শরীয়তের বিধান হলো দিনের ফরজ,সুন্নাত,নফল নামাযে নিম্নস্বরে কেরাত পড়া ওয়াজিব।
রাতের নফল নামাযে উচ্চস্বরে ও নিম্নস্বরে দুভাবেই পড়া যায়।
তাবিঈ হাকিম ইবন ই’কাল রহ. দিনের নামাযে উচ্চস্বরে কেরাত পা থেকে নিষেধ করতেন এবং বলতেন, يَرْفَعُ بِاللَّيْلِ إِنْ شَاءَ রাতের নামাযে ইচ্ছে হলে উচ্চস্বরে পড়বে। (মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা: ৩৬৭১)
,
তবে রাতের নফল নামাযে অন্তত এই পরিমাণ উচ্চস্বরে পড়া উত্তম, যাতে নিজে স্পষ্ট শুনতে পায়।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
হাসান বসরী রহ. বলেন,
صَلَاةُ النَّهَارِ عَجْمَاءُ، وَصَلَاةُ اللَّيْلِ تُسْمِعُ أُذُنَيْكَ
দিনের নামায নিম্নস্বরের এবং রাতের নামায তোমার কানকে শুনাবে।
(মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা: ৩৬৬৪)
আরো জানুনঃ
و- یجب- الإسرار في نفل النھار للمواظبة علی ذلک،………إنہ - المتنفل باللیل- مخیر ویکتفي بأدنی الجھر فلا یضر نائماً؛ لأنہ صلی اللہ علیہ وسلم جھر بالتھجد باللیل وکان یوٴنس الیقظان ولا یوقظ الوسنان (نور الإیضاح ومراقی الفلاح مع حاشیة الطحطاوي، ص ۲۵۳، ۲۵۴، ط: دار الکتب العلمیة بیروت)،
সারমর্মঃ
দিনের নফলে আস্তে আওয়াজে পড়া ওয়াজিব রাসুলুল্লাহ সাঃ এর থেকে এই পদ্ধতি চালুর কারনে।
রাতের নফল নামাযে উচ্চস্বরে ও নিম্নস্বরে দুভাবেই পড়া যায়।
قولہ:”کمتنفل باللیل“:والجھر أفضل ما لم یوٴذ نائماً ونحوہ کمریض ومن ینظر فی العلم قالہ السید ناقلاً عن خط والدہ (حاشیة الطحطاوي علی المراقي)، ومثلہ فی الدر المختار ورد المحتار (۲: ۲۵۱، ط: مکتبة زکریا دیوبند)، وبدائع الصنائع (۱: ۳۹۶، ط: مکتبة زکریا دیوبند) والفتاوی الھندیة (۱: ۱۲۹، ط: مکتبة الاتحاد دیوبند) وغیرھا من کتب الفقہ والفتاوی ۔
সারমর্মঃ
রাতের নফল নামাজে জোড়ে পড়াই উত্তম, যতক্ষন পর্যন্ত কোনো ঘুমন্ত ব্যাক্তি,অসুস্থ ব্যাক্তিকে কষ্ট না দেওয়া হয়,,,,,
,