১।মোবাইল ফোন ব্যাবহার, নিজের বাচ্চার সাথে সময় কাটানো,স্ত্রীর সাথে সময় কাটানো সেটা সহবাস ছাড়া এবং কথা বলা , বাবা মার খেদমত করা উনাদের সাথে কথা বলা, জিনের ঘটনা শোনা, স্ত্রীর সাথে সহবাস করা, ঘুমের চেষ্টা করার সময় মনে মনে চিন্তা ভাবনা করা এপাশ ওপাশ হওয়া নড়াচড়া করা। এই উপরের বিষয়ের মধ্যে কোনটা এশার নামাজের পরে করলে অনর্থক কথা কাজ হবে মাকরূহ হবে?
২।ধরেন আমার একটা কাজ আছে ১০ টায় বা সাড়ে ১০টায় বা ১১ টায়। কাজগুলো হলো স্ত্রী সহবাস, বাবা মার বিছানা রেডি করা, ইস্তেঞ্জা করান ইত্যাদি জরুরি কাজ যদি থাকে এর আগে তো আর ঘুমানো যাচ্ছে না যদি কোনও অনর্থক কথা বা কাজ করি তাহলেও কি মাকরূহ হবে?
৩।আমার বাবা অনেক কাজের হারা দেয় শক্ত পোক্ত এখনো আছে কিন্তু পানিও ঢেলে খায়না, আরও অনেক হারা দেয়। এখন আমি যদি এশার নামাজের পরে ঘুমাতে যাই বা ঘুমানোর চেষ্টা করি আমাকে বারবার ঢাক দিতেও পারে অনেক সময় দেয়ও ঘুমাতে গেলেও বিরক্ত লাগবে ঘুমিয়ে গেলে খারাপ লাগবে এখন আমি কি বাবা-মার খেদমত করার জন্য দেরিতে ঘুমাবো নাকি এশার নামাজের পরপর ঘুমাতে চেষ্টা করবো। যদি বাবা মার খেদমতের জন্য দেরি করে ঘুমানো যায় তাহলে আগে অনর্থক যা করি মাকরূহ হবে কি?
৪।আমার রুমের ভিতরে স্টিলের আলমারির আয়নার ভিতরে আল্লাহু লিখা আছে বা দেওয়ালে আল্লাহ লিখা আছে আর কোরআন শরিফ বা বিভিন্ন ইসলামিক জিনিস বিভিন্ন ড্রয়ারে বা ঢাকা রয়েছে। সেই রুমে সহবাস করলে আর ইসতেঞ্জা করা যাবে কি?
★আমার বউ জিনের ভয়ে বাহিরে টয়লেটে যায় না রুমের ভিতরে ইস্তেঞ্জা করে