সূরা আল-বাকারা – আয়াত 221:
وَلَا تَنكِحُوا الْمُشْرِكَاتِ حَتَّىٰ يُؤْمِنَّ ۚ
وَلَأَمَةٌۭ مُّؤْمِنَةٌ خَيْرٌۭ مِّن مُّشْرِكَةٍۢ وَلَوْ أَعْجَبَتْكُمْ ۗ
وَلَا تُنكِحُوا الْمُشْرِكِينَ حَتَّىٰ يُؤْمِنُوا ۚ
وَلَعَبْدٌۭ مُّؤْمِنٌ خَيْرٌۭ مِّن مُّشْرِكٍۢ وَلَوْ أَعْجَبَكُمْ ۗ
أُو۟لَـٰٓئِكَ يَدْعُونَ إِلَى ٱلنَّارِ ۖ وَٱللَّهُ يَدْعُوٓا۟ إِلَى ٱلْجَنَّةِ ۖ
অনুবাদ:
“তোমরা মুশরিক নারীদের বিয়ে করো না যতক্ষণ না তারা ঈমান আনে।
একজন মুসলিম ক্রীতদাসী একজন মুশরিক নারীর চেয়ে উত্তম, যদিও সে তোমাদেরকে আকর্ষণ করে।
এবং তোমরা (তোমাদের কন্যা) মুশরিক পুরুষদেরকে বিয়ে দিও না যতক্ষণ না তারা ঈমান আনে।
একজন মুসলিম ক্রীতদাস একজন মুশরিকের চেয়ে উত্তম, যদিও সে তোমাদেরকে আকর্ষণ করে।”
(সূরা বাকারা: ২:২২১)
এই আয়াতে ‘মুশরিক’ পুরুষ ও নারী উভয়ের সঙ্গেই বিবাহ নিষিদ্ধ।
সূরা মুমতাহিনা – আয়াত ১০:
فَلَا تَرْجِعُوهُنَّ إِلَى الْكُفَّارِ ۖ لَا هُنَّ حِلٌّ لَّهُمْ وَلَا هُمْ يَحِلُّونَ لَهُنَّ ۖ
অনুবাদ:
“...তোমরা তাদের (মুসলিম নারীদের) কাফেরদের নিকট ফিরিয়ে দিও না। তারা (অর্থাৎ কাফের পুরুষরা) তাদের (মুসলিম নারীদের) জন্য হালাল নয় এবং তারাও তাদের জন্য হালাল নয়।”
(সূরা মুমতাহিনা: ৬০:১০)
পাত্রী যদি মুসলিম হয়,সেক্ষেত্রে পাত্রীর বাবা অমুসলিম হলেও বিবাহ বৈধতার ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হবেনা।