আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
45 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (6 points)
আসসালামু আলাইকুম উস্তাদ,
আমি পালিয়ে বিয়ে করেছিলাম,সংসার জীবনের ১০ বছর পার হবার পর আমার সন্তান হবার পর আমার বাবা আমাদেরকে মেনে নেয় শুধুমাত্র বাচ্চার মুখের দিকে তাকিয়ে। সংসার জীবনের ১০ বছরে একমাত্র আমার বাবা ছাড়া আমার মা-ভাইবোন সকলের যাতায়াত ছিল আমার বাসায়। আমি পরিবারের বড় সন্তান হওয়ার কারনে স্বাভাবিকভাবেই আমার পরিবারের প্রতি আমার মায়া বেশি কাজ কারে। অন্তরে পরিবারের প্রতিটা মানুষের প্রতি আমার ঘৃনা থাকা স্বত্বেও কেন জানি ঐ মানুষ গুলোর জন্যই মায়া লাগে! আবেগ কাজ করে! আমার বাবা মা মেয়ে সন্তান হিসেবে কখনই আমাকে নূন্যতম নিরাপত্তা দিতে পারেনি,এমনকি কাউকে সালাম কিভাবে দিতে হয় এই নূন্যতম শিক্ষাটুকুও দিতে পারেনি কারন ছোটবেলা থেকেই দেখেছি তারা তাদের দাম্পত্য ঝগড়াঝাটি মারামারি নিয়ে সারাক্ষণ ব্যস্ত ছিল। স্কুলের গন্ডি পার হবার আগেই আমার মা টাকার লোভে আমাকে নেশাখোর,২ বিয়ে করা ছেলের সাথে বিয়ে দেয়ার জন্য পাগল হয়ে গিয়েছিল কিন্তু বাবার অসম্মতি থাকায় মার ইচ্ছে পূরন হয়নি। এরপর আমার নিজের জন্মদায়িনী মার যে ভয়ংকর রূপ আমি দেখেছি তা যেন আল্লাহ আমার শত্রুকেও না দেখায়। আমার বাবা সবসময় মা কথা শোনে,কে সঠিক, কে বেঠিক সেটা সে কখনোই যাচাই করেনা।আমার মা এতপরিমান মানসিক অত্যাচার করতো আমার উপর আর এত বিশ্রী গালাগাল দিতো যে স্কুল থেকে বাসায় যেতে ভয় লাগতো মনে হতো বাসায় যাবার আগে যদি মৃত্যু হতো তাহলে ভালো হতো। কতদিন,কতরাত যে আল্লাহর কাছে চোখের পানি ফেলে বলতাম আল্লাহ এমন বাবা মা কাউকে আর দিওনা। কখনোই পালানোর নিয়ত ছিলনা। শুধুমাত্র মার অত্যাচার থেকে বাচতে আর মেয়ে হিসেবে নিজের নিরাপত্তা আর পর্দা রক্ষার জন্য আমার স্বামীর সাথে পালাতে বাধ্য হই। বিয়ের পরপরই ঐ খারাপ বাবা মার জন্য অন্তর ফেটে যাচ্ছিলো এজন্য সেই খারাপ মাকেই সর্বপ্রথম কল দিয়ে ঠিকানা বলি সে আমার আবেগ নিয়ে গত ১১ বছর যাবত খেলেছে আমার হক নষ্ট করেছে। আমার বাবার সাথে আমাকে মিলিয়ে দিবে বলে ১০টা বছর আমার এবং আমার স্বামীর সাথে একের পর এক নাটক করে গেছে কিন্তু আমি এতটাই মা ভক্ত আর পরিবার ভক্ত যে মার এবং ছোট ভাইবোনদের দোষগুলো প্রতিবার মাফ করে দিয়েছি শুধুমাত্র আল্লাহর জন্য। কিন্তু দিনশেষে আমি আমার স্বামী আর আমার সন্তান ঐ মানুষ গুলোর দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ হই। আমার মার অনেক টাকার লোভ সে সবসময় আমার স্বামীকে ছোট করে কথা বলে আমার সংসার ভাঙার চেষ্টা করে,আমাকে স্বামীর বিরুদ্ধে কানপড়া দেয় আর স্বামীকে আমার বিরুদ্ধে।আমার আপন মা আমার বাবার মিথ্যা অসুখের কথা বলে আমার স্বামীকে সুদে টাকা ধার নিতে বাধ্য করে অথচ আমার এসবের কিছুই জানতাম না আর যখন জানতে পেরেছি ততদিনে আমার সংসার, স্বামীর জীবন ঋনে জর্জরিত হতে হতে নরক হয়ে গেছে। অথচ আমার স্বামী আমাকে বলেছিল একবেলা খেয়ে থাকলেও কখনোই সুদের ধারেকাছেও যাবেনা।আমার আবেগের সুযোগ নিয়ে যখন যেটা চেয়েছে মা ভাইবোনকে সবকিছু দিয়েছি,আমি আমার স্বামী ছিড়া জামাকাপড় পড়ে থেকেছি অথচ তাদেরকে ঈদের শপিং করে দেয়া,তাদের বাসায় ৭ জন্য সদস্যদের জন্য কয়েক রকমের খাবার পাঠানো এগুলো ছিল প্রায় দিনের ঘটনা। এমনকি আমার মা আমার স্বামীর কাছ থেকে প্রায় সময় টাকা নিয়ে যেত যেটা আমি জানতাম না। পরবর্তীতে স্বামী বলেছে। আমার ভাইবোনরা আমার স্বামীকে হেয় ছোট করে কথা বলে বেয়াদবি করে মার সামনে কিন্তু আমার মা বিচার করার বদলে উল্টো আমার স্বামীর দোষ ধরা শুরু করে আর কথায় কথায় সম্পর্ক না রাখার হুমকি দিয়ে চলে যায়। আমার মা বারবার বলে ঢাকা শহরে আমার স্বামীর কোন বাড়ি নেই। আমি বলেছি আমি আজীবন ভাড়াটিয়া হিসাবে থাকতে চাই আমার বাড়ি গাড়ি কিছুই লাগবেনা শুধু ৩ বেলা খেয়ে পড়ে ভালোভাবে বেচে যেতে চাই। আমার প্রেগন্যান্সির সময় আমার মা ভাইবোনরা কেউ আমার পাশে ছিলনা যখন তাদেরকে আমার সবচেয়ে বেশি দরকার ছিল,অথচ আমার বাসা থেকে আমার বাবার বাসা ৫ মিনিটের দূরত্ব। মাকে ফোন দিয়ে বলেছিলাম তুমি না আমার মা সন্তানের কষ্টে মার অন্তরে জানান দেয় তাহলে আমার কান্না কষ্ট কোনটাই কি তোমার কাছ পর্যন্ত পৌছায় না এটা বলার সাথে সাথে আমার মা আমার নাম্বার ব্লক করে দেয়।অথচ তখন আমি এতই অসুস্থ যে কারো সাহায্য ছাড়া আমি বিছানা থেকে উঠে বসতেও পারতামনা। মা বাবা ভাইবোনদের দেয়া সকল কষ্ট ভুলে তাদেরকে মাফ করে দিয়েছিলাম আমার সন্তান জন্মের পর হঠাৎ তাদের সবাই আমার বাসায় দীর্ঘ ১ বছর পর আবার আসা যাওয়া করতে শুরু করে,এটার আমার মা আমার সন্তানকে দিয়ে বিজনেস করা শুরু করে। আমার স্বামী গরিব বাচ্চাকে দুধ কিনে খাওয়াতে পারেনা এসব বলে বলে বিভিন্ন আত্মীয় স্বজনদের কাছ থেকে টাকা নিত,অথচ আলহামদুলিল্লাহ বাবুকে কখনোই কৌটার দুধ দেইনি। আমার বাবার কাছে মা বলে আমার ৬ মাসের বাচ্চা হাসপাতালে ভর্তি এই বলে বাবার কাছ থেকে দশ হাজার টাকা নেয়,এরপর আমার মা আপন নাতিকে পুরানো ছেড়া জামাকাপড় দিয়ে যায় পড়ানোর জন্য তাতেও মাকে মাফ করে দেই,কিন্তু আমার মা এই পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থাকেনি সে আমার আর আমার শ্বাশুড়ির মধ্যকার খুব সুন্দর সম্পর্কটাকে খুব সুক্ষ্মভাবে নষ্ট করে,এমনকি আমি এবং আমার স্বামী মাকে বলেছিলাম আমার শাশুড়ীকে ডাক্তাররা কোনধরনের টেনশনের কথা বলতে একদম নিষিদ্ধ করেছেন কারন যেকোনো মুহূর্তে সে স্টোক করবে। কিন্তু আমার মা শ্বাশুড়ি সকল প্রকার টেনশনের কথা তো বলেছে সাথে আমার স্বামী অনেক টাকার ঋনে জর্জরিত সুদের যার কাছ থেকে টাকা এনেছে সেই লোক স্বামীকে মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে এটাও শাশুড়ীকে জানিয়েছে।এত টেনশন আর নিজের সন্তানের বিপদ দেখে আমার শাশুড়ী নিতে না পেরে গতবছর স্টোক করে মারা যায়।শাশুড়ী মৃত্যুদিন আমার মা ভাইবোন আমাকে শান্তনা দেয়ার বদলে বলে এখন ৬ মাসের বাচ্চা নিয়ে কিভাবে চলবা আর এখন স্বামীর লাথি খাবা এসব কথা বলে চলে যায় আর একদিনও দেখতেও আসেনি বাচ্চাটাকে নিয়ে একাহাতে কিভাবে সংসারের কাজ করি।আমি যে একটা মানুষ তাদের পরিবারের একজন সদস্য এটা তারা কেউই মনে করেনা অথচ আমি তো তাদেরই আপনজন তাদেরই রক্তের।আমার মা এখন মানুষের কাছে বলে বেড়ায় আমার শাশুড়ীকে আমি টেনশন দিয়ে মেরে ফেলছি ঠিকমত খাবার দিতামনা। অথচ আমি আমি বাচ্চা জন্মের আগের দিন পর্যন্ত শাশুড়ী দেবরদের জন্য রান্না করেছিলাম।মা আমার শ্বশুর বাড়িতে আসার আগে আমার আার শ্বাশুড়ির সম্পর্ক ছিল মা মেয়ের মত।এখনও আমার বুঝ ফেটে যায় আমার শ্বাশুড়ির জন্য,উনি আমার শ্বাশুড়ি ছিলনা আমার মা ছিল।আল্লাহ তাকে জান্নাত নসীব করুন। আমি আমার মার আসল রূপ চিনে ফেলার কারনে আমার মা আমার স্বামী সন্তানকে তাবিজ করে ক্ষতি করার হুমকি তো দিয়েছে এমনি সবার কাছে বলে বেড়ায় আমার বাবার সাথে ১০ বছর পর সে মিলিয়ে দিয়েছে আবার সেই মিল ছুটিয়ে দিবে। অথচ সন্তান হবার পর আমিই বাবার বাড়ি গিয়ে বাবার পা ধরে মাফ চেয়েছি যেন সে আমার সন্তানের হক নষ্ট না করে। আল্লাহর কাছে অনেক অনেক দোয়া করেছি যেন আমার দ্বারা সন্তানের কোন হক নষ্ট না হয়। এখন আমার মা আমার আর স্বামীর মধ্যে বিচ্ছেদের কুফরি করে আমার ২ বছরের বাচ্চাকে কুফরি করে অসুস্থ বানিয়ে রাখে। আমার বাবা আমাকে কখনো পছন্দ করেনা কারন সে চেয়েছিল তার বড় সন্তান ছেলে হবে। এজন্য আমার ক্ষতিতে তার কিছু যায় আসেনা। আমি সঠিক হলেও তার চোখে আমিই সারাজীবন দোষী।  আমি আমার সন্তানকে দুনিয়ার সকল খারাপ থেকে বাচিয়ে রাখতে চাই কিন্তু শত চেষ্টার পরও পারিনা। আমার শত্রু আমার পরিবার। আমার পরিবার আমাকে শুধু তাদের স্বার্থ হাসিলের জন্য ব্যবহার করে গেছে আর আমি তাদেরকে আপন ভেবে প্রতিবার অন্ধ বিশ্বাস করে গেছি তাদেরকে। যেই নরক থেকে বাচার জন্য ১০ বছর আগে পালিয়ে বিয়ে করেছিলাম সেই নরক তো কখনোই আমার পিছু ছাড়ানি।
এখন আমার প্রশ্ন হলো,
১.আমি আমার পরিবারের কারো সাথেই যোগাযোগ রাখতে চাইনা। যেন আমার সংসার আর সন্তানের উপর তাদের ছায়াও না পড়ে এতে কি আমার গুনাহ হবে?
২. বাবা মা হিসেবে তারা যে আমার সাথে যেই না ইনসাফ গুলো করেছে এগুলোর জন্য কি তাদের বিচার হবে আল্লাহর কাঠগড়ায়?

৩.বিয়ের পর মেয়েদের প্রথম এবং প্রধান দায়িত্ব কি স্বামীর পক্ষ নেয়া সবসময় নাকি বাবা মা আর পরিবারের মায়া আবেগ নিয়ে পড়ে থাকা?
৪.আমার মার কারনে যে আমার আর শাশুড়ীর সম্পর্কে দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছিল সেটা তো শাশুড়ী জীবিত থাকা অবস্থায় তার কাছ থেকে মাফ চাওয়ার সুযোগ হয়নি এখন আমি কি করলে আমার শাশুড়ী মার কাছে দুনিয়া থেকে সওয়াব পৌঁছাবে?

৫.আমার এখন কি করা উচিত?  সংসার বাচাবো নাকি সন্তান বাচাবো, নাকি বাবা মা ভাইবোনদের সকলের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করবো?

1 Answer

0 votes
by (676,950 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم


https://ifatwa.info/18346/ ফতোয়ায় উল্লেখ রয়েছেঃ 
আত্মীয়তা সম্পর্ক ছিন্ন করা নাজায়েজ,এক্ষেত্রে রাসুলুল্লাহ সাঃ অনেক কঠোরভাষা ব্যবহার করেছেন।

হাদীস শরীফে এসেছে  

حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ جُبَيْرِ بْنِ مُطْعِمٍ، عَنْ أَبِيهِ، يَبْلُغُ بِهِ النَّبِيَّ صلي الله عليه وسلم قَالَ " لَا يَدْخُلُ الْجَنَّةَ قَاطِعُ رَحِمٍ " . - صحيح

জুবাইর ইবনু মুত্বঈম (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারী জান্নাতে প্রবেশ করবে না।

.(বুখারী ৫৯৮৪, মুসলিম ১৯-(২৫৫৫), আবূ দাঊদ ১৬৯৬, তিরমিযী ১৯০৯, সহীহুল জামি‘ ৭৬৭১, সহীহ আত্ তারগীব ওয়াত্ তারহীব ২৫৪০ সহীহ আল আদাবুল মুফরাদ ৪৫, মুসান্নাফ ‘আবদুর রাযযাক ২০২৩৪, মুসনাদুল বাযযার ৩৪০৫, আহমাদ ১৬৭৩২, মুসনাদে আবূ ইয়া‘লা ৭৩৯২, সহীহ ইবনু হিব্বান ৪৫৪, শু‘আবুল ঈমান ৭৯৫২, ‘ত্ববারানী’র আল মু‘জামুল কাবীর ১৪৯১, আর মু‘জামুল আওসাত্ব ৯২৮৭।)

আরো জানুনঃ 

দারুল উলুম  দেওবন্দ এর 178050 নং ফতোয়াতে এসেছে যে কোনো মুসলমানের সাথে হিংসা ইত্যাদির কারনে সম্পর্ক ছিন্ন করা জায়েজ নেই। 
তবে সে যদি দীনের লাইন থেকে দূরে সরে যায়,মদ খায়,জুয়া খেলে,যেনা করে,সুদ খায়।
বুঝানোর পরেও বুঝেনা,ইসলাম মানেনা।
,
তাহলে তার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করা জায়েজ আছে। 
তবে  স্থায়ীভাবে নয়,সাময়িক ভাবে। 
(ফাতাওয়ায়ে রহিমিয়্যাহ ৮/২৭০)

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন, 
(০১)
প্রশ্নের বিবরণ মতে এতে আপনার গুনাহ হবেনা। 
তবে কোনোদিন তারা একেবারে ভালো হয়ে দ্বীনদার হয়ে গেলে সেক্ষেত্রে তাদের সাথে তখন সম্পর্ক রক্ষা করে চলবেন।

(০২)
এগুলোর জন্য তাদের অবশ্যই আল্লাহর কাঠগড়ায় বিচার হবে।

(০৩)
এক্ষেত্রে প্রধান দায়িত্ব স্বামীর পক্ষ নেয়া,স্বামীর খেদমত করা।

(০৪)
নামাজ, কোরআন তেলাওয়াত, যিকির আকার, দান সদকাহ করে, আপনার শাশুড়ির কবরের সওয়াব পৌঁছাবেন।

তার মাগফিরাত এর জন্য মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন।
নিজের জন্যেও আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইবেন।

ইনশাআল্লাহ এতে আপনি ক্ষমা পাবেন।

(০৫)
নিজের সন্তান ও সংসার বাচাবেন।
স্বামী যাহা বলে,তাহা শুনবেন।
আর মহান আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইবেন।

দোয়া করি, আল্লাহ তায়ালা আপনাকে ইহকালীন ও পরকালীন উভয় জগতেই কামিয়াবি দান করুন, আমিন।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...