আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
21 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (1 point)
edited by
আসসালামু আলাইকুম

আমার কয়েকটি প্রশ্ন আছে। এটার সাথে আমার জীবনের অনেক কিছু জড়িত, আসা করি আপনার থেকে একটা সমাধান পাবো।

আমি প্রেম করে বিয়ে করি। যখন আমি রিলেশনশিপে যাই তখন ইসলামিক গিয়ান আমার তেমন ছিল না কিন্তু কয়েক মাস পর হেদায়েত পাই, নামাজ শুরু করি এবং আমরা কৌট ম্যারেজ করি। কিন্তু পর্দা নিয়ে আমাদের তেমন গিয়ান ছিল না, আস্তে আস্তে হয়। আমার স্ত্রী বোরকা,নেকাব পড়া শুরু করে। এবং তার ৫ বছর পর আমি পারিবারিকভাবে প্রস্তাব নিয়ে গিয়ে বিয়ে করি।(আগের বিয়ের কথা গোপন রেখে)

আমাদের মাঝে এক অপরের প্রতি যত্ন, ভালোবাসার কোনো কমতি নেই, আমার কাছে আমার সাধ্যের বাইরে আমার স্ত্রী কিছু চায় ও না। উল্টো আমার প্রয়োজনে সে আমাকে আর্থিকভাবে সাহায্য ও করে।
১. আমাদের দুজনের পরিবারের সবাই পর্দা সম্পর্কে উদাসীন, নামাজ পড়ে কিন্তু পর্দা না। এই জন্য আমার স্ত্রীকে পর্দা করাতে আমার কষ্ট হচ্ছে, বাসায় রাগারাগি পর্যন্ত করতে হচ্ছে। তাদের কথা ওড়না সুন্দর করে দিয়ে থাকবে, বোরকা পড়ে বাইরে গেলে কিন্তু নন মাহরাম আত্মীয়দের সাথে কথা বলবে। আমার বউ ও এটাই চায়। আমি এখন কি করতে পারি?

২. আমার স্ত্রীর কথা আমি তো খারাপ কোনো কথা বলতাছি না। আর কারো সাথে কথা বললেই তো খারাপ হয়ে গেলাম না। ওকে ওর দুলাভাই রা কল দিলে ও কথা বলে। ওর কথা আগে কথা বলছে এখন হুট করে বাদ কিভাবে দিবে। আর আমাদের পারিবারিকভাবে বিয়েতে ও তারা সাহায্য করেছে। দুলাভাইদের সাথে কথা না বললে হয়তো ওর বোনেরা ও ভুল বুঝবে। কিন্তু আমি কখনোই চাই না আমার স্ত্রী নন মাহরাম কারো সাথে কথা বলুক। আমি চাই আমার স্ত্রী পরিপূন্য পর্দা করবে। আমি কান্না করি কিন্তু কোনো উপায় পাচ্ছি না আমি কি করব। শায়েখ আমাকে বলুন আমি কি করব? আমার স্ত্রী যদি পরিপূর্ণ পর্দা করতে চায় আমি যেভাবেই হোক সবার বিরুদ্ধে গিয়ে আমি পরিপূর্ণ পর্দা করাবো। আমি এখন কি করব বলুন?

৩. আমি কি ভুল? যদি ভুল হই তাহলে পরিপূর্ণ পর্দা সম্পর্কে আমাকে সম্পূন্ন ধারণা দিন। ভুল না হলে ও পরিপূর্ণ ধারণা দিন।

৪. আমাকে এমন ভাবে উত্তর দেন শায়েখ যেন আমি পুরো উত্তর টা আমি আমার স্ত্রীকে দেখাতে পারি। এই উত্তর গুলো হেদায়েত এর মাধ্যম হয়ে যেতে পারে। পরিপূর্ণ পর্দা সম্পর্কে গিয়ান পেতে পারে। ভুল ভাঙতে পারে।

৫. স্বামীর আনুগত্য করা, স্বামীর হক এইগুলা সম্পর্কে একটু বইলেন

৬. গায়রত সম্পর্কে একটু বইলেন

ভালো থাকবেন শায়েখ। আপনার জন্য দোয়া রইলো।

1 Answer

0 votes
ago by (652,350 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

https://ifatwa.info/13274/ ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ 
শরীয়তের বিধান অনুযায়ী পরিপূর্ণ পর্দা করা ফরজ।
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ
        
قُلْ لِلْمُؤْمِنِينَ يَغُضُّوا مِنْ أَبْصَارِهِمْ وَيَحْفَظُوا فُرُوجَهُمْ ۚ ذَٰلِكَ أَزْكَىٰ لَهُمْ ۗ إِنَّ اللَّهَ خَبِيرٌ بِمَا يَصْنَعُونَ [٢٤:٣٠] 

وَقُلْ لِلْمُؤْمِنَاتِ يَغْضُضْنَ مِنْ أَبْصَارِهِنَّ وَيَحْفَظْنَ فُرُوجَهُنَّ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا مَا ظَهَرَ مِنْهَا ۖ وَلْيَضْرِبْنَ بِخُمُرِهِنَّ عَلَىٰ جُيُوبِهِنَّ ۖ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا لِبُعُولَتِهِنَّ أَوْ آبَائِهِنَّ أَوْ آبَاءِ بُعُولَتِهِنَّ أَوْ أَبْنَائِهِنَّ أَوْ أَبْنَاءِ بُعُولَتِهِنَّ أَوْ إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي أَخَوَاتِهِنَّ أَوْ نِسَائِهِنَّ أَوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُنَّ أَوِ التَّابِعِينَ غَيْرِ أُولِي الْإِرْبَةِ مِنَ الرِّجَالِ أَوِ الطِّفْلِ الَّذِينَ لَمْ يَظْهَرُوا عَلَىٰ عَوْرَاتِ النِّسَاءِ ۖ وَلَا يَضْرِبْنَ بِأَرْجُلِهِنَّ لِيُعْلَمَ مَا يُخْفِينَ مِنْ زِينَتِهِنَّ ۚ وَتُوبُوا إِلَى اللَّهِ جَمِيعًا أَيُّهَ الْمُؤْمِنُونَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ [٢٤:٣١] 

মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গর হেফাযত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন।

ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুস্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ, ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত কারো আছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও। {সূরা নূর-৩০-৩১}


يَا نِسَاءَ النَّبِيِّ لَسْتُنَّ كَأَحَدٍ مِنَ النِّسَاءِ إِنِ اتَّقَيْتُنَّ فَلَا تَخْضَعْنَ بِالْقَوْلِ فَيَطْمَعَ الَّذِي فِي قَلْبِهِ مَرَضٌ وَقُلْنَ قَوْلًا مَعْرُوفًا (32) وَقَرْنَ فِي بُيُوتِكُنَّ وَلَا تَبَرَّجْنَ تَبَرُّجَ الْجَاهِلِيَّةِ الْأُولَى

হে নবীর স্ত্রীগণ! তোমরা অন্য নারীদের মত নও [ইহুদী খৃষ্টান)। তোমরা যদি আল্লাহকে ভয় পাও তবে আকর্ষণধর্মী ভঙ্গিতে কথা বলনা, যাতে যাদের মাঝে যৌনলিপ্সা আছে তারা তোমাদের প্রতি আকৃষ্ট হয়। বরং তোমরা স্বাভাবিক কথা বল। এবং তোমরা অবস্থান কর স্বীয় বসবাসের গৃহে, জাহেলী যুগের মেয়েদের মত নিজেদের প্রকাশ করো না। {সূরা আহযাব-৩২}

وَإِذَا سَأَلْتُمُوهُنَّ مَتَاعًا فَاسْأَلُوهُنَّ مِنْ وَرَاءِ حِجَابٍ ذَلِكُمْ أَطْهَرُ لِقُلُوبِكُمْ وَقُلُوبِهِنَّ

অর্থ : আর তোমরা তাঁর (রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর স্ত্রীগণের কাছে কিছু চাইলে পর্দার আড়াল থেকে চাইবে। এটা তোমাদের অন্তরের জন্য এবং তাঁদের অন্তরের জন্য অধিকতর পবিত্রতার কারণ। {সূরা আহযাব-৫৩}
,
★সুতরাং স্বামীর যৌথ পরিবারেও মহিলাদের পূর্ণ পর্দা করতে হবে। 
এক্ষেত্রে সবসময় বোরখা পড়া জরুরি নয়,প্রয়োজনীয় কাজ নিজ ঘরেই সাড়বে,গায়রে মাহরামদের সামনে যেতে হলে পূর্ণ শরীর চেহারা সহ যেকোনো কাপড়/পোশাক দিয়ে ঢেকে যেতে হবে।
শরীরের কোনো অংশ যেনো প্রকাশ না পায়,এদিকে পূর্ণ খেয়াল রাখতে হবে।
গায়রে মাহরাম পুরুষদের সাথে বিনা প্রয়োজনে কথা বলবেনা,প্রয়োজন বশত কথা বলতে হলে কণ্ঠ নরম না করে কথা বলবে।    

আরো জানুনঃ 

ইসলামের দিক-নিদের্শনা হচ্ছে বিবাহের পরে স্বামীর প্রথম কতর্ব্য হলো স্ত্রীর জন্য এমন একটি বাসস্থানের ব্যবস্থা করা যেখানে স্ত্রী মানুষের দৃষ্টি থেকে নিরাপদ থাকবে। কেননা পর্দা ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ ফরজ বিধান। আর এই বিধান পালন করার জন্য স্বামীর কতর্ব্য স্ত্রীকে সাহায্য করা। সেই সাথে অন্যান্য সকল কষ্ট থেকে স্ত্রীর আরামের ব্যবস্থা করতে হবে। তবে স্ত্রীকে শ্বশুর ও শাশুড়ির সাথেই থাকতে হবে এমন বাধ্যও করা যাবে না। কেননা এমন কোন অধিকার স্বামীর নেই। তবে এই ক্ষেত্রে স্বামী স্ত্রী উভয়কে সামাজিক অবস্থার উপর বিবেচনা করেও কিছু কাজ করতে হবে।

যদি কোন স্বামী তার স্ত্রীকে স্বামীর পরিবারের সাথে অথবা অন্য আত্মীয়ের সাথে থাকার কথা বলে কিন্তু স্ত্রী কারো সাথে থাকার কথা রাজি না হয় তাহলে স্ত্রীকে আলাদা রাখার ব্যবস্থা করা স্বামীর কতর্ব্য। কেননা স্ত্রীর সকল কিছু রক্ষা করা ও নিরাপদে বসবাস করার দায়িত্ব স্বামীর।

আরো জানুনঃ 

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই, 
(০১)
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনি আপনার স্ত্রীকে বুঝাবেন। 
মূলত ঘরের মধ্যে সবসময় বোরখা পড়া জরুরি নয়,প্রয়োজনীয় কাজ নিজ ঘরেই সাড়বে,গায়রে মাহরামদের সামনে যেতে হলে পূর্ণ শরীর চেহারা সহ যেকোনো কাপড়/পোশাক দিয়ে ঢেকে যেতে হবে।

শরীরের কোনো অংশ যেনো প্রকাশ না পায়,এদিকে পূর্ণ খেয়াল রাখতে হবে।

গায়রে মাহরাম পুরুষদের সাথে বিনা প্রয়োজনে কথা বলবেনা,প্রয়োজন বশত কথা বলতে হলে পর্দার আড়ালে থেকে কথা বলবে, কণ্ঠ নরম না করে কথা বলবে।    
প্রয়োজনে মুখের উপর হাত রেখে কথা বলবে,যাতে কন্ঠ কিছুটা বিকৃত হয়।

(০২)
আপনি তাকে পূর্ণ শরীয়ত মানার উপর বাধ্য করবেন। 

এতে কাজ না হলে আরো করনীয় জানুনঃ- 

(৩-৪)
আপনি ভুল নন।
বরং আপনি সঠিক।

আপনার গায়রে মাহরামদের সামনে বা বাহিরে কাজ করার সময় চেহারা ঢেকে কাজ করবেন।
প্রয়োজনে একটি বড় হিজাব বানিয়ে নিবেন,যেটি দ্বারা চেহারা ঢাকার পাশাপাশি হাত সহ ঢাকা যায়। বড় হিজাব বানিয়ে নিতে বলবেন।

গায়রে মাহরাম সাথে এভাবে চেহারা ঢেকে কথা বলবেন।
অপ্রয়োজনীয় কথা থেকে বিরত থাকবেন।

আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া অব্যাহত রাখবেন।   

আপনার স্ত্রীর জন্য পরিপূর্ণ পর্দা সম্পর্কে উপরে বিস্তারিত উল্লেখ রয়েছে।

(০৫)
এ সংক্রান্ত জানুনঃ- 

(০৬)
গায়রত মানে এমন এক অনুভূতি বা মানসিকতা, যেখানে কেউ তার নিজের, পরিবারের বা ধর্মীয় মূল্যবোধের প্রতি সম্মান ও মর্যাদা বজায় রাখতে দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। উদাহরণস্বরূপ:

একজন পুরুষ তার স্ত্রীর পর্দা বা শালীনতা বজায় রাখার বিষয়ে গায়রত দেখায়।

একজন পুরুষ চায় না, তার স্ত্রী বা মেয়ে এমন কারো সামনে প্রকাশিত হোক যাকে দেখে অন্য পুরুষ আকৃষ্ট হয়।

কেউ যদি তার ধর্ম বা জাতিকে অবমাননা করে, তখন প্রতিক্রিয়ায় গায়রত থেকে সে রুখে দাঁড়ায়।

ধর্মীয়ভাবে গায়রত এমন এক অনুভূতি, যা একজন মুমিনকে তার দ্বীন ও শরিয়াহ রক্ষায় সতর্ক, আগ্রহী ও দৃঢ় করে তোলে। কেউ যদি ইসলামের শিক্ষা, নবী (সা.) বা ধর্মীয় চিহ্নের অবমাননা করে, তখন একজন মুমিনের গায়রত তাকে প্রতিরোধ করতে উদ্বুদ্ধ করে।

আরো জানুনঃ- 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

ago by (1 point)
edited ago by
১. আমার স্ত্রীর দুলাভাই কল দিলে কি কথা বলতে পারবে? আমি চাই না কথা বলুক। এটা নিয়েই সমস্যা।
২. আপনি বলেছেন প্রয়োজনীয় কথা বলা যাবে। ফোনে বা পর্দার আড়ালে কেমন আছেন, কি করেন , খাইছেন কিনা এইগুলা কি প্রয়োজনীয় কথার মধ্যে পরে?

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...