ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
উবায়দুল্লাহ ইবনু সাঈদ (রহঃ) ... আবূল মালিহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত।
أَخْبَرَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ سَعِيدٍ، قَالَ حَدَّثَنِي يَحْيَى، عَنْ هِشَامٍ، قَالَ حَدَّثَنِي يَحْيَى بْنُ أَبِي كَثِيرٍ، عَنْ أَبِي قِلاَبَةَ، قَالَ حَدَّثَنِي أَبُو الْمَلِيحِ، قَالَ كُنَّا مَعَ بُرَيْدَةَ فِي يَوْمٍ ذِي غَيْمٍ فَقَالَ بَكِّرُوا بِالصَّلاَةِ فَإِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ تَرَكَ صَلاَةَ الْعَصْرِ فَقَدْ حَبِطَ عَمَلُهُ "
তিনি বলেনঃ একদা মেঘাচ্ছন্ন দিনে আমরা বুরায়দা (রাঃ)-এর সঙ্গে ছিলাম। তখন তিনি বললেনঃ অবিলম্বে সালাত আদায় করে নাও, কেননা রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যাক্তি আসরের সালাত ছেড়ে দিল, তার সমস্ত আমল ধ্বংস হয়ে গেল।(সুনানে নাসাই-৪৭৫,ইরউয়াউল গালীল ২৫৫)
হাদীসের মান- সহিহ।
আবূ মালীহ্ (রাযি.) হতে বর্ণিত।
مُسْلِمُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ قَالَ حَدَّثَنَا هِشَامٌ قَالَ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ أَبِي كَثِيرٍ عَنْ أَبِي قِلَابَةَ عَنْ أَبِي الْمَلِيحِ قَالَ كُنَّا مَعَ بُرَيْدَةَ فِي غَزْوَةٍ فِي يَوْمٍ ذِي غَيْمٍ فَقَالَ بَكِّرُوا بِصَلاَةِ الْعَصْرِ فَإِنَّ النَّبِيَّ قَالَ مَنْ تَرَكَ صَلاَةَ الْعَصْرِ فَقَدْ حَبِطَ عَمَلُهُ.
তিনি বলেন, এক যুদ্ধে আমরা বুরাইদা (রাযি.)-এর সঙ্গে ছিলাম। দিনটি ছিলো মেঘলা। তাই বুরাইদাহ (রাযি.) বলেন, শীঘ্র ‘আসরের সালাত আদায় করে নাও। কারণ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি ‘আসরের সালাত ছেড়ে দেয় তার ‘আমল বিনষ্ট হয়ে যায়। (৫৯৪) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৫২০, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৫২৬) (বুখারী হাদিস নং ৫৫৩, ৫৯৪)
এই হাদীসের উদ্দেশ্য হল, আছরের নামাযের গুরত্ব বুঝানো। তবে জীবনের আমল ধংশ হওয়ার হুমকি দিয়ে আচরের নামাযের ফযিলত ও গুরুত্ব বুঝানো হচ্ছে।সারা জীবন এর আমল নষ্ট হবে না।বরং ঐদিনের সমস্ত আ’মল ধংশ হবে।