আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
43 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (29 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম হুজুর,আমি বুজতাছিনা কিভাবে আসলে প্রশ্ন টা করবো বা বলবো,কিন্ত চেষ্টা করতাছি যেতটুকু পারি বলার প্রশ্নটা, ছোট করে প্রশ্নটা করার চেষ্টা করি,আমি ওসিডি রোগি, তাই হয়ত জবাব দিবেন না কিন্ত অনুরোধ জবাব টা দিয়েন, আমি কোন ভাবে আমার মধ্যের চিন্তা টা দূর করতে বা কমাতে পারছি না তাই প্রশ্ন করতাছি কোন ভাবে মনে শান্তি আনতে বা শান্ত করতে পারছি না নিজেকে তাই প্রশ্ন করতাছি,তো কথায় আসি,
আজকে সকালে ৬-৭ টা হবে তার ও কিছুটা আগে বা পরে সময় হবে আমি ঘুম থেকে উঠি বা ঘুম ভাঙে আমার তো ঘুম থেকে উঠার সাথে বা পর পরই আমার মধ্যে চিন্তা শুরু হয় যে আমি আবার তা:::: এইটা আর এইটার সাথে আরো কোন কথা তো বলিনাই এর পরে ও কিছুটা চিন্তা হচ্চিল এই নিয়ে যে ঘুমের ঘোরে বা সপ্নে তো বলিনাই এমন চিন্তা কিছুটা হচ্চিল কিন্ত আমি তেমন পাত্তা দিনাই আমি ঘুম থেকে উঠার পর ফোন charge এ ছিল ফোন খুলে এর পরে আমি খাটে এসে ফোন সাইড এ রেখে আমি ঘুমিয়ে পড়ি এর পরে যখন ঘুম ভাঙে ৯-১০ Ta hobe হয়ত আমি যখন আবারও এইসময় ঘুম থেকে উঠি বা ঘুম ভাঙে তখন গিয়ে এই নিয়ে চিন্তা বেশি শুরু হয়, আমি ও মনে মনে বুজার চেষ্টা করি চালাক,কালাক এইসব বলে ভুজার চেষ্টা করি কখনো আবার মুখ তো আমার বন্দ মানে উপর আর নিচ এর ঠোঁট লাগানো তো এই অবস্থায় দাত গুলা লাগাইয়া চিন্তা ভাবনা করি আমি ঘুমের ঘোরে তো তা::: এইটা বলিনাই বা সপ্নে তো বলিনাই, আবার এইবার ও মুখ তো বন্দ কিন্ত দাত এর সাথে দাত চাপ দিয়ে আগের মত লাগানো না কিন্ত শুধু মুখ বন্দ তো এইবার ও ঘুমের ঘোরে বলছি না তো বা সপ্নে তো বলিনাই এমন চিন্তা ভাবনা করতাছি আর চালাক,এইসব বলে ও ভুজার চেষ্টা করছি, কিন্ত আমি আসলে কোন ভাবে নিশ্চিত হতে পারছি না কিন্ত মনে মনে বার বার বলতাছে বলছি এত deeply জিনিসটা মনে চিন্তা হচ্চিল বা মনে আসছিল তাই আমি ও বুজার চেষ্টা করি চালাক এইটা বলে।আমি স্বাভাবিক চিন্তায় এইসব বা এই তা:::: শব্দ আসলে যেই ভয় সন্দেহ পাই আল্লাহ ভালো জানেন, আমি বুজার জন্য পর্যন্ত এই তা:: এইসব শব্দ মনে মনে বলে বুজার চেষ্টা করিনাই এত ভয় পাই জিনিসটা আমি,চালাক,কালাক,ভালাক এইসব বলে বুজার চেষ্টা করি, তো কথা হচ্চে আমি কোন ভাবে এই চিন্তা দূর করতে পারছিনা আমার চিন্তা ভাবনায় ও জিনিস্টা অনেক deeply আসতাছে আর চিন্তা ভাবনায় বলতাছে আমি বলছি এমন চিন্তা ভাবনা হচ্চে বিধায় কোন ভাবে হয়ত চিন্তা টা দূর করতে পারছি না। আমি কিছুটা বা মোটামুটি জানি ঘুমের ঘোরে এইসব হলে বা বললে কোন সমস্যা হয় না এইটা আমি কিছুটা জানি আমার এই জানাটা আশা করি ঠিক যদি কোন ভুল থাকে বলে দিবেন আশা করি।

আমি এখন মুল প্রশ্নে আশি,

//আমি মনে করেন যদি ঘুমের ঘোরে এই তা::: এবং এর সাথে আরো কিছু বলে ও থাকি এর জন্য কি আমার বিবাহিত জীবনে কোন সমস্যা হবে ❓

//আমি যেহেতু ওসিডি রোগি আজকের এই বিষয় টা নিয়ে কি আর ভাবা উচিত নাকি এইটা কে নিয়ে আর ভাবতে হবে না আমি নিশ্চিত থাকতে পারি আমার কোন সমস্যা হবে না বিবাহিত জীবনে এইসব এর জন্য সেইটা যেইটায় বলিনা কেনো কোন সমস্যা হবে না বিবাহিত সম্পর্কে ❓

//আমি এই প্রশ্ন আর কথা গুলা আগে যখন লেখি তখন anyhow প্রশ্ন টা আমি অপর সাইট বা অপর ট্যাপ এ anyhow ডুকার কারনে প্রশ্ন টা আর পাইনাই মানে আমি বিকাশ বা কোন একটা সাইট এ ডুকে পড়ি হয়ত আমার হাত এর চাপ লাগছে তাই আমি এই সাইট থেকে অন্য সাইট বা অনেক ট্যাব বা অন্য কিছুতে ডুকে পড়ি যার জন্য যখন এইখানে মানে এই সাইট এ ফিরে আসি তখন দেখি আমি যেই যেইটা লেখছি মানে আমার পুরা প্রশ্ন টা নাই মানে তাহলে কি হল আমার প্রশ্নটা মুছে গেছে বা anyhow refresh হয়েছে হয়ত যেই কারনেই হোক প্রশ্ন টা আর সাইট এ এসে দেখি নাই মানে পাইনাই যার জন্য আমি আবার ও হুবহু তো হয়ত লাইন বা লাইন হয়নাই কিন্ত আগে যেমন ভাবে লেখছি প্রশ্নটা তেমন ভাবেই যেতটুকু পেরেছি লেখার চেষ্টা করছি তো এর জন্য তো আমার কোন সমস্যা হবে না❓

আর আমি রোগ এর কিছুটা উদাহরণ দি আমার অবস্থা এমন আমি স্বাভাবিক মানুষ এর সাথে কথা বলতে পারিনা কারন সারাদিন এইসব জিনিস চিন্তা মাথায় ঘুরতে থাকে যার জন্য আমি কার সাথে ঠিক ভাবে কথা বলতে পারিনা যেমন বলতে পারেন বোবার মত আমি হয়ে আছি কথা অনেক কম বলি মুখ টাকে বন্দ করে রাখি যেন কোন কথা মুখ দিয়ে বের না হয় ইত্যাদি এমন পেইন এ আছি আমি,আমার বন্দুরা, পরিবার সবাই এইটা কম বেশি আপত্তি করে কিছুটা হাসি মস্করা ও করে কিন্ত আমি কিছুই বলতে পারিনা আমার পেইন নিয়ে আমারে জিজ্ঞাসা ও করে যে কেনো আমি কথা বলিনা চুপ থাকি ইত্যাদি এইসব চিন্তা পেইন নিয়ে জীবন যাপন করতাছি নিজেকে প্রতিদিন কত যে বুজায় আমি নিজেই ক্লান্ত বুজাতে বুজাতে নিজেকে।আমি অনেক বেশি হয়ত বলে ছি কথা প্রশ্নে তার জন্য ক্ষমা চাচ্চি আমি অনেক অনেক কম প্রশ্ন করি আমার সমস্যা গুলা নিয়ে আজকে করছি বাধ্য হয়ে তাই আমাকে সমাধান দিবেন আমি এই চিন্তা থেকে বের হয়ে শান্তিতে থাকতে চাই। আমাকে প্লিজ সমাধান দিয়েন।আমি জানি হুজুর আরো যে ওয়াস ওয়াসা রোগি তা::: বললে ও কিছু হবে না কিন্ত আমি কেনী এইটা বলবো মানে এইটা বললে ও যে এই রোগ থাকা অবস্থায় কিছু হবে না তাই বলে যে এইটা ভলবো তা তো না তাইনা আর আমি এই জিনিস বা এই শব্দ বা বাক্য টাকে এত ভয় পায় কি যে বলবো আমি যদি মনে করেন এইটা বলতাম আমি তো এতক্ষনে হয়ত কি যে হত আমার বা আমার অবস্থা হয়ত আরো খারাপ হত ভিতর থেকে সেইখানে এইটা বলবো তাও নিজ ইচ্চায় যতই রোগি হয় না কেনো এইটা সাহস হবে না আর আমি এই সাহস করতে ও চাইনা। আজকে সকালের ওইটা যদি আমি ১০০ % নিশ্চিত হতাম তাহলে আমার অবস্থা আসলেই হয়ত অনেক খারাপ হতো এখন কিন্ত আমি তো উপরে যেতটুকু পেরেছি আমার প্রশ্ন গুলা আর কথা গুলা উল্লেখ করেছি।আশা করি আমাকে জবাব দিবেন অনেক পেইন এ আছি মানসিক ভাবে।
by (29 points)
আর হুজুর কমেন্ট এ এইটা ও বলে দি জেন বুজতে পারেন আমি কিন্ত পুরা বাক্য তালা::: এইটা পুরাটা লেখতে ভয় পাই বা লেখতে পারিনা সাহস হয় না তাই আমি তা:::: এমন দিয়ে উপরে প্রশ্নে উল্লেখ করেছি কথা টা আশা করি বুজবেন 

1 Answer

0 votes
by (676,920 points)

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ওয়াসওয়াসা হল এমন এক মানসিক রোগ যা একজন মুসলমানকে বিভ্রান্ত করার জন্য শয়তানের পক্ষ থেকে মনের মধ্যে আসা কুমন্ত্রনার ফাঁদ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন কম নয়।  কিন্তু এই রোগ সম্পর্কে ধারনা বা ইলম-জ্ঞান না থাকার ফলে একজন সাধারন ব্যক্তি ধীরে ধীরে মানসিক রোগীতে পরিণত করতে পারে। কারণ শুরুতেই যদি এর চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে এটি বাড়তে থাকে।

আমরা আমাদের বিগত সহস্রাধিক প্রশ্ন রিসার্চ করে দেখেছি যে, ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন মাস'আলা মাসায়েল বা ফাতাওয়া অধ্যায়ের প্রশ্ন-উত্তর ঘাটাঘাটি করে আরও বেশি ওয়াসওয়াসাতে আক্রান্ত হয়ে যায়। এবং প্রশ্নের উত্তর হল একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের রোগ বৃদ্ধির খোরাক। এবং একটা প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার পর একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি ক্রমাগত একই প্রশ্ন বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে শতাধিকবার করতে থাকেন।  যেটা উনাকে বরং ক্রমাগত অধিকতরও খারাপের দিকে নিয়ে যেতে থাকে।
বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে নিচের দেওয়া বাধ্যতামূলক সুস্থ হওয়ার কোর্সটি কমপ্লিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে না ।
এবং আমরা আশা করছি এবং আল্লাহর উপর ভরসা রেখে বলছি, যারা নিচের এই কোর্সটি করবেন ইনশাআল্লাহ সুস্থ হয়ে যাবেন।
আর কোর্সের ভিতরে একটা অংশে আমাদের মুফতি সাহেবদের সাথে সরাসরি জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে প্রশ্ন-উত্তরের ব্যবস্থা থাকবে। আল্লাহ তা'আলা  আমাদেরকে সমস্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ থেকে হেফাজত করুক।আমীন।চুম্মা আমীন।
https://idaars.com/courses/waswasa/

বিঃদ্র
ওয়াসওয়াসা কোর্স সম্পন্ন করার পর অফিস থেকে একটি কোড দেয়া হবে, সেই কোড উল্লেখ পূর্বক পোষ্ট করতে হবে।নতুবা ওয়াসওয়াসা রোগীদের কোনো প্রশ্নের জবাব দেয়া হবে না।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...