আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
22 views
in হজ ও উমরা (Hajj and Umrah) by (3 points)
আসসালামু আলাইকুম। ১/ আমি‌ আমার ফ্যামিলিসহ হজে এসেছি। দু:খজনকভাবে, আমাদের পরিবার সদস্যদের মাঝে প্রায়ই কথা কাটাকাটি হয়, আমরা সবাই শর্ট টেম্পারড। এখন সমস্যা হলো, আমরা দুইবার উমরাহ করেছি। এবং দুইবারই ইহরাম বাঁধা অবস্থাতেই অনিচ্ছাকৃতভাবে কারো না কারো সাথে একটু রেগে গিয়ে কথা বা তর্ক হয়ে গিয়েছে। যদিও সাথে সাথে তাওবা ইস্তিগফার করেছি এবং আল্লাহর কাছে জমজমের পাধি পান করে, কাবার কাছে ইত্যাদিভাবে ক্ষমা চেয়েছি। প্রতিবারই মনস্থির করি ইহরাম বাঁধার সময় যে এবার আর ঝগড়া করব না, কিন্তু অন্যজনের আচরনের কারনে হুট করেই মুখ দিয়ে তপ্ত জবাব এসে যায় যেহেতু আমাদের পরিবারে এটা প্রায়ই হয়। অনেকটা অভ্যাসের মতো। কোনো গালিগালাজ বা খারাপ কথা না যদিও, যেমন আমি আমার বোনের কাছে জুতা দিয়ে নামাজ পড়তে গিয়ে অত:পর ফিরে এসে তাকে না পেয়ে ফোন দিলে সে বলে বাইরে এসে জুতা নিয়ে যাও। আমি রাগীস্বরে বললাম খালিপায়ে বাহিরে আসব কীভাবে? আবার একবার নামাজ শেষে ব্যাগ ফেলে আসায় আমি নিয়ে আসতে চেলে আব্বু ধমক দিয়ে নিজেই আনতে যায়। তখন আমি রাগ করে বলি যে, আমার ব্যাগ কি ওনি চিনবে ভিড়ের মাঝে? শুধু শুধু বকা দেয় ইত্যাদি এরকম দুই একবার খুঁটিনাটি বিবাদ হয়েছে। পরে তাওবা ইস্তিগফার করেছি সাথেসাথে আর চুপ হয়ে গেছি। এখন এরকম ব্যবহারের কারনে কি আমার ইহরাম ভঙ্গ হবে? দম বা সদকা ওয়াজিব হবে?
২/ মসজিদে হারাম বা নববীতে মহিলাদের আলাদ কাতারে জায়গা না পেয়ে শেষের দিকে এমনদিকে দাঁড়িয়ে নামাজ পড়া যেখানে পুরুষরা মহিলাদের দেখতে পায়, এইরকম স্থানে কি নিকাব, হাতমোজা পড়ে নাকি খুলে সালাত আদায় করব?

৩/ যেহেতু আগে কখনো মসজিদে জামাতে সলাত আদায় করিনি মেয়ে হিসাবে, অনেক মাসালাই জানা নেই। যেমন একদিন ইশার ওয়াক্তে মসজিদ নববীতে সালাত আদায় করি। জামাতে দাঁড়িয়ে বুঝতে পারিনি, সলাতের মাঝে সন্দেহ হয় যে আমরা ইমামের কাতারের আগে দাঁড়িয়েছি। পরে নামাজের পর জানতে পারি আসলেই ইমামের কাতারের আগে পড়া হয়েছে। নামাজ কি এখন সেটা কাজা পড়ে নিতে হবে? দোহরানো হয়নি। এখন প্রশ্ন হলো, আমার মাদিনাহতে কসর হালতে ছিলাম কিন্তু মসজিদে জামাতে পড়লে পুরো মুকিমের মতোই জামাতে সলাত পড়তাম। তো এখন যে কাজা পড়ব, সেটা কি কসর কাজা নাকি পুরো চার রাকাত ইশার কাজা হবে?

৪/ গতকাল ইশার জামাত ধরতে একটু দেরি হয়ে গেছে, তাকবীর আর সানা আর ফাতিহার প্রথম অর্ধেক ধরা হয়নি। বাকি সলাত জামাতের সাথে পড়েছি এবং সলাতের পর তাকবীর সানা পড়ে নিয়েছি। কিন্তু এখন আব্বু বলছে আমার ভুল হয়েছে, প্রথম রুকুর আগের জামাত ধরতে পারলে পুরো প্রথম রাকাত ধরা হয়, এক্ষেত্রে ঐ যতটুকু মিস হয়েছে সেটা পুনরায় সলাতের পর করতে হয় না। কাজেই আমার সলাতের পর ঐ তাকবীর সানা পড়া অতিরিক্ত হয়েছে এবং পুরো সালাত ফাসেদ হয়ে গেছে সুতরাং আমাকে ইশার ফরজ সুন্নাত বিতর সব দোহরাতৈ হবে। এটি কি সঠিক? নিয়মটা কী এক্ষেত্রে?

৫/ মাদিনাতে নয়দিন ছিলাম, হোটেলে কসরের নামাজ পড়তে হতো। আমায পিরিয়ডের রক্ত বন্ধ হবার পরও আমি শিওর হবার জন্য আরো দুদিন অপেক্ষা করি যে আসলেই বন্ধ হয়েছৈ কিনা। যখন শিওর হয়ে যাই গোসল করে নামায শুরু করি। এখন ঐ দুদিন যা পাক ছিলো কিন্তু গোসল করে নামায পড়িনি, ঐসব ওয়াক্তের কাজা তো কসর হালতেই হয়েছে আর গোসলের পর কাজা আদায়ের সময় আমি মাদিনাতেই মুসাফির হিসেবে ছিলাম তখনো। তাই আমি ঐ দুদিনের কাজা নামাজগুলো কসর কাজা হিসাবে পড়েছি অর্থাৎ দুরাকাত‌ করে‌। এটা কি ঠিক হয়েছে?
৬/ এখানে হোটেলে সব হাই কমোড সিস্টেম। প্রস্রাব পায়খানার ছিটা থেকে বেঁচে থাকা খুব কঠিন মেয়ে হিসেবে। আমি প্রথমে খালি পানিতে টিস্যু দিয়ে নেই ইস্তিন্জার আগে যাতে খারি পানিতে প্রস্রাব পায়খানা না পড়ে ছিটে না আসে। তবুও এক আধটু ছিটে আসে। তাই আমি ইস্তিন্জা সেরে আগে ঐ ময়লা পানিতে না শৌচন করে, পানিটা ফ্লাশ করে নেই। তারপর টিস্যু দিয়ে প্রস্রাব পায়খানার রাস্তা মুছে ঐ পরিস্কার পানির উপর শোচন করি যেহেতু হ্যান্ড শাওয়ার দিয়ে হাই কমোডে শুচতে গেলে কমোডে পানিতে পড়ে ছিটে আসি। এখন ঐ নতুন পরিষ্কার পানি থেকে যা ছিটেফোঁটা আসে টিস্যু দিয়ে মুছে নিয়ে পায়জামা বদলে নামাজ পড়ি এতে কি হবে? উত্তম উপায় কি?

৭) ইহরামের আগে নরমাল গোসল না করলে কি হবে? অনেকেই বলে ইহরামের আগে গোসল করে পরিষ্কার হয়ে নিতে। আমার দুই তিনদিন জ্বর ছিলো তাই গোসল করিনি। ঐ অবস্থাতেই ওযু করে পরিষ্কার কাপড় পরিধান করে ইহরাম বেঁধেছি। হবে কি?

1 Answer

0 votes
by (622,350 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

সুরা বাকারার ১৯৭ নং আয়াতে মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ 

اَلۡحَجُّ اَشۡهُرٌ مَّعۡلُوۡمٰتٌ ۚ فَمَنۡ فَرَضَ فِیۡهِنَّ الۡحَجَّ فَلَا رَفَثَ وَ لَا فُسُوۡقَ ۙ وَ لَا جِدَالَ فِی الۡحَجِّ ؕ وَ مَا تَفۡعَلُوۡا مِنۡ خَیۡرٍ یَّعۡلَمۡهُ اللّٰهُ ؕؔ وَ تَزَوَّدُوۡا فَاِنَّ خَیۡرَ الزَّادِ التَّقۡوٰی ۫ وَ اتَّقُوۡنِ یٰۤاُولِی الۡاَلۡبَابِ ﴿۱۹۷﴾

হজের সময় নির্দিষ্ট মাসসমূহ। অতএব এই মাসসমূহে যে নিজের উপর হজ আরোপ করে নিল, তার জন্য হজে অশ্লীল ও পাপ কাজ এবং ঝগড়া-বিবাদ বৈধ নয়। আর তোমরা ভাল কাজের যা কর, আল্লাহ তা জানেন এবং পাথেয় গ্রহণ কর। নিশ্চয় উত্তম পাথেয় তাকওয়া। আর হে বিবেক সম্পন্নগণ, তোমরা আমাকে ভয় কর।

ইহরাম অবস্থায় নিষিদ্ধ কাজ গুলি হলোঃ-

»    সেলাইযুক্ত কাপড় বা জুতা ব্যবহার করা। 
»    মাথা ও মুখ ঢাকা। 
»    চুল কাটা বা ছিঁড়ে ফেলা। 
»    নখ কাটা।
»    ঘ্রাণযুক্ত তেল বা আতর লাগানো। 
»    স্ত্রী সহবাস করা, যৌন উত্তেজনামূলক কোনো আচরণ করা। 
»    শিকার বা ঝগড়া-বিবাদ ও যুদ্ধ করা। 
»     চুল-দাড়িতে চিরুনি বা আঙুল চালনা করা, যাতে ছেঁড়ার আশঙ্কা থাকে। 
»    শরীরে সাবান লাগানো। 
»    উকুন, ছারপোকা, মশা, মাছিসহ কোনো জীবজন্তু হত্যা করা।
»    যেকোনো ধরনের গুনাহের কাজ করা। 

ইহরাম অবস্থায় মহিলাদের জন্য নিষিদ্ধ কাজ গুলি হলোঃ-

*সুগন্ধি ব্যবহার করা।
*নখ কাটা, শরীরের কোনো স্থানের চুল, পশম কাটা-উপড়ানো নিষেধ

আতা, তাউস ও মুজাহিদ রাহ. প্রমুখ বিখ্যাত তাবেয়িগণ বলেন, ‘মুহরিম তার বগলের নিচের পশম উপড়ালে বা নখ কাটলে তার উপর ফিদয়া দেওয়া ওয়াজিব হবে। ’ (মুসান্নাফ ইবনে আবি শায়বা, হাদিস নং: ১৩৬০৪)

*স্বামী-স্ত্রীর সহবাস।
*যৌন কামনার সঙ্গে চুম্বন দেওয়া, স্পর্শ করা কিংবা জড়িয়ে ধরা।

আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.)-কে এক ব্যক্তি জিজ্ঞাসা করলেন, আমি ইহরাম অবস্থায় কামভাবের সঙ্গে নিজ স্ত্রীকে চুম্বন করেছি। এখন আমার করণীয় কী? তিনি উত্তরে বললেন, তুমি একটি কোরবানি করো। (কিতাবুল আছার, ইমাম মুহাম্মাদ, পৃষ্ঠা নং: ৫৩)
*বিবাহ সংক্রান্ত আলোচনা করা যাবেনা।
*পশু শিকার করা যাবেনা।

*মাথার চুল মুণ্ডন করা বা ছোট করা কিংবা উঠিয়ে ফেলা।

*কাপড় বা শরীরের উকূন মারা নিষিদ্ধ।
*ঝগড়া-বিবাদ করা যাবেনা।
*অলঙ্কার ও সাজ-সজ্জা প্রকাশ করা যাবে না।

*মুখমণ্ডলের উপর নিকাব বা অন্য কোনো কিছু দিয়ে আবৃত করবে না।

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
(০১)
পাপ কাজ এবং মারামারি সর্বত্র নিষিদ্ধ, কিন্তু যেহেতু হজ ও ওমরাহ অত্যন্ত মহান ও পবিত্র ইবাদত এবং হজ ও ওমরাহের যাত্রা সম্মান, সম্মান, দাসত্ব, ভালোবাসা, দয়া এবং আনুগত্যের যাত্রা, যেখানে প্রতিটি পদক্ষেপে শরিয়াহ বিধি-বিধানের অলংকারে সজ্জিত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তাই মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বিশেষভাবে জোর দিয়ে বলেছেন যে, হাজী যেন পার্থিব বিষয়ে কারো সাথে কোন পাপ বা ঝগড়া না করে। অতএব, এই যাত্রাকে পাপ এবং যুদ্ধ দ্বারা দূষিত করা অত্যন্ত ভুল এবং অত্যন্ত অবাঞ্ছিত। তবে, যদি কেউ ইহরাম অবস্থায় মারামারি বা ঝগড়ায় লিপ্ত হয়, তাহলে তার জন্য কোন আর্থিক কাফফারা নেই, তবে সেই সময়ের মধ্যে কৃত পাপের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা আবশ্যক। যদি দাসের অধিকার লঙ্ঘিত হয়, তাহলে তার জন্য ক্ষতিপূরণও আবশ্যক।

★সুতরাং প্রশ্নের বিবরন মতে আপনার ইহরাম ভঙ্গ হবেনা। দম বা সদকা ওয়াজিব হবেনা।
পরবর্তীতে আরো সতর্ক ভাবে চলবেন।

(০২)
এক্ষেত্রে হানাফি মাযহাব অনুসারে মহিলারা হোটেলে একাকী নামাজ পড়বে।
তদুপরি সেখানে নামাজ পড়লে হাত,পা,চেহারা ঢাকা সহ পূর্ণ পর্দা করে নামাজ আদায় করতে হবে।

ইহরামের কারনে চেহার খোলা রাখতে হলে সেক্ষেত্রে ক্যাপ ব্যবহার করে চেহারার সামনে পর্দা লটকিয়ে রাখতে হবে।

আরো জানুনঃ- 

পুরুষদের সাথে একই কাতারে নামাজ পড়া জায়েজ হবেনা।

আরো জানুনঃ- 

(০৩)
সেই নামাজের কাজা আদায় করতে হবে।
মুসাফির হওয়ার ইশার নামাজ কসর অর্থাৎ দুই রাকাত আদায় করতে হবে।

(০৪)
সলাতে আপনি সালাম ফিরানোর পর তাকবীর সানা পড়ে নিয়ে থাকলে নামাজের কোনো সমস্যা হবেনা।
এই নামাজ আগেই আদায় হয়ে গিয়েছে।

আর যদি আপনি ৫ম রাকাত নামাজ আদায় করে থাকেন, সেক্ষেত্রে নামাজ আদায় হয়নি।

পুনরায় আদায় করতে হবে।

আরো জানুনঃ- 

(০৫)
হ্যাঁ, এটা ঠিক হয়েছে।

(০৬)
হাই কমোডে বসে ইস্তেঞ্জা করতে গিয়ে অনেক সময় কমোডের ভেতর জমে থাকা পানি ছিটে উপরের দিকে আসে। এ পানি অপবিত্র। সুতরাং শরীর বা কাপড়ের যে অংশে ঐ নাপাক পানি  লাগবে, সেই অংশকে ধৌত করতে হবে। 

বিস্তারিত জানুনঃ- 

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী বোন,
ইস্তিন্জা সেরে আগে ঐ ময়লা পানিতে না শৌচন করে, পানিটা ফ্লাশ করে নিয়ে তারপর টিস্যু দিয়ে প্রস্রাব পায়খানার রাস্তা মুছে ঐ পরিস্কার পানির উপর শোচন করলেও যেই ছিটা পানি শরীরে লাগে,সেটি নিশ্চিত ভাবে পাক নয়।

এক্ষেত্রে টিস্যু দিয়ে প্রস্রাব পায়খানার রাস্তা মুছে নেয়ার পর সেই টিস্যু কমোডে ফেললে নাপাক টিস্যু মিশ্রিত পানি বা লজ্জাস্থান ধোয়া পানি তো নাপাক।

পাশাপাশি পানিটা ফ্লাশ করে নেয়া হলেও সব নাপাক পানি চলে গিয়েছে,ঐ খানে যেই পানি আছে,সবই পাক পানি।
একথা কিন্তু শতভাগ নিশ্চয়তার সহিত বলা যায়না।

★সুতরাং এক্ষেত্রে করনীয় হলো ইস্তিঞ্জা সেড়ে কোমর থেকে পায়ের পাতা পর্যন্ত পাক পানি ঢেলে ভালোভাবে ধুয়ে নেয়া।

(০৭)
এতেও ইহরাম বাধা হবে।
সমস্যা নেই।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...