জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
(০১)
হ্যাঁ, যাবে।
(০২)
আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ
ﻭَﺗَﻌَﺎﻭَﻧُﻮﺍْ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟْﺒﺮِّ ﻭَﺍﻟﺘَّﻘْﻮَﻯ ﻭَﻻَ ﺗَﻌَﺎﻭَﻧُﻮﺍْ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻹِﺛْﻢِ ﻭَﺍﻟْﻌُﺪْﻭَﺍﻥِ ﻭَﺍﺗَّﻘُﻮﺍْ ﺍﻟﻠّﻪَ ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠّﻪَ ﺷَﺪِﻳﺪُ ﺍﻟْﻌِﻘَﺎﺏِ
তরজমাঃসৎকর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। (সূরা মায়েদা-২)
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
عَنْ عَبْدِ اللَّهِ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " الْمَرْأَةُ عَوْرَةٌ فَإِذَا خَرَجَتِ اسْتَشْرَفَهَا الشَّيْطَانُ "
ইবনু মাস্‘ঊদ (রাঃ)] হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ রমণী মাত্রই আবরণীয় (বিষয়), যখন সে বের হয় তখন শায়ত্বন তাকে সুশোভিত করে তোলে (বা শায়ত্বন হাত আড় করে তার প্রতি তাকায়।)
(সহীহ : তিরমিযী ১১৭৩, ইরওয়া ২৭৩, সহীহ আল জামি‘ ৬৬৯০।)
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
জায়েজ হবেনা।
পুরো ছবি ঢেকে/মুছে দিতে হবে।
(০৩)
জায়েজ হবেনা।
(০৪)
এক্ষেত্রে সেজদায় কোরআনে বর্ণিত বা হাদিসে বর্ণিত শব্দাবলী দিয়ে দোয়া করা বা শেষ বৈঠকে তাশাহুদের পর কুরআন ও হাদিসে বর্ণিত শব্দগুলি দ্বারা দোয়া করা আর সেই দোয়ার মধ্যে তওবার নিয়ত করা যাবে।
(০৫)
এ অবস্থায় নামাজ না পড়লে বা কুরআন স্পর্শ না করলে গুনাহ হবেনা।
(০৬)
প্রশ্নের বিবরণ মতে এক্ষেত্রে নামাজ ভেঙ্গে যাবে না।
(০৭)
এটি নাজায়েজ নয়।
তবে কোনো কোনো সমাজে এটি শালীনতার খেলাফ কাজ।
(০৮)
এতে সতরের কিছু অংশ দেখা যায় এবং ফাসেকদের সহিত সাদৃশ্যতা অবলম্বন হয়, তাই এটি জায়েজ নয়।
(০৯)
তার সামনে থেকে পিছনে চলে আসা জায়েজ আছে।
(১০)
না,নেই।
(১১)
আপনার নানির বাসা যদি আপনার স্থায়ী বাসা না হয় এবং সেখানে গিয়ে যদি ১৫ দিনের কম থাকার নিয়ত করেন, সেক্ষেত্রে সেখানে গিয়ে আপনি কসর নামাজ আদায় করবেন।
(১২)
আপনি অন্যের মাধ্যমে হলেও বিছানার সেই অংশ পাক করবেন, বা সেই বিছানার মালিককে অন্য কোনো কথা বলে হলেও বিছানাটি নাপাক, তাহা পাক করা আবশ্যক, এটি জানিয়ে দিবেন।
(১৩)
এক্ষেত্রে মনে মনে উত্তর দিতে পারবেন।
আরো জানুনঃ-