আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ। ধরেন কোন মানুষ অতীততে ঈমান ভাঙার কারণ নিয়ে বিস্তারিত জানত না।এখনো বিস্তারিত জানে না তবে আগের চাইতে একটু জানে।সে অতীতে না জেনে হয়ত ধরেন অনেক কুফরি বা শিরকি কাজ করেছে।ছোট শিরক ভেবে বা কবিরা গুণাহ ভেবে না জেনে হয়ত বড় শিরক/কুফরি ও করে থাকবে।মানুষ করে সেটা তাই ধরেন ভেবেছে ছোট শিরক ।কিন্তু ঈমান চলে যাবে জানলে জীবনেও করত না এমন মানুষ।এখন ঈমান ভাঙার কারণ নিয়ে কিছু জানার পর একটু পর পর একেকটা মনে পড়লে তার তওবা কেমন হবে?এখনো ধরেন সে বিস্তারিত জানে না।সব কিছুই তার ঈমান ভাঙার কারণের মত লাগে।
১।এমন মানুষের সবসময় শুধু ইসতেগফার পড়লে হবে তওবা হবে?
২।আগের কোন কুফরির কথা মনে পড়লে আর করবে না ভাবলে তওব হবে?
৩।দিনে ২-৩ বার সবকিছুর জন্য তওবা করলে হবে?
৪।ঈমান ভন্গের কারন না জেনে ঈমান চলে যাওয়ার মত কাজ করলে বা কথা বললে তার ঈমান ও বিয়ে নবায়ন করতে হবে নাকি তওবা করলে হবে?ওপরের নিয়ম অনুযায়ী তওবা করলে হবে?
৫।না জেনে করলে আর যদি মহিলা হয় সে ধরেন কাউকে কিছু বলতেও পারবে না মানে স্বামীও ধরেন তেমন ঈমান ভাঙার কারণ নিয়ে জানে না তহ না জানার কারনে ঈমান ভাঙার সে শুধু তওবা করলে তার ঈমান ও বিয়ে ঠিক থাকবে?আর উপরের ওসব নিয়ম অনুযায়ী তওবা করলে হবে?