আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
43 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (1 point)
edited by
আসসালামু আলাইকুম হুজুর
হুজুর খুব টেনশনে আছি। আমাদের বৈবাহিক সম্পর্ক নিয়ে। আমার সাথে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা তুলে ধরলাম। আগেই বলে রাখি আমার স্বামীর প্রায় চার বছর যাবত তালাক এর ওয়াসওয়াসায় ভুগতিছে  এবং এখনো । ওয়াসওয়াসা আমার স্বামীর আমার না দয়াকরে আমাকে আপনাদের সু পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করবেন।কারন আমি এখন কি করবো কিছু বুঝতে পারতিছি না। আমাদের বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক আছে কিনা আমি নিশ্চিন্তে সংসার করতে পারবো কিনা দয়াকরে জানাবেন।
হুজুর আবারো বলতিছি আমি ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত না। আমাদের বৈবাহিক সম্পর্ক হালাল আছে কিনা দয়াকরে জানাবেন।। আর এই প্রশ্নটা লিখতে আমার
স্বামী সাহায্য করছে। আপনি ওয়াসওয়াসা রুগীর ফতোয়া না দিয়েন সমস্যা নাই কিন্তু আমাকে শুধু বলেন আমাদের বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক আছে কিনা। ঐসব পতিত হবে কিনা।

প্রথমে আমার স্বামীর হালত সম্পর্কে কিছু বলে রাখি। আমার স্বামীর আমাদের বিয়ের কয়েকদিন পর থেকেই তালাক এর ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত হয় আর প্রায় চার বছর হয়ে যাচ্ছে এখনো উনি ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত হয়ে আছে। কখনো কখনো কিছু সময় ভালো থাকে কিন্তু কয়েকদিন পর আবার সমস্যার কারনে শান্তি পায় না। কখনো ইদুর খাওয়া জিলাপি ফেলে দিয়ে পরে আবার ঐ জিলাপি কুড়িয়ে এনে খাইছিলো এটার পর কেনায়া নিয়ে যখন জানতে পারে তখন থেকে এমনি কথা বলতে গেলেও মনের ভিতর নিয়ত চলে আসে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে। আর এই প্রায় চার বছরে অনেক ঘটনাই ঘটছে উনার সাথে। এমনো সময় গেছে ভয়ে মুখ খুলতে পারতো না। মিসওয়াক করতে গেলেও ভয় লাগতো। ভাত খাওয়ার পর প্লেটে যে ঝোল লেগে থাকতো মনে হতো ঐখানে খারাপ কিছু লিখে ফেলবে এরকম হতো উনার সাথে। আরো অনেক কিছু ঘটছে কতগুলো লিখবো বলেন। এখন আগের মতো লাগে না কিন্তু এখন নতুন ধরনের সমস্যা হয় উনার আরকি একেক সময় একেক রোকম সমস্যা তৈরি হয়। বর্তমানে কোন সংখ্যা বলতে বা লিখতে গেলে মনের ভিতর ঐসব চলে আসে বিশেষ করে ৩ সংখ্যা টা লিখতে বা বলতে গেলে বেশি সমস্যা হয়। রাস্তায় চলাচলের সময় হঠাৎ হঠাৎ করে মনের ভিতর বিভিন্ন ধরনের শর্ত চলে আসে এককথায় কিছু দেখলে ঐটা নিয়ে মনে শর্ত চলে আসে। বলে রাখা ভালো আমার স্বামী বর্তমানে একজন নূরানী মাদ্রাসার
শিক্ষক। উনাকে দেখলে মনে হবে না যে উনি এরকম সমস্যায় পড়ে আছে। ছাএদের সাথে হাসি ঠাট্টা  ছাএদের পড়ানো চলাফেরা সবি ঠিক আছে কিন্তু উনার ভিতরে উনি অনেক সমস্যা নিয়ে পরিবেশের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিয়ে চলাফেরা করে।ছাএদের যখন পড়ায় তখনো অনেক সমস্যায় পড়ে যেমন অংক শেখানোর সময় সংখ্যা লিখতে বা বলতে গেলেও ঐসব মনের ভিতর চলে আসে।

আজকে আপনাদের ওয়েবসাইট ঘাটতে ঘাটতে আমার স্বামী প্রায় চার বছর আগে করা পোস্টটি পেয়েছে সেখান ঘটনাগুোলো দেখে আসার অনুরোধ রইলো
লিংক:https://ifatwa.info/52445/

গত দুইদিন আগে একজন সাইকোলজিস্ট ডাক্তার এর কাছে গেছিলাম তো উনি বলছে এটা নাকি রোগ (ওসিডি) কিছু ঔষধ খেতে দিছে আর কিছু পরীক্ষা করতে দিছে।
এখানে বলে রাখা ভালো ডাক্তারের কাছ থেকে আসার পর উনার মনে হচ্ছিল। উনার মনেহয় ওয়াসওয়াসা নাই। আগে যেসব ঘটনা ঘটতো দুইদিন থেকে ঐসব সমস্যা ঘটতিছে না আর ঘটলেও উনার মনেহচ্ছে এগুলো উনি নিজে নিজে করতিছে মনেহয় বা  উনি শুধু বারবার বলতিছে আমার কি ওয়াসওয়াসা আছে। উনি নিজেও বুঝতে পারতিছে না।

কিছুদিন আগে ওয়াসওয়াসার কষ্টে রাগ করে মনের কষ্টে বলে ফেলে (আল্লাহর উপর আমার ভরসা নাই) তারপর কিছুক্ষন পর বলে (আল্লাহ উপরে বসে বসে তামাশা দেখতিছে আর শয়তান লাগায় দিছে)।এই কথার কারনে কি তার ইমান চলে যাবে
ঘটনা :১
প্রায় ৪বছর হয়েছে আমাদের বিয়ের তো বিয়ের ৪ বছরের মাঝে অনেক বার মনমালিন্য ও ঝগরা হয়েছিলো। তো এক বার ঝগড়ার সময় আমার সামী রাগের মাথায় আমাকে বলছিলো তোমাকে আমি এক তালাক দিলাম।  আসলে উনি আমাকে অনেক ভালোবাসে কিন্তু মাঝে মধ্যে আমার কিছু আচরন উনাকে খারাপ লাগে তখন রাগারাগি করে আর আমার উপর উনার রাগ উঠলেই নাকি ঐসব মনের ভিতর চলে আসে। আর রাগ উঠলে নিজেকে সামলাতে পারে না
আরো অনেক বার রাগারাগি করে আমার স্বামী আমাকে অনেক কথা বলছে সেই ঝগরা গুলোতে কেনায়া শব্দও ছিলো কিন্তু উনিও জানে না নিয়ত করে বলছে কিনা উনি এসব রাগের মাথায় বলে। কিন্তু উনার ওয়াসওয়াসা থাকার কারনে উনার মনের ভিতর নিয়তের কথা চলে আসে সামান্য রাগারাগি হলেই উনার মনের ভিতর ঐসব চলে আসে।
ঘটনা :২
গত শুক্রবার আমি আমার নানির সঙ্গে আমার বাবার বাড়ি যাই। তো এখানে বলে রাখা ভালো আমি বাবার বাড়ি গেলে আমরা স্বামী আমাকে ছাড়া থাকতে পারে না। তো সেদিন আমি গেছি দেখে রাগারাগি করে। তারপর আবার আমাকে আনতে যায় তখন কিছু কথা কাটাকাটি হয় সেখানে। এবং এক পর্যায়ে আমি রাগ করে বলি ছাড়ে দিও। তো আমি এই কথা বলাতে তো তখন ঐসবের মজলিস হয়েছিলো তাই না। কিন্তু আমি ঐসব বলার পর আমার স্বামী কোন কেনায়া শব্দ বলছিলো কিনা আমারো মনে পড়তিছে না আমার স্বামীরো মনে পড়তিছে না। কিন্তু ঐ কথা কাটা
কাটির সময় আমার স্বামী রাগ করে বলছিলো (থাকো এখানে কতদিন থাকবা) এরকম কোন কথা বলছিলো কিন্তু এই কথা আমি যখন বলছি ছাড়ে দেও তার পরে বলছে না আগে বলছে ঠিক মনে পড়তিছে না। তারপর  ঝগরা থামলে আমি আমার স্বামীর সাথে চলে আসি তো বাসায় আসার পর আবার আমার স্বামী আগের কথা বলতে শুরু করলো এবং কথা বলতে বলতে উনি আবার রেগে গেলো আর তার  কিছুক্ষন পর বলতে লাগলো এর আগে যে এক তালাক দিছি আবার আমি তোমাকে তালাক দিবো তালাক দিবো বলতে বলতে হঠাৎ করে বলে যে তোমাকে আরো এক তালাক দিলাম
এসব বলার পর অনেক কথা বলে কিন্তু ওগুলো কেনায়া শব্দ কিনা মনে পড়তিছে না  অনেক কিছু বলে এবং কিছুক্ষন পর বলে তোমাকে ফিরিয়ে নিলাম। মূলত আমার স্বামী আমাকে অনেক ভালোবাসে কিন্তু রাগ উঠলে ঐসব তার মাথায় চলে আসে মূলত উনি আমাকে ছাড়তে চায় না।
।এরকম হুজুর সামান্য বিষয় নিয়ে রাগারাগি হলেও ঐসব বলে ফেলে। এখন আমার কি করা উচিত। এইসব ঘটার পর উনি অনেক ভেংগে পরছে খুব ভয় পাচ্ছে। আসলে উনি আমাকে ছাড়তে চায় না উনি আমাকে অনেক ভালোবাসে।মাঝে মাঝে বলতিছে দরকার হলে অন্য খানে বিয়ে দিয়ে আবার ফিরিয়ে নিবো। অথচ উনি দুইবারি ঐসব বলছে।আর আমার জানামতে দুইবারের পরও সংসার করা যায়। কিন্তু আমি জানতে চাচ্ছি আমার স্বামীর তো ওয়াসওয়াসা আছে তাহলে উনার ঐসব বলাতে কি পতিত হবে। নাকি হবে না।

আপনাদের ফতোয়া দেখে জানছি ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি দিলেও পতিত হয় না এই ফতোয়া কি আমার স্বামীর জন্যও প্রযোয্য।

1 Answer

0 votes
by (713,760 points)
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!প্রথমত মৌলিক একটি বিষয় আমাদেরকে বুঝে নিতে হবে যে, মাসআলা বা ফাতাওয়া দেয়া হয়, প্রশ্নকারীর বর্ণনা অনুপাতে। প্রশ্নের শব্দের হেরফের ফাতাওয়া পাল্টে যায়।
যাইহোক, আপনার বক্তব্য অনুপাতেই সমাধান পেশ করা হচ্ছে। যদি আসল অবস্থা ভিন্ন হয়, তাহলে এর দায়দায়িত্ব আমাদের নয়।

স্বামী দুইবার তালাক দিয়েছে। এদ্বারা দুই তালাক পতিত হবে। আপনারা এখনো সংসার চালিয়ে যেতে পারবেন। তবে স্বামী যদি ওয়াসওয়াসা রোগে আক্রান্ত হয়ে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে, তাহলে তার তালাক বা লেনদেন কিংবা কুফরি কালিমা উচ্চারণ কোনো কিছুই শরীয়তে গ্রহণযোগ্য হবে না। স্বামী মানসিক ভারসাম্য হারিয়েছে কি না তা দুইজন মুসলমান ডাক্তার নির্ধারণ করে দিবে।

চার মাযহাব সম্ভলিত সর্ববৃহৎ ফেকহি গ্রন্থ "আল-মাওসুআতুল ফেকহিয়্যা"গ্রন্থে লিপিবদ্ধ রয়েছে যে,
نَقَل ابْنُ عَابِدِينَ عَنِ اللَّيْثِ: فِي مَسْأَلَةِ طَلاَقِ الْمُوَسْوَسِ  أَنَّهُ لاَ يَجُوزُ طَلاَقُ  الْمُوَسْوَسِ  ، قَال: يَعْنِي الْمَغْلُوبَ فِي عَقْلِهِ
وَنَقَل ابْنُ الْقَيِّمِ: إِنَّ الْمُطْلِّقَ إِنْ كَانَ زَائِل الْعَقْل بِجُنُونٍ أَوْ إِغْمَاءٍ أَوْ وَسْوَسَةٍ لاَ يَقَعُ طَلاَقُهُ،  قَال: وَهَذَا الْمَخْلَصُ مُجْمَعٌ عَلَيْهِ بَيْنَ عُلَمَ ـ اءِ الأُْمَّةِ

- رِدَّةُ الْمُوَسْوَسِ:  
٢١ - إِنْ تَكَلَّمَ الْمُوَسْوَسُ  بِكَلاَمٍ يَقْتَضِي الرِّدَّةَ لَمْ يَكُنْ فِي حَقِّهِ رِدَّةٌ. صَرَّحَ بِذَلِكَ الْحَنَفِيَّةُ، يَعْنُونَ الْمَغْلُوبَ فِي عَقْلِهِ
ইবনে আবেদিন শামী রাহ বর্ণনা করেন,ওয়াসওয়াসা গ্রস্থ ব্যক্তি -যার বিবেকবুদ্ধি লোপ পেতে বসেছে-তার তালাক গ্রহণযোগ্য নয়।
ইবনুল কাইয়িম রাহ বলেন, যদি তালাক প্রদানকারী ব্যক্তির ওয়াসওয়াসা,বেহুশি বা পাগলামির দরুণ বিবেকবুদ্ধি লোপ পেতে থাকে, তাহলে তার তালাকও গ্রহণযোগ্য হবে না। এর উপর সমস্ত উলামাদের ঐক্যমত রয়েছে।

বিবেক বুদ্ধি লোপ পেতে বসা ওয়াসওয়াসা রোগীর এমন কোনো কথা বার্তা যা মুরতাদ হওয়াকে লাযিম করে দেয়, সেই কথাবার্তার দরুণ উক্ত ওয়াসওয়াসার রোগী মুরতাদ হবে না।(আল-মাওসু'আতুল ফেকহিয়্যাতুল কোয়েতিয়্যাহ-৪৩/১৫৬)


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (1 point)
edited by
আসসালামু আলাইকুম হুজুর 

মানসিক ভারসাম্য হারানো বলতে কি বুঝায় হুজুর যদি বুঝিয়ে দিতেন খুব উপকার হতো। আমার স্বামী বিয়ের পর থেকেই ঐসবের ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত। এখনো অনেক সমস্যা উনার। মানসিক রোগের একজন ডাক্তার দেখাইছে ডাক্তার বলছে উনার ওসিডি রোগ আছে।  আর সমান্য রাগ উঠলেই উনার  মনে ঐসব চলে আসে। 
এমনো সময় গেছে কথা বলতেও ভয় পাইতো পানি খেতে গেলেও ভয় পাইতো। আরো কত কি ঘটছে উনার সাথে। 
শরিয়তে কি উনার জন্য কোন শিথিলতা নাই। উনি তো ঐসব দিতে চায় না।  

আপনাদের দেওয়া ফতোয়ায় দেখলাম ওসিডি রোগীর ঐসব হয় না। আমার স্বামীরো তো ওসিডি রোগ আছে তাহলে উনার ঐসব কি গ্রহনযোগ্য হবে দয়াকরে জানাবেন। 


সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
যতদিন না আপনি ocd রোগ থেকে পুরোপুরি সুস্থ হচ্ছেন,এবং এই সুস্থ হওয়ার বিষয়ে আপনার পরিবার এবং দুজন মুসলিম ডাক্তার সাক্ষ্য না দিচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত আপনার কোনো তালাকই গ্রহণযোগ্য হবে না।আপনি ততবার হাজারবার তালাক দিলেও তা গ্রহণযোগ্য হবে না।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...