ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ
https://ifatwa.info/55713/ নং ফাতওয়ায় উল্লেখ রয়েছে যে,
আলহামদুলিল্লাহ!
পরকালে আমাদের সবাইকে নিজ নিজ আ'মলের হিসাব নিকাশ
দিতে হবে।কারো পাপের বোঝাকে অন্য কেহ বহন করবে না।
,
আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ
ﻭَﻟَﺎ
ﺗَﺰِﺭُ ﻭَﺍﺯِﺭَﺓٌ ﻭِﺯْﺭَ ﺃُﺧْﺮَﻯ ﻭَﺇِﻥ ﺗَﺪْﻉُ ﻣُﺜْﻘَﻠَﺔٌ ﺇِﻟَﻰ ﺣِﻤْﻠِﻬَﺎ ﻟَﺎ ﻳُﺤْﻤَﻞْ
ﻣِﻨْﻪُ ﺷَﻲْﺀٌ ﻭَﻟَﻮْ ﻛَﺎﻥَ ﺫَﺍ ﻗُﺮْﺑَﻰ الخ
কেউ অপরের বোঝা বহন করবে না। কেউ
যদি তার গুরুতর ভার বহন করতে অন্যকে আহবান করে কেউ তা বহন করবে না-যদি সে নিকটবর্তী
আত্নীয়ও হয়। (সূরা ফাতির-১৮)
,
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী বোন!
,
না, এতে তিনি কাফের হয়ে যাননি। তবে তার অনেক গোনাহ হবে। আর মেয়ের অভিভাবকদের উচিৎ
ছিল যে, প্রথম থেকে দ্বীনদার একজন পাত্রের সাথে ঘর বাধা বা বাধানো। যাইহোক, যা হওয়ার তা
তো হয়েই গেছে, এখন বর্তমান পরিস্থিতে স্বামীকে বুঝিয়ে গোনাহের কাজ থেকে বিরত
রাখার চেষ্টা করতে হবে। তাকে আলতো করে আদর করে নামাযের কথা বলতে হবে। ধৈর্য্য সহকারে
পরিস্থিতির মোকাবেলা করার চেষ্টা করতে হবে। নিয়মিত তাহাজ্জুদের নামায পড়ে আল্লাহর কাছে
দু'আ করতে হবে। আল্লাহ অবশ্যই এর জন্য আপনাকে উত্তম বিনিময় দান
করবেন।
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক
করুন- https://www.ifatwa.info/295