আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
42 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (1 point)
আসসালামু আলাইকুম।আমি একটা সমস্যায় আছি কি করবো বুঝতে পারছি না, আমার বাসায় দ্বীন পালনে অনেক সমস্যা হচ্ছে।আমি কোনো ইসলামিক বই পড়তে পারি না, আমাকে অনেক বকাঝকা করা হয়, দ্বীন এর কোনো জ্ঞান অর্জন করতে পারি না পরিবার থেকে অপছন্দ করে জিনিসটা, আমার দ্বীন এর কাজগুলো করতে অনেক ভালো লাগে আলহামদুলিল্লাহ। কিন্তু আমি স্বাধীনভাবে কিছুই করতে পারি না, কোরআন পড়তে আমার ভালো লাগে, কুরআনের সাথে সময় কাটাতে পারলে আমার অনেক ভালো লাগে কিন্তু আমি পারি না। দ্বীন এর কাজগুলো করলে মনোমালিণ্য হয়ে যায়, আম্মু এগুলো একদম পছন্দ করে না। যখন থেকে গুরুত্ব সহকারে দ্বীন পালনের চেষ্টা করছি, আম্মুর সাথে একটা দুরুত্ব তৈরি হয়ে যায় আমি উনার অপছন্দের পাত্র হয়ে গেলাম। আমি আমার আম্মুকে অনেক ভালোবাসি, পরিবারের জন্য অনেক কিছু স্যাক্রিফাইস করেছি। আম্মু যখন আমার দ্বীন এর কাজ গুলো করাতে আমাকে বকাঝকা করে তখন আমার অনেক কষ্ট হয়। আমি কখনো আম্মুকে কষ্ট দিতে চাইতাম না, উনি যখন যা বলতো আমি শুনে থাকতাম কিছুই বলতাম না,সবসময় নিজে কষ্ট পেয়েছি তবুও উত্তর করতাম না। এই হাদিস টা জানা ছিলো আগে থেকে, রাসূল (স :) বলেছেন, "তোমরা পিতামাতার সঙ্গে উফ শব্দটি ও করো না "। আমি সবসময় আম্মুকে অনেক শ্রদ্ধা করতাম, আমার ভাইয়েরা যদি আম্মুর সাথে খারাপভাবে কথা বলে তখন আমি ওদেরকে বলি আম্মুর সাথে ভালোভাবে কথা বলার জন্য। কিন্তু আম্মু কখনো আমাকে বুঝলো না,উনি সবসময় আমার পেছনে পরে থাকেন আমি যেটা করি সেটাই দোষ, বিশেষ করে দ্বীন এ ফেরার পর থেকে এমন টা হয়, আমি যে দ্বীন এর কাজগুলো করছি এগুলো উনি একদম পছন্দ করেন না। উনার জন্য আমার অনেক কষ্ট হয়, উনার আখিরাতের কি হবে অনেক ভাবে বুঝানোর চেষ্টা করেছি তবে ব্যর্থ হয়েছি। দ্বীন এর কথা বলা ও যায় না, অমনি বকা দেয়। এমন টা কেন? প্রথম প্রথম বকাঝকা খেয়ে ও ইবাদাত আমল করতাম, কষ্ট পেতাম প্রতিউত্তর করতাম না,আমার একটা দুর্বলতা ছিলো উনি আমার মা তো তাই আমি সবসময় সহ্য করতাম, আমি যদিও কিছু বলতাম না, কিন্তু উনি আমার সাথে ভালো করে কথা বলতেন না, সম্পর্কে দূরত্ব বাড়তে থাকলো। এভাবে যেতে যেতে পরে একসময় দেখা গেলো আমি ইবাদাত আমল কমিয়ে দিলাম, ইসলামিক বই, কুরআন আগের মতো পড়া হয় না, আগে ও পড়তে পারতাম না উনার সামনে লুকিয়ে লুকিয়ে পড়তাম উনি বাসায় না থাকলে, যখন আমি কমিয়ে দিলাম তখন দেখা গেল আগের মতো বকাবকি হয় না, অশান্তি ও তেমন হয় না,আমার অনেক ভয় কাজ করে কখন জানি আম্মু দেখে যাবে, স্থিরভাবে কিছুই করতে পারি না, আমার কেমন খারাপ লাগা শুরু হলো, মনে হলো দ্বীন থেকে দূরে সরে যাচ্ছি। ইবাদাত এ আমি প্রশান্তি পায় কিন্তু ইবাদাত টা ঠিকভাবে করতে না পারলে আমার অশান্তি লাগে। আমি এখন কেমন যেন হয়ে যাচ্ছি আমার এখন মনে হচ্ছে আমি হারিয়ে যাচ্ছি দ্বীন ধরে রাখা অনেক কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। আমি উনার সাথে অনেক কম্প্রোমাইজ করার চেষ্টা করেছি কিন্তু উনি আমাকে একদম বুঝে না, অনেক অবহেলা করে। দ্বীন এর জ্ঞান অর্জন করার অনেক ইচ্ছা আমার কিন্তু আমি তা পারছি না। আমি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এ ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে প্রথম বর্ষে ফাইনাল পরীক্ষা দিয়েছি এই বছর, ভার্সিটি তে আমার একদম ভালো লাগে না, এর আগে গার্লস স্কুল আর গার্লস কলেজে পড়ছি যেটা আল্লাহর পক্ষ থেকে অনেক বড় নেয়ামত ছিলো এখন বুঝতে পারছি, আমি চাইছি সহশিক্ষা ছেড়ে দিতে, আমি কন্টিনিউ করতে চাই না, ওখানে আমার ভালো লাগে না। এদিকে বাসায় থেকে দ্বীন পালন করা অনেক কষ্টকর হয়ে পড়েছে, আমি আর পারছি না। এভাবে তো আমি দ্বীন থেকে হারিয়ে যাবো।আমি এখন কি করবো?বিয়ের জন্য যে প্রপোজালগুলো আসছে সেগুলো দ্বীনদার না, আমি রাজি না, আমি দ্বীনদারিতাকে প্রাধান্য দিতে চাই কিন্তু উনারা চাই দুনিয়াবি দিক দিয়ে সব ঠিকঠাক হওয়া চাই দ্বীনদারিতাকে খুব একটা প্রাধান্য দিতে চাই না। কিছুদিন আগে একটা আপুর কাছ থেকে আহলিয়া সাইট এর কথা জানতে পারলাম, ভেবেছি আমার বায়োডাটা টি ওখানে জমা দিবো। এই মুহূর্তে আমার আসলে কি করা উচিত?দ্বীন এর স্বার্থে এখন আমি যদি শহরে বাসা নিয়ে টিউশন করে যদি ওখানে থাকি ওখানে দ্বীন এর জ্ঞান অর্জন করি তাহলে এটা কি ঠিক হবে? যদিও পরিবার ছাড়া একা থাকতে আমার অনেক কষ্ট হয়ে যাবে, আমি আরো আগে হল এ সিট পেয়েছিলাম কয়েকবার ভেবেছি চলে যাবো, কিন্তু বার বার পরিবারের কথা ভেবেছি, আমার পরিবারের কি হবে, আমার তো দাওয়াহ দেওয়া উচিত, কোনো কিছু করতে পারছি না উল্টে আমি নিজে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। সবকিছু মেনে নেওয়া গেলেও ঈমানের ক্ষতি টা কোনোভাবে মেনে নেওয়া যায় না। আচ্ছা, এখন যদি আমি শহরে বাসা নিয়ে থাকি তাহলে আমাকে ভার্সিটি তে ক্লাস করার নাম করে যেতে হবে এছাড়া আর উপায় নেই,কিন্তু আমি তো নিয়ত করেছিলাম সহশিক্ষা ছেড়ে দিবো। এখন আমি কি করবো? আমি যদি ভার্সিটি ছেড়ে দি আর ভার্সিটির কথা বলে বাসায় থাকি ওখানে দ্বীন পালন করি, কিন্তু ক্লাস না করি পরীক্ষা না দি তাহলে এভাবে মিথ্যা বলা টা কি ঠিক হবে, আমার নিজের কাছে খুব অপরাধী মনে হবে, কিন্তু সহশিক্ষা তো হারাম। নাকি কোনোভাবে কন্টিনিউ করবো না পারতে? আচ্ছা, আমার কি এভাবে পরিবার ছেড়ে থাকাটা ঠিক হবে?এই মুহর্তে আমার কি করা উচিত হবে?

1 Answer

0 votes
by (639,720 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

আল্লাহ তা'আলা মাতাপিতার আদেশকে মান্য করা এবং তাদের সাথে উত্তম ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছেন।তাদের অবাধ্য হওয়াকে হারাম ঘোষনা দিয়েছেন।এ বিষয়ে সমস্ত উলামায়ে কেরাম ঐক্যমত পোষণ করে থাকেন।

মা বাবার সর্বদায় আনুগত্য করতে হবে,তাদের কথার নাফরমানী করা যাবেনা।
তাদের সাথে সর্বদায় ভালো ব্যবহার করতে হবে।
তারা কষ্ট পায়,এমন কাজ কখনোও করা যাবেনা।

তাদের হক বা অধিকারসমূহ এবং তাদের অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করা সন্তানের ওপর ওয়াজিব বা আবশ্যক।

আল্লাহ তাআলা বলেন,

وَوَصَّيْنَا الْإِنسَانَ بِوَالِدَيْهِ إِحْسَانًا ۖ حَمَلَتْهُ أُمُّهُ كُرْهًا وَوَضَعَتْهُ كُرْهًا ۖ وَحَمْلُهُ وَفِصَالُهُ ثَلَاثُونَ شَهْرًا

“আমি মানুষকে তার পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহারের আদেশ দিয়েছি। তার মা তাকে কষ্টসহকারে গর্ভে ধারণ করেছে এবং কষ্টসহকারে প্রসব করেছে। তাকে গর্ভে ধারণ করতে ও তার স্তন্য ছাড়তে লেগেছে ত্রিশ মাস।” (সূরা আহকাফ-১৫)

আল্লাহ তা'আলা আরও বলেন,

وَقَضَى رَبُّكَ أَلاَّ تَعْبُدُواْ إِلاَّ إِيَّاهُ وَبِالْوَالِدَيْنِ إِحْسَانًا إِمَّا يَبْلُغَنَّ عِندَكَ الْكِبَرَ أَحَدُهُمَا أَوْ كِلاَهُمَا فَلاَ تَقُل لَّهُمَآ أُفٍّ وَلاَ تَنْهَرْهُمَا وَقُل لَّهُمَا قَوْلاً كَرِيمًا

তোমার পালনকর্তা আদেশ করেছেন যে, তাঁকে ছাড়া অন্য কারও এবাদত করো না এবং পিতা-মাতার সাথে সদ্ব-ব্যবহার কর। তাদের মধ্যে কেউ অথবা উভয়েই যদি তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হয়; তবে তাদেরকে ‘উহ’ শব্দটিও বলো না এবং তাদেরকে ধমক দিও না এবং বল তাদেরকে শিষ্ঠাচারপূর্ণ কথা।(সূরা বনী ইসরাঈল-২৩)

পিতা মাতার বৈধ বিধান তরক করলে গোনাহ হবে।

তবে শরীয়ত বহির্ভূত কোনো আদেশ করলে পিতা মাতা সহ কারো আদেশকে মান্য করা যাবে না।কেননা হাদীসে বর্ণিত রয়েছে।

ﻟَﺎ ﻃَﺎﻋَﺔَ ﻟِﻤَﺨْﻠُﻮﻕٍ ﻓِﻲ ﻣَﻌْﺼِﻴَﺔِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻋَﺰَّ ﻭَﺟَﻞَّ

আল্লাহর অবাধ্যতায় কোনো মাখলুকের অনুসরণ করা যাবে না।(মুসনাদে আহমদ-১০৯৮)

চার মাযহাবের গ্রহণযোগ্য ফেকহী গ্রন্থ 'আল-মা'সুআতুল ফেকহীয়্যায়(২৮/৩২৭)' বর্ণিত রয়েছে,

"طاعة المخلوقين - ممّن تجب طاعتهم – كالوالدين ، والزّوج ، وولاة الأمر : فإنّ وجوب طاعتهم مقيّد بأن لا يكون في معصية ، إذ لا طاعة لمخلوق في معصية الخالق" انتهى

শরীয়ত কর্তৃক যাদের বিধিনিষেধের অনুসরণ করা ওয়াজিব।যেমনঃ মাতাপিতা,স্বামী,এবং রাষ্ট্রীয় প্রধান বা তাদের আদেশপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গ।তাদের বিধিনিষেধ আমলে নেয়া তখনই ওয়াজিব যখন তা শরীয়ত বিরোধী হবে না।কেননা 'সৃষ্টিকর্তার নাফরমানীতে কোনো সৃষ্টজীবের অনুসরণ করা যায় না'(মর্মে হাদীসে বর্ণিত রয়েছে)

ইবনে তাইমিয়্যাহ রাহঃ লিখেন,

ويلزم الإنسان طاعة والديه في غير المعصية وإن كانا فاسقين ، وهو ظاهر إطلاق أحمد ، وهذا فيما فيه منفعة لهما ولا ضرر ، فإن شق عليه ولم يضره : وجب ، وإلا فلا

গোনাহের কাজ ব্যতীত মুবাহ তথা বৈধ কাজে
মাতা পিতার আদেশকে মান্য করা ওয়াজিব।যদি তার ফাসিকও হয়।এটা তখন যখন তাতে মাতাপিতার ফায়দা থাকবে,এবং সন্তানের জন্য ক্ষতিকারক হবে না।যদি সন্তানের উপর কষ্টদায়ক হয় তবে ক্ষতিকারক না হয়, তাহলে তখন মাতাপিতার আদেশ মান্য করা ওয়াজিব নয়।(আল-ফাতাওয়াল কুবরা-৫/৩৮১)

★মাতাপিতার আদেশকে মান্য করা মূলত তিনটি মূলনীতির আলোকে হয়ে থাকে।
(১) তাদের আদেশ কোনো মুবাহ বিষয়ে হতে হবে।কোনো ওয়াজিব তরকের ব্যাপারে হতে পারবে না।এবং কোন হারাম কাজের জড়িত হওয়ার জন্যও হতে পারবে না।
(২)যে কাজের আদেশ তারা দিবেন,এতে তাদের ফায়দা থাকতে হবে,বা শরীয়তের পছন্দসই কাজ হতে হবে।
(৩)যে কাজের আদেশ দিচ্ছেন,তা তাদের সন্তানদের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারবে না।

সুতরাং যদি সন্তানের কষ্ট লাগবের জন্য তারা আদেশ দিয়ে থাকেন,তাহলে এক্ষেত্রে মাতাপিতার আদেশকে মান্য করা ওয়াজিব।

এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/1707

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে বিবাহই সমাধান বলে মনে হচ্ছে।
এক্ষেত্রে পরামর্শঃ-
আপনি প্রতিনিয়ত তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইবেন।
পরিস্থিতি আপনার অনুকুলে যেনো আসে,বাবা মা যেনো আপনার কথার গুরুত্ব দিয়ে দ্বীনদার পাত্রের সাথে বিবাহ দেয়,সেজন্য আল্লাহর কাছে দোয়া চালিয়ে যাবেন।

নিজের পরিবারের মুরব্বিদের মাধ্যমে আপনার বাবা মাকে আপনার কথার গুরুত্ব বুঝাবেন।

পাশাপাশি আপাতত নিজের সিদ্ধান্তের উপর অটল থাকতে পারেন।

এরপরেও আপনার বাবা মা আপনাকে জোড় করে বিবাহ দিলে সেক্ষেত্রে পাত্র দেখার সময়েই আপনি পাত্রকে বলবেন যে তার পরিবারে গিয়ে পূর্ণ পর্দা ও পূর্ণ দ্বীন মানার নিশ্চয়তা দিতে হবে।

যেভাবেই হোক,এই শর্তে তাকে রাজী করাবেন।

তাহলে ইনশাআল্লাহ আর কোনো সমস্যা হবেনা।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...