ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
যদি কোনো ইসলামী ব্যাংক শরীয়তকে পুরোপুরি মেনে এই সমস্ত প্রকল্প, স্কীমগুলো প্রনয়ন করে ও যত্নসহকারে তা পালন করতে সচেষ্ট থাকে তবে তা জায়েযই হবে। যেমন বহির্বিশ্বের কিছু ব্যাংক সম্পর্কে শুনা যায়,যে তারা সম্পূর্ণভাবে শরীয়তকে মেনে চলে।
যত্নসহকারে পালনের অর্থ হচ্ছে,ডিপিএস বা এফডিআর এমন হতে হবে যে, যে যেই মেয়াদের জন্য ডিপিএস বা এফডিআর করা হবে, মেয়াদ শেষ হওয়ার পর আসল ব্যতীত মুনাফা কত? তা প্রথম থেকেই নির্দিষ্ট হতে পারবে না। এবং লাভক্ষতিতে মুদারাবা ব্যবসার আদলে ব্যাংক ও গ্রাহক উভয় শরীক থাকতে হবে।
যদি মুনাফা নির্দিষ্ট হয়ে থাকে,তাহলে সেটা সুদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে হারাম হয়ে যাবে।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
https://www.ifatwa.info/8101
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১) প্রতিদিন কুরআন তিলাওয়াত করা ওয়াজিব বা ফরয নয়। ডেইলি কুরআন না পড়লে যদিও পাপ হবে না। তবে বিরাট সওয়াব থেকে বঞ্চিত থাকতে হবে।
(২) যদি ব্যাংক টাকা না দিয়ে বরং পণ্য ক্রয় করে দেয়প।তাহলে সুদ হবে না।
(৩) অজুর পানি শুকানোর পূর্বে অবশিষ্ট অঙ্গ(যা ধৌত করা হয়নি) ধৌত করে নিলে অজু বিশুদ্ধ হয়ে যাবে।
(৪) জ্বী, আপনি ক্লাস ক্যাপ্টেন হতে পারবেন।তবে ফ্রিমিক্সিং পরিবেশ থেকে বেচে থাকবেন। বিপরীত লিঙ্গ থেকে নিরাপদ দূরত্বে থাকবেন।