উপস্থিত ছিলো,,,,,, , সেই ছেলে মালেশিয়া থাকে এবং সেই মেয়ে বাংলাদেশ এ থাকে,,,
,,,,,,,,,,,,,,,বিয়ের পর তাদের সরাসরি দেখা সাক্ষাৎ হয়েছিল না ,
ঘটনা,,,, ( ১,,,),,বিয়ের সাত আট দিন পর সম্ভবত সেই স্বামী যেই কোম্পানি তে কাজ করে সেই কোম্পানি তে ছোট ছোট বিষয়ে এবং যাদের মেডিকেল করার পর একটু সমস্যা হচ্ছে তাদের কে বাংলাদেশ পঠিয়ে দিচ্ছে ,,, একদিন সে স্বামী রুমের বাহিরে দাড়িয়ে আছে সেখানে তার মেহেদী নামের একজন বন্ধু এসে তাকে বলে কোম্পানি ছোট ছোট দোষ ধরে ধরে লোক দের কে বাড়ি পাঠিয়ে দিচ্ছে,, মেহেদী বলতিছে যে বিষয় হয়ে গেছে এই রকম যে আমার বউ কে যদি আমি মনে করি ভাত দিমু না তাহলে যে কনো দোষ ধরে,,, বলমু ভাত দিমু না,,,,,,,,, তখন সেই স্বামী তার কথা শুনে বলে তাই তো,,, সেই স্বামী ও বলে যে আমার বউ কে যদি আমি করি ভাত দিমু না তাহলে,,, তার দোষ ধরার জন্য তাকে যদি বলি ভাত খা,,, সে ভাত খাইলে ও বলমু ভাত দিমু না ,,, তালাক,,,তাদের দুই জনের ই উদ্দেশ্য ছিল শুধু উদাহরণ দিয়ে বোঝানো,,, যে কোম্পানি যদি বাড়িতে পাঠাতে চায় তুমি যেটায় করো বাড়িতে পাঠিয়ে দিবে,,,, সে আল্লাহ র কসম করে বলে তার অন্য কোন উদ্দেশ্য ছিল না,,,,,,,
,ঘটনা ,,,,,,(,,২),,,,,সে ই স্বামী আর তার আরো একজন বন্ধু বসে ফোন টিপছিলো তখন হঠাৎ করে একটা ভিডিও দেখে যে সম্ভব ত কারো স্ত্রী পরোকিয়া করে ধরা পরেছে,,, তখন সেই স্বামী তার বন্ধু কে বলে যে আমার বউ যদি সাথে কথা ও বলে সেই স্বামী বলে তাহলে তাকে আমি তালাক,,,,, দিমু বলে,,,,, তখন সে শিওর ছিলো যে,,, দিমু বলেছিলো কিন্তু এখন তার মনে সন্দেহ ওয়াস ওয়াসা শুরু হয়েছে সে কি দিমু বলেছিলো নাকি দিলাম বলেছিলো,,,,,,,, সে ৯০% শিওর যে দিমু বলেছিলো,,,, কারন তখন এই মাসআলা টা একজন মুফতি র কাছে জানতে চেয়েছিলো,,, সেই মাসআলা টা সে চেক করে দাখে যে সেখানে,, তখন সে বলেছিলো দিমু,,,,,,,,, তার মনে তখন বিভিন্ন ধরনের কেনায়া শব্দ র ওয়াস ওয়াসা আসা শুরু করে তখন সে একটার পর একটা মুফতি তির কাছে মাসআলা জিজ্ঞেস করে,,,, তার পরও তার মন শান্ত হয় না সে ৪ জন মুফতি কে বিয়ে কিভাবে হয়ছিলো সেটা বলে,,, চার জন ই বলেছিলো যে বিয়ে শুদ্ধ হয় নি,,,,,
,,,,(৩),,,,,,
,,
ঘটনা ,,,,,,,,তার মনে অতিরিক্ত তখন ওয়াস ওয়াসা আসতে শুরু করে এবং সে একটার পর একটা মুফতি তির কাছে মাসআলা জিজ্ঞেস করে,,, কিন্তু কনো ভাবেই সে শান্তি পায় না,,,, একদিন সে একটা মুফতি তির কাছে মাসআলা জিজ্ঞেস করে, মাসআলা টা ছিলো নির্জন বাস বা সহবাস এর আগে কেউ যদি তার স্ত্রী কে ভিন্ন ভিন্ন শব্দ ৩ তালাক দাই তাহলে কয়টা পতিত হয়,,, , তখন মুফতি বলে মাসআলা টা কার তখন সে বলে যে মাসআলা টা আমার ,,,,, কিন্তু সে শিউর ভাবে কখনো তার স্ত্রী কে ওই শব্দ বলেনি শুধু ওই সন্দেহ তার মনে,,,,
তখন সে আরো বড় চিন্তা র ভেতরে পরে,,,, যে সে তালাক এর মিথ্যা স্বিকারক্তি দিলো মনে হয়,,,,
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,৷
,,,,,,,,,সরাসরি বিয়ের পর,,,,,,,,,,
(ঘটনা,,,, ৪,,,,,,,,,).../////////////////,সেই ছেলে বিদেশে থেকে বাংলাদেশ আসে ছুটি তে,, এক মাস এর জন্য এবং সরাসরি বিয়ে করে,,, কাজি অফিস এ যায় দুই পরিবারই,,, সম্ভবত যতটুকু মনে আছে কাজি সাহেব কবুল বলানোর আগে দুই জন কে থেকে সাক্কর নাই,,, কি জেনো একটা খাতায়,,, তার কিছু খন পর বিয়ে পরায় এবং বিয়ের পর যখন কাবিন নামা হাতে পায় তখন সে দাখে যে ১৮ নং কলমে লেখা আছে,,, যে সেই স্বামী খমতা দিয়েছে ,,,, যে কনো কারনে,,,,,
কাজি এটা স্বামী কে বলে ও নি বা সেই সম্পর্কে জিঙ্গেস ও করে নি
,,,তখন সেই স্বামী কাজি কে বলে বলে ওই অধিকার কার তো আমি দেইনি তখন কাজি বলে এটা সরকারি নিয়ম ছেলে মেয়ে সমান অধিকার তখন ছেলে বলে ওই অধিকার কনো দিন সে স্ত্রী কে দিবে না অসম্মত জানায় সে তার পর সই দিয়েছে কিনা মনে নেই কিন্তু সে শিওর মৌখিক ভাবে কাজি কে এবং মেয়ে কে ও সেই দিন থেকে অনেক কয়বার বলেছে সে তার স্ত্রী কে বলে আমি ওই অধিকার দেই নি কাজি তাকে না জানিয়ে লিখেছিলো তাই ওই অধিকার আমি তুলে নিলাম স্ত্রী ও তাকে বলেছিলো,,,,, আচ্ছা ঠিক আছে,,, স্বামী তার স্ত্রী কে স্কিনশট ও দিয়েছিলো যে স্বামী সেই অধিকার ফিরিয়ে নিলো সেই মেসেজ এর,,,,,,,,, স্ত্রী কি তাহলে সেই অধিকার পাবে এখন আর,,,,,,,,,,,
,,,,,,,,,,,,,
,,,,,,সেই ছেলে আগে বছরে একদিন ও মসজিদে যেতো না,,,, বছরে একটা রোজা ও করতো না,,,,,
বিদেশে থাকতো এবং বিভিন্ন ধরনের নেষা দ্রব্য খাইতো,,,,, পর্নো ভিডিও,,, হস্তমৈথুন,,, করতো,,,, মদ খেতো,,,, বিড়ি সিগারেট খাওয়া,,,,, অনেক ভয়াবহ পাপ এর মধ্যে ছিলো সে,,,,,,
,,,কিছু দিন পর সেই স্বামী আবার যখন বিদেশে আসে তখন আবার তার মনে আগের চিন্তা আসতে শুরু করে
,,,,,,,,
...
,,,,, ৫ ওয়াক্ত নামাজ পরা শুরু করে রোজা রাখা শুরু,, করে,,,,নেষা করা বাদ দাই সে ধিরে ধিরে সিগারেট খাওয়া বাদ দাই,,, আল্লাহ হুকুম মতো চলতে শুরু করে,, কুরআন সুন্নাহ অনুযায়ী,,,, জিবন জাপন করা শুরু করে,,,, কিছু দিন পর থেকে তার মনে আবার আগের চিন্তা গুলো আসতে শুরু করে,,, সে খুব সতর্ক থাকতো মুখ দিয়ে যেনো কনো কেনায়া শব্দ বের না হয়ে যায়,,, বন্ধু দের সাথে কথা বলতে লাগলে ও তার মনে হয় কেনায়া শব্দ মুখ দিয়ে বের হয়ে গেলো থুথু ফেললে ও তার মনে হয় কেনায়া শব্দ উচ্চারণ হলো,,,,, স্ত্রী র সাথে কথা বলতে ও সে ভয় পায়,,,,,আবার তার মনে আগের চিন্তা গুলো আসতে শুরু করে,,
ঘটনা,,,, ,,,৬,,,,,,,,,,,,,তার আবার নতুন করে মনে চিন্তা শুরু হয়
যে সে আগে যে মুফতি সাহেব দের কে মাসআলা জিজ্ঞেস করে ছিলো,,,,, কিন্তু একটা কথা সে মুফতি কে বলতে ভুলে যায় বা বলার প্রয়জন মনে করেনি সেটা হলো মেয়ের বাবা কিংবা মা যে ছেলে কে মোহর নিরধারন করতে বলেছিলো তখন যে ছেলে তার ,,, চাচা কে যে সেখানে মোহর নিরধারন করার কথা বলেছিলো,,, যে চাচা তো আছে যা যা করা লাগবে চাচা করবে চাচায় মোহর নিরধারন করুক,,, সে কথা বলতে ভুলে যায়,,,,,, ,,,,,এখন তার মনে হচ্ছে যে,,, চাচা কে মোহর নিরধারন করতে বলাতেই মনে হয় চাচা ওকিল হিসেবে নিয়োগ হয়েছিল,,,,,,
,,,,
,,,,,,, তার মনে আবার নতুন চিন্তা আসে যে যেই কাজি বিয়ে পরাইছিলো তার কাছে থেকে ভালো করে শোনা লাগবে যে কাজি কি তার চাচা কে সেখানে ওকিল হিসেবে নিয়োগ করছিলো,,, তখন সে কাজি কে ফোন দিয়ে বলে,, তখন কাজির কথা শুনে সে যা বোঝে কাজি সাধারণ যেই রকম করে বিয়ে পরায় সে রকম করে বিয়ে পরায়ছিলো,,, তাই সে ব্যাক্তি কাজি কে মোবাইল ফোনে বিয়ে র সব নিয়ম,,খুলে , বলে,,, তাতে বোঝা যায় কাজি মোবাইল এ বিয়ে র নিয়ম জানতো না,,,,, সে কাজি বলছে যে বিয়ে পরানোর সময় মেয়েকে তো বলেছিলাম ছেলে বিদেশে থাকা অবস্থায় তুমি কি ছেলে কে স্বামী হিসেবে কবুল করো তাহলে বলো,, কবুল, তখন ছেলে ভাবে যে অনেক আলেম তাকে বলেছিলো যে বিয়ে সহি হয়নি,,, সে জন্য ,,, তখন ছেলে মনে মনে একটু খুশি হয় তার কারন তার আগের অনেক কেনায়া শব্দ র ওয়াস ওয়াসা আসে বিয়ে যদি আগের টা সহি না হয় আগে পাপ হয়ছে শুধু তাও সারাজীবন তো আর পাপ এর ভেতর বা সন্দেহর ভেতর থাকা লাগবে না,,সে কাজি কে , বলে এই রকম করে বিয়ে হয়না,,,, তখন সেই ছেলে কাজি কে বলে আগে যে ছেলে মেয়ে স্বামী স্ত্রী হিসেবে কথা বলে ছি এবং স্বামী স্ত্রী হিসেবে পরিচয়ে ছিলো পাপ হয়ছে হারাম সংসার,,,হারাম কথা বাত্তা এবং অনেক পাপ হয়ছে ,,,
সেই ছেলের মনে কনো কেনায়া শব্দ র নিয়ত ছিলো না ,,,,,, কিছু মুফতি রা বলেছিলো যে তাদের বিয়ে সহি হয়নি তাই সে মনে মনে একটু খুশি হয়ে সেই কাজি সাহেব কে ওগুলো বলেছিলো
,,,,৷৷ (৭),,,, এখন সেই স্বামী র মনে আবার নতুন করে প্রশ্ন এবং সন্দেহ হচ্ছে যে,,,, সে যে কাজি কে বললো তারা হারাম সংসার করেছে এবং পাপ করেছে হারাম ভাবে কথা বাত্রা বলেছে এগুলো বলার কারনে আগের বিয়ে যদি সহিহ হয়ে থাকে তাহলে তো কেনায়া,,, শব্দ হয়ে গেলো,,, কেননা হারাম শব্দ তো কেনায়া শব্দ,৷,,,,,,,, বা এখন যে তারা স্বামী স্ত্রী হিসেবে আছে হারাম সংসার বলার কারনে বা হারাম কথা বলার কারনে এখনকার সম্পরকো কি কেনায়া শব্দ হয়ে গেলো নাকি
যেইদিন থেকে সে আল্লাহর পথে চলতে শুরু করেছে ২৪ ঘন্টা র ভেতর ঘুমানোর সময় বাদে সব সময় শুধু তার মাথায় চিন্তা চিন্তা ,,, সব কাজ সব কথায় মনে হয় তার কাছে কেনায়া শব্দ
,,,৮,,,,,তার স্ত্রী তেমন নামাজ কালাম পরতে চায় এবং পর্দা ও ঠিক ঠাক করতে চায় না সে জন্য সে তার স্ত্রী কে দেখানোর উদ্দেশ্য করে একটা ইমু র স্টরি তে একটা ভিডিও আপলোড করে আবু ত্বহা মোহাম্মদ আদনান এর সে ভিডিওর থাম্লেবেইল লেখা ছিলো
বউ যদি দিনদ্বার না হয় তাহলে তালাক দেওয়া ফরজ,,,,,,,,
সে এই মেসেজ পাঠানো র জন্য কি কনো সমস্যা হবে
,,,,
,,,,৷ ,,,,,,, মুফতি সাহেব কাছে অনুরোধ৷,,,,,
ভিন্ন ভিন্ন ভাবে উত্তর দিয়েন,,,
,,,,,,, (১),,,,তাদের আগের বিয়ে কি বৈধ হয়েছিলো,,,,,,,, (২),,,, ছেলে তো তার চাচা কে বলেছিলো যে যাযা করা লাগবে করো,,,, তার পখখো থেকে,,,, আবার সেই ছেলেই তো বলেছিলো মোহর নিরধারন করতে,,,,,
যদি তাদের বিয়ে সহি হয়ে থাকে ভিডিও কল এ,,,,,,,, সে আগে ৪ মুফতি কে জিজ্ঞেস করেছিলো তারা বলেছিলো বিয়ে সহি হয়নি,,, কিন্তু ভুলে সে বলতে ভুলে গিয়েছিল বা বলার প্রয়োজন মনে করেছিলো না যে মেয়ের বাবা কিংবা মা যে ছেলে কে মোহর নিরধারন করতে বলেছিলো তখন যে ছেলে তার ,,, চাচা কে যে সেখানে মোহর নিরধারন করার কথা বলেছিলো,,, যে চাচা তো আছে যা যা করা লাগবে চাচা করবে চাচায় মোহর নিরধারন করুক,,, সে কথা বলতে ভুলে যায়,,,,,,,ওইটা বলার কারনে কি ওকিল নিরধারন হয়ে গেছিলো,,,,,, যদি ওকিল নিরধারন তখন হয়ে গিয়ে থাকে তখন তো তাহলে তাদের বিয়ে সহি হয়ে গেছিলো,,,,,, মুফতি সাহেব কে ওই কথা না বলার কারনে হয়তো মুফতি সাহেব ভুল টা বুঝে ভুল ফতোয়া দিয়েছিলো,,,,
,,সব কিছু বললে হয়তো মুফতি সাহেব সঠিক ফতোয়া দিতে পারতো,,,,,
(৩),,,, পরে যে সে কাজি কে বলেছিলো সেই স্বামী সে যে কাজি কে বললো তারা হারাম সংসার করেছে এবং পাপ করেছে হারাম ভাবে কথা বাত্রা বলেছে এগুলো বলার কারনে আগের বিয়ে যদি সহিহ হয়ে থাকে তাহলে তো কেনায়া,,, শব্দ হয়ে গেলো,,, কেননা হারাম শব্দ তো কেনায়া শব্দ,৷,,,,,,,, বা এখন যে তারা স্বামী স্ত্রী হিসেবে আছে হারাম সংসার বলার কারনে বা হারাম কথা বলার কারনে,,,,,
,,,,,,,,,,কিছু মুফতি রা বলেছিলো যে তাদের বিয়ে সহি হয়নি তাই সে মনে মনে একটু খুশি হয়ে সেই কাজি সাহেব কে ওগুলো বলেছিলো,,,তার মনে আরো ছিলো যে সে যদি বলে কাজি সাহেব কে যে তাদের বিয়ে সহি হয়েছিল তাহলে যদি আল্লাহ সত্যি সহি করে দাই তাহলে সেই জন্য আরো সে কাজি সাহেব কে ওই গুলো বলেছিলো
,,,,সে তার স্ত্রী কে ও বলেছিলো যে তাদের আগের বিয়ে বৈধ হয়নি অনেক পাপ হয়ছিলো তারা হারাম সংসার করেছে এবং পাপ করেছে হারাম ভাবে কথা বাত্রা বলেছে এগুলো বলার কারনে আগের
আল্লাহর কাছে মাফ চাওয়া লাগবে
তাদের আগের
বিয়ে যদি সহিহ হয়ে থাকে তাহলে তো কেনায়া,,, শব্দ হয়ে গেলো,
,,,
,,,,,,,
কুরআন এবং হাদিস অনুযায়ী তাদের কে ফতোয়া প্রদান করবেন দয়া করে মুফতি সাহেব
দিরঘো ছয় মাস এর বেশি সময় ধরে দিন রাত তার মনে সব সময় শুধু চিন্তা আর চিন্তা তার মনে বিভন্ন ধরনের নতুন চিন্তা উদয় হয়,,,,,,
তারা কি এখনো সংসার করতে পারবে হুজুর ,,,,,
তারা কি এখনো স্বামী স্ত্রী হিসেবে আছে,,,,,,,, সেই ছেলের মনে কেনায়া শব্দের কনো নিয়ত ছিলো না ,,,,,,,,