ক) উস্তাদ ইনহেলার যদি মারাত্মক রোগিদের জন্য ব্যবহার করা হয় তবে কি রোযা ভাঙবে? সাধারন রোগিদের জন্য ব্যবহার করলে তো ভাঙবে। দরসে উস্তাদ বলেছেন যে মারাত্মক রোগিদের জন্য পরিস্থিতি ভিন্ন। কিন্তু মারাত্মক রোগিদের জন্য রোযা ভাঙবে কিনা বলেন নি পরিষ্কার করে৷
খ)https://ifatwa.info/11221?show=11260#a11260
এইটায় ঘ নং প্রশ্নে বলেছেন বলেছেন,
যদি অসুস্থতা/সফর থেকে সুস্থ/মুকিম হওয়ার আগেই মারা যায় তবে অসুস্থতার/সফরের জন্য বাদ যাওয়া রোযা /নামায এর ফিদয়া দিতে হবে ।
কিন্তু দরসে উস্তাদ শিট দিয়েছেন তাতে লিখা ফিদয়া লাগে না। দরসেও পড়িয়েছেন ভালোমতই যে ফিদয়া লাগবে না।
বিষয়টা কি ইখতিলাফি? একটু তাহকীক করে জানালে ভালো হয়।
গ)উস্তাদ চোখে ড্রপ দিলে কি রোযা ভাঙে?
ঘ) নির্দিষ্ট নযর বা অনির্দিষ্ট নযর কোনটার রোযার ক্ষেত্রে আগে থেকেই কারন সহ নিয়ত করতে হবে। আর কোনটার ক্ষেত্রে দিনের মধ্যভাগের আগে নিয়ত করলেই হবে।
ঙ)কেউ যদি ফজর থেকেই জাগ্রত অবস্থায় থাকে এবং রমজানের রোযার নিয়ত দুপুরের একটু আগে করে, তাহলে কি রোযা হবে?
কিন্তু কেউ যদি জাগ্রত হয়ে অন্য কাজ করে আর নিয়ত করতে ভুলে যায়, আবার দুপুরের আগে করে তাহলে কি রোযা হবে না?
এসো ফিকহ শিখি বইয়ের ১৩৯ পৃষ্ঠার 3নং পয়েন্ট এ আছে এভাবে হবে না। একটু বই থেকে দেখে নিশ্চিত করে জানালে ভালো হয়। এই ব্যাপারে ইখতিলাফ আছে কি?
চ) তরকারির স্বাদ পরখ করতে গিয়ে কেউ যদি অনিচ্ছায় কিছু খেয়ে ফেলে (ঝোল বা খারাব), কোনক্ষেত্রে রোযার কাফফারা লাগবে? ভাঙবে তা জানি।
ছ) https://ifatwa.info/11221?show=11260#a11260
এইখানের গ তে বলেছেন যদি কেউ পুরা মাস অসুস্থ থাকে তাহলে কাযা করতে হবে পরে রোযা সব যদি সে মুকাল্লাফ থাকে। কিন্তু দরসে উস্তাদ বলেছেন, কাযা করা লাগবে না।
এ ব্যাপারেও কি ইখতিলাফ আছে? তাহকিক করে জানাবেন আশা করি।