ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আল্লাহ তা'আলার বাণী,
وَإِذَا رَأَيْتَ الَّذِينَ يَخُوضُونَ فِي آيَاتِنَا فَأَعْرِضْ عَنْهُمْ حَتَّىٰ يَخُوضُوا فِي حَدِيثٍ غَيْرِهِ ۚ وَإِمَّا يُنسِيَنَّكَ الشَّيْطَانُ فَلَا تَقْعُدْ بَعْدَ الذِّكْرَىٰ مَعَ الْقَوْمِ الظَّالِمِينَ
যখন আপনি তাদেরকে দেখেন, যারা আমার আয়াত সমূহে ছিদ্রান্বেষণ করে, তখন তাদের কাছ থেকে সরে যান যে পর্যন্ত তারা অন্য কথায় প্রবৃত্ত না হয়, যদি শয়তান আপনাকে ভূলিয়ে দেয় তবে স্মরণ হওয়ার পর জালেমদের সাথে উপবেশন করবেন না।( সূরা আন'আম-৬৮)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
হারাম প্রেম ভালামবাসা ও অবৈধ সম্পর্কের ভিত্তিতে বিয়ে। এখানে বিয়ের পূর্বে হারাম সম্পর্ক মূল আলোচ্য বিষয়। সুতরাং এই সম্পর্কে সন্তানকে সতর্ক করার পরও সতর্ক না হয়ে বরং সেদিকেই আগ বাড়িয়ে অগ্রসর হওয়া এবং পরিবারের অন্যদেরকে উদ্বুদ্ধ করার জন্য ঐ নাফরমান সন্তানের সাথে সম্পর্ক পরিত্যাগ করার রুখসত রয়েছে।
(২) কনে পক্ষ উপস্থিত না থাকলেও প্রাপ্ত বয়স্ত নারী পুরুষ দুজন সাক্ষীর সামনে ইজাব কবুল করে নিলে বিয়ে শুদ্ধ হয়ে যায়। তবে ছেলের কু'ফু সমান না হলে অভিভাবকের সম্মতির উপর মাওকুফ থাকে।
(৩) আপাতত তাদের সাথে সম্পর্ক না রাখার রুখসত থাকবে। তবে পরবর্তীতে ক্ষমা করে দেয়া উচিত।