আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ।
আমি আমার স্বামী কে তার হারাম কাজগুলো থেকে বের হয়ে আসার জন্য এবং আমার ভালো উপদেশ এ বাধ্য করার জন্য কিছু ভালো আমল বা তদবীর গুলো জানতে চাচ্ছি ম পাশাপাশি স্বামীর স্ত্রী'র প্রতি ভালোবাসা যেনো অনেক বেশি গভীর হয় সেই আমল এ করতে চাচ্ছি। আমার স্বামীর অনেক বেশি রাগ। সে সিগারেট খায়, গান শোনে৷ রাতে গান শুনতে শুনতে ঘুমায়। নামা পড়ে, মাঝেমধ্যে কাজা বা বাদ যায় ঘুমিয়ে থাকলে। তাই আমি চাই সে সব হারাম কাজগুলো থেকে সরে আসুক৷ আর আমার প্রতি তার ভালোবাসা অনেক গুনে যেনো বেড়ে যায় যাতে করে সে আমার বাধ্য হয়ে খারাপ কাজগুলো থেকে বের হতে উদ্বুদ্ধ হবে।
আমি কিছু আমল এর সন্ধান পেয়েছি। নিচে লেখাগুলো কপি-পোস্ট করে দিচ্ছি। আমাকে একটু দয়া করে বলবেন এগুলোর মধ্যে সবগুলো সহী শুদ্ধ কি না। যদি কোনোটা না হয় জানাবেন, আর এগুলোর একটাও সহী না হলে সহী আমল কি কি আছে আমাকে দয়া করে একটু জানিয়ে সাহায্য করবেন প্লিজ।
আপনার পরিবার সুখ শান্তি আর সুস্থতার জন্য দোয়া করছি। ভালো থাকবেন। আসসালামু আলাইকুম।
স্বামী - স্ত্রীর মুহাব্বাত বৃদ্ধির আমল:
১। স্ত্রী সুরা নিসা বেশী বেশী পড়লে স্বামী তাকে অনেক মুহাব্বত করবে ইনশাআল্লাহ।
২। যদি কেউ স্বামীর ভালোবাসা পেতে চায় তবে এই দোয়াটি মাগরিবের নামাজের পড়ে ৩০০ বার পড়ে মিষ্টি দ্রব্যে ফুক দিয়ে খাওয়াবে এতে সে তার ভালবাসায় অস্থির হয়ে যাবে। এই আমলে জানের দুশমনের মধ্যেও মুহাব্বত পয়দা হবে ইনশাআল্লাহ! দোয়াটি এই (ক্বদ শাগফাহা মুহিব্বাতান ইয়া ওয়াদুদু)
৩) প্রতিদিনই ৩০০ বার করে ৩ দিন পর্যন্ত (ইয়া বাছিতু) পড়ে পানিতে ফু দিয়ে সেই পানি ৩ দিন স্বামীকে খাওয়াবে। এতে স্বামী অন্য মেয়ের কাছে যাবে না। স্বামীর রাগ কমবে।
৪) ১০০০ বার ইয়া ওয়াদুদু পরে মিষ্টি খাবারে ফু দিয়ে স্বামিকে খাওয়াবে। স্বামী বাধ্য হবে ইং শা আল্লাহ।
৫) ১০০০ বার ইয়া হাকিমু পরে খাবারে অথবা লবনে ফু দিয়ে নিজে আর স্বামি মিলে খাবে। ভালোবাসা পয়দা হবে ইং শাআল্লাহ।
৬) স্বামীর কাছে যাবার আগে বেশি বেশি (ইয়া ওয়ালিয়্যু) পড়বে। এতে স্বামীর মাথা ঠান্ডা হবে। ইং শা আল্লাহ।
৭) ঘুমানোর সময় 20 বার (ইয়া মানিউ) পরবে। এতে ঝগড়া মিটে যাবে ইং শা আল্লাহ।
৮) সুরা বাকারার ১৬৫ নং আয়াত বেশি বেশি পড়ে মিস্টি খাবারে ফু দিয়ে খাওয়াবেন।
৯) সুরা তাওবার শেষ দুই আয়াত বেশি বেশি পড়ে মিস্টি খাবারে ফু দিয়ে খাওয়ান।