আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
9 views
in হালাল ও হারাম (Halal & Haram) by (5 points)
edited ago by
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহুআকবার
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহুআকবার
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহুআকবার
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহুআকবার
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহুআকবার
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহুআকবার
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহুআকবার
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহুআকবার
সুবহানাল্লাহ
আলহামদulillah
আল্লাহুআকবার
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহুআকবার
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহুআকবার

সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহুআকবার
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহুআকবার
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহুআকবার
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহুআকবার
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহুআকবার
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহুআকবার
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহুআকবার
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহুআকবার
সুবহানাল্লাহ
আলহামদulillah
আল্লাহুআকবার
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহুআকবার
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহুআকবার

1 Answer

0 votes
by (671,280 points)
জবাবঃ-
بسم الله الرحمن الرحيم 

(০১)
হারাম কাজ করে এমন কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরি করা ইসলাম অনুমোদন করে না।

পক্ষান্তরে যদি প্রতিষ্ঠানটি এমন কোনো কাজ করে যা মূলগতভাবে হারাম নয় কিন্তু মানুষ এটাকে মন্দ বা হারাম কাজে ব্যবহার করে, এধরণের প্রতিষ্ঠানে
চাকরি করা বৈধ। 
জন্ম নিয়ন্ত্রনের সমস্ত ছুরত যেহেতু হারাম নয়,তাই ঢালাওভাবে জন্ম নিয়ন্ত্রণকে হারাম বলা যায়না,এটা নিয়ন্ত্রন কারীর নিয়ত ইত্যাদির উপর ডিপেন্ড করে।
,    
আরো জানুনঃ

যে সকল ক্ষেত্রে জন্মনিয়ন্ত্রণ বৈধ,সেকল ক্ষেত্রে উনার জন্য চিকিৎসা প্রদান জায়েয ও বৈধ।আর যে সকল ক্ষেত্রে জন্মনিয়ন্ত্রণের অনুমোদন শরীয়তে নেই।

সর্বদায় খেয়াল রাখতে হবে যে শরীয়ত বহির্ভুত কোনো কাজ যেনো না হয়। 
শরীয়তের আওতায় থেকে কথা বলতে হবে,শরীয়ত বহির্ভুত কোনো দিক নির্দেশনা ইত্যাদি দেওয়া যাবেনা। 

عَنْ عَبْدِ اللّٰهِ بْنِ مَسْعُودٍ قَالَ : قَالَ رَسُوْلُ اللّٰهِ ﷺ : «طَلَبُ كَسْبِ الْحَلَالِ فَرِيضَةٌ بَعْدَ الْفَرِيضَةِ». رَوَاهُ الْبَيْهَقِىُّ فِىْ شُعَبِ الْإِيْمَانِ

 ‘আব্দুল্লাহ ইবনু মাস্‘ঊদ হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ অন্যান্য ফরয কাজ আদায়ের সাথে হালাল রুযী-রোজগারের ব্যবস্থা গ্রহণ করাও একটি ফরয। 
(শু‘আবুল ঈমান ৮৩৬৭, সুনানুল কুবরা লিল বায়হাক্বী ১১৬৯৫.মিশকাতুল মাসাবিহ ২৭৮১)

আরো জানুনঃ- 

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
আপনাকে যে দীর্ঘঘমেয়াদী পদ্ধতি ইমপ্লান্ট (৩ বছর মেয়াদি) পড়াতে হয়।  ইমপ্লান্ট প্রতি নির্দিষ্ট টাকা আপনাকে দেয়া হয়।

এক্ষেত্রে এ টাকা নেয়া হালাল হবে হবে কিনা তাহা ডিপেন্ড করবে যাকে আপনি দীর্ঘঘমেয়াদী পদ্ধতি ইমপ্লান্ট পড়িয়েছেন,তার নিয়তের উপর।

সে যদি বৈধ কোনো নিয়ত করে,সেক্ষেত্রে আপনার গ্রহণ করা টাকা হালাল হবে।

আর যদি সে অবৈধ নিয়ত করে থাকে,বাচ্চা হলে রিযিকের সমস্যা হবে এধরণের নিয়তে উক্ত পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকে, সেক্ষেত্রে আপনার গ্রহণ করা টাকা হালাল হবেনা।

(০২)
এক নং প্রশ্নের জবাব দ্রষ্টব্য। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...