আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
47 views
in ব্যবসা ও চাকুরী (Business & Job) by (23 points)
edited by

https://ifatwa.info/117584/ আগের করা প্রশ্নটা যেইটার আলোকে নিচের কথাগুলা এবং প্রশ্ন, আমার এই প্রশ্নের উস্তাদ জবাব পেয়েছি বড় করে প্রশ্নটা করার পরেও তার জন্য আপনাকে শুকরিয়া, আমি পুনরায় প্রশ্ন করছি তার জন্য মাফি চাচ্চি, এবং উপরে লিংক দেওয়া আগের প্রশ্নটা কিছুটা এডিট করি অনুরোধ দেখে নিবেন এর পরে নিচের কথা গুলা পড়ে নিয়েন।ভালো ভাবে নিচের কথা গুলা পড়ার অনুরোধ করছি হুজুর এর পরে আমার প্রশ্নের/কথা গুলার উত্তর দিয়েন।

আমার দুলাভাই দেখে আমার বেতন থেকে কখনো অনুপস্থিত হলে টাকা কাটে না এখন পর্যন্ত কাটে নাই অনুপস্থিত এর জন্য আমার যতটুকু মনে আছে সেই ধারণা অনুযায়ী বলেছি অফিসে আরও লোক আছেন ওনার বোন এর ছেলে ও জব করে এবং অফিসেই থাকে তার ছোট ভাই ও আছে পড়ালেখা করে কিন্ত দুলাভাই এর ভাগ্না যে অফিস এর মধ্যে যুক্ত আছে সে হয়ত honours complete করেছে আগের বছর বা এখন ফাইনাল year এ আছে হয়ত যাইহোক তো সে ও কখনো যদি মিথ্যা কথা বা সত্যি কথা বলে অনুপস্থিত হয় টাকা কাটে নাই আর যেহেতু সে অফিসে থাকে তার অনুপস্থিত হওয়ার কথা ও আসে না কিন্ত যদি কোন তার কাজে অনুপস্থিত বা কোথায় যাবে তখন অনুপস্থিত হয় সেইটা আরেক হিসাব তার জন্য কখনো হয়ত টাকা বেতন থেকে কাটে নাই আদো কাটছে কিনা বেতন থেকে টাকা সেইটা আমি ঠিকভাবে জানিনা আমাদের অফিস এর যেই পিয়ন তার ও কখনো টাকা কাটছে কিনা কখনো ইচ্চা বা অনিচ্চায় বা মিথ্যা কথা সত্যি কথা বলে অনুপস্থিত থাকার কারনে সেইটা ও আমি বলবো ঠিকভাবে জানিনা বা শুনিনাই বা শুনলে ও মনে আসতাছে না এখন কিন্ত আমার ধারণা টাকা কাটে নাই আমার দুলাভাই এর মন ভালো ওনার যেমন মন মানুষিকতার মানুষ যারা তারা ও হয়ত তাদের অফিসে পরিবার এর মানুষ কেউ যদি জব করে তাকে যেমন treat করে বাকি employe যারা পরিবার না তাদের ও হয়ত পুরোপুরি করে কিনা জানিনা কিন্ত হয়ত কিছুটা হলে ও তাদের ও ভালোই সুযোগ সুবিধা দেই এইটা আমার ধারণা বা মনে হয়েছে অই হিসাবে বলছি।মুল প্রশ্নের আসি :

// হুজুর আমি ফেব্রুয়ারী মাসে ১৮ তারিখে অফিসে কম সময় দিয়েছি সকালে versity তে ছিলাম এর পরে versity থেকে সরাসরি অফিসে আসছি এর পরে ৩-৪ টার দিকে দুপুর আমি অফিস থেকে বের হয়ে আমার কিছু ব্যক্তিগত কাজে যাই আপনাদের কে খুলে বলি আমি আমার বউ এর কাছে মানে ওর সাথে দেখা করতে  ঢাকার  farmgte এর একটা cafe restaurant অইখানে যাই আমি তো আমি যে অইখানে গেসি এর পরে আমার দুলাভাই ফোন করছে কিনা জানিনা কারন আমার আগের ফোন এ কল এর history chilo এইটা নতুন ফোন আমার এখন যেইটা ব্যবহার করতাছি তো মনে করেন ওনি আমাকে ফোন দেই নাই এবং জানে ও না যে আমি অফিসে নাই আর আমি তো অনাকে বলে বা ওনার থেকে অনুমতি নিয়ে অফিস থেকে আগে বের হয়ে আমার যেই ব্যক্তিগত কাজ ওইটা করতে বা যেইখানে আমি যাবো অইখানে গেছি তাও ও না অনি যদি অফিসে ওইদিন বিকালে বা আমি যখন ব্যক্তিগত কাজে গেছি ওই সময় ওনি যদি অফিসে না আসে হয়ত জানেনা আমি অফিসে যে নাই তো আমি যেহেতু অফিসে নাই হয়ত ওনি জানেন না এমন ওনার না জানার কারনে এবং আমি যেহেতু ওনাকে বলে ও যাইনাই তো এতে কি আমার গুনাহ হবে বা ওইদিন এর বাকি যেই সময় টাই আমি আমার ব্যক্তিগত কাজে ছিলাম এবং সকালে যে verisity ছিলাম সেইখানে ক্লাস করার আগে আমি আমার দুলাভাই থেকে কোন অনুমতি বা অনাকে জানাইয়া এর পরে versity ক্লাস করছি এমন ও না মানে আমি ক্লাস কম করি কিন্ত যেইদিন করি করার আগে আমার দুলাভাই কে জানাইনা অন্য কোন কোম্পানি হলে হয়ত জানানো লাগত তো আমি যখন এর পরে অফিসে আসছি হয়ত আমার ব্যাগ দেখে জানছে বা কোন ভাবে হবে হয়ত জানছে বা হয়ত বাসা থেকে আমার মা এর কাছ থেকে জানছে বা হয়ত ওইদিন ওনি সকালে অফিসে আসেন নাই যদি না এসে থাকেন তাহলে তো জানবেন না যদি বাসায় আমার মা এর থেকে ও না জানেন তাইনা বা হয়ত আমাকে কল করছে কিন্তু কল করছে কিনা মনে আসতাছে না আগে ১/২ বার হবে হত কল করছে আমি versity তে ক্লাস এ থাকাকালীন কিন্তু ক্লাস এ আছি তাই ধরি নাই তো উস্তাদ উপরে আশা করি যথেষ্ট বলছি আমাকে তাই এখন আমার এই কথা গুলা পড়ে বলবেন বেতন এর টাকা সম্পুর্ন টা আমার নেওয়া ঠিক হবে কি ? এমন অনুপস্থিত এবং অফিসে সময় কম দেওয়া তো হয়েছে অনেক এবং বেতন ও পেয়েছি পুরা তো আমার সেই সব বেতন নেওয়া তো আমার জন্য সম্পুর্ন জায়েজি ছিল।এবং হুজুর আমি আমার ভাইয়ের মানে দুলাভাই এর অনুমতি বা ওনাকে না বলে আমার কাজে গেছি এই যে গেছি আমি যদি অন্য কোন ব্যক্তির কোম্পানি তে চাকরি করতাম ওইখানের বস বা ম্যানেজার এর সাথে ভালো সম্পর্ক হলে হয়ত এইটা সম্ভব তো আমার যেহেতু দুলাভাই তাই হয়ত আমি তখন আর অনাকে বলে বা অনুমতি নিয়ে এর পরে আমার কাজে যাই নাই অফিসে যারা ছিলো তারা বলছে কিনা আমার দুলাভাই কে যে আমি তো অফিসে নেই এমন সেইটা আমি জানিনা আর আমি তো বলিনাই সেইটা আগেই বলছি তো আমার ওই ১৮ তারিখ এর যেই সময় টুকু দুপুর ৩-৪ টার মধ্যে হবে আমি অফিস থেকে বের হয় আর আমাদের অফিস এর সময় ৬টা পর্যন্ত অফিস এর সময় আমি আর ওইদিন অফিস আসিনাই যেতটুকু মনে আছে ওই হিসাবে বলার চেষ্টা করছি তো এই ২-৩ ঘন্টার এর টাকা কি আমার নেওয়া জায়েজ হবে?আগে এমন আমি করেছি উপরের বিবরণ যে দিয়েছি  তেমন কয়েকবারি যেমন আগের সপ্তাহ বৃহস্পতিবার হবে হয়ত অফিস এ আমাকে যেই কাজ দিয়েছি যেতটুকু করার বা যেতটুকু করতে পেরেছি করার করেছি এর কিছুখন পরে বাসায় এসে আমি কিছু ক্ষন পরে বিকাল ৪টা বাজার কিছুখন পরে বা বিকাল ৪ টা বাজের দিকে আমি আমার wife এর সাথে দেখা করতে farmgte এর cafe glutton রেস্টুরেন্টে আসি উপরে তো উল্লেখ করেছি শুধু cafe বাক্যটা এইখানে নাম ও উল্লেখ করেছি cafe টার আরো বলি,যেহেতু প্রতি ঘন্টা বা প্রতি দিন এর অপর কোম্পানি তে বা আরেকজনের কোম্পানিতে হয়ত যেমন অনুপস্থিত এর জন্য বা আগে যদি বাসায় যাই অফিস ছুটির আগে তার জন্য হয়ত টাকা কাটে বেতন থেকে যেমনটা আমি আমার আগের প্রশ্নেই বলেছি আমার বন্দুর থেকে জেনে ওর চাকরি তে অনুপস্থিত এর বিষয় টা নিয়ে। যেহেতু আমার দুলাভাই এর অফিস তাই অনেকটা বললে বেশি বলা হবে কিন্ত কম বেশি আমি নিজের যেমন কাজ করতে পারি এবং সময় নিয়ে বলবো না যে মোটে ও প্যারা নেই কখন কখনো কাজ বেশি বা চাপ বেশি থাকলে তখন প্যারা হয় এইটা আদো প্যারা বললে ঠিক হবে কিনা আমি বুজতাছিনা কিন্তু এইটা বলতে পারি যে সময় নিয়ে অনেক কম প্যারা হয় বা সময় নিয়ে তেমন প্যারা হয় না যেহেতু দুলাভাই এর অফিস তাই হয়ত। এবং আমি চাইলে হয়ত আরো কিছু কথা বলতে পারবো কিন্ত বললে অহেতুক কথা বলা হবে বা আরো বেশি বড় হবে প্রশ্ন টা বা প্রশ্নের মধ্যের কথা গুলা তাই  নিচে যেই প্রশ্ন টার লিংক উল্লেখ করেছি যেইটার উত্তর ওলি উল্লাহ হুজুর দিয়েছেন ওইটা ভালো ভাবে পড়বেন আশা করি পুরা বুজবেন কিনা জানিনা কিন্ত আশা করি অনেকটা বা কম বেশি প্রশ্ন এর কথা গুলা বুজবেনতো আমাকে এই জবাব টা দিবেন তাহলে অনেকটাই চিন্তা কমে যাবে আশা করি।

আরো কিছু কথা বলি যেমন: টাইম টু টাইম অফিসে আসার চেষ্টা করি বা আসি ও এবং  দেরি করে ও যদি আসি অফিসে এতে যে আমাকে বেতন কম দিবে কিছু এমন ও না(বেতন কম দিলে ও এইখানে আমি কি বা আর বলবো বা কি বা আপত্তি করবো বেতন কম দিলে তাইনা এইটা তো ব্যাসিক নিয়ম টাইম টু টাইম অফিস আসা আর আমার দুলাভাই যেহেতু বস অফিস এর ওনি চাইলে কমআ বেতন ও দিতে পারেন দেরি করে অফিস এ কখনো আসার কারণে) বা যদি কখনো ছুটি নিতে হয় এইসব আমি সহজেই নিতে পারবো অন্য কোন অফিস এর বস কে হয়ত কম বেশি employe রা তেল দিয়ে কথা বলে ছুটির জন্য রাজি করাই(এইসব হয়ত আপনারা জানেনি বা বুজেনি) কিন্ত আমার যেহেতু দুলাভাই তাই এইসব এ আমার প্যারা বা সমস্যা হয় না আমি সহজেই বলতে পারি বা যদি অফিসে কাজ কম বা চাপ কম হয় যখন বা কাজ যেইদিন তেমন থাকে না আমি চাইলে কোথায় যদি যেতে চাই আমি পারবো যেতে এতে আমার কোন যে বস এ টাকা কম দিবে বেতন থেকে বা ইত্যাদি বেতন minus করবে এমন ও না ইত্যাদি এইসব আরো টুকিটাকি আমি সুবিধা পায় আগেই হয়ত বলছি অফিসে নিজের যেমনি বলতে পারি কাজ করতে পারি অনেকটা বললে ভুল হতে পারে কিন্ত কম বেশি যেমন কাজ করতে পারি বা আমার হিসাব অনুযায়ী আরকি এইসব কাজ করা নিয়ে প্যারা হয় না বা তেমন কোন প্যারা হয় না কাজ করা নিয়ে, কিন্ত অন্য কোন কোম্পানি তে জব/চাকরি করলে হয়ত যখন অফিস শুরুর সময় তার আগে আসতে হবে কখনো কখনো দেরি হওয়া স্বাভাবিক সেইটা নিজের আত্নীয়র প্রতিষ্ঠান হোক বা অপর কোন ব্যক্তির প্রতিষ্ঠান এই জব করার সময় হোক না কেন, কিন্ত আমার ক্ষেত্রে এইগুলার প্যারা যে নাই তা না কিন্তু কম প্যারা এইসব এ যেহেতু আমার দুলাভাই এর অফিস তার জন্য আমি বলতে পারি বিন্দাছ ভাবেই কাজ করি আরেক লোক এর প্রতিষ্ঠান হলে মনে হয় না আমি কিছুটা হলে ও নিজের হিসাবে কাজ করতে পারবো বা ছুটি নিতে হলে প্যারা খেতে হবে ইত্যাদি কোন সমস্যা হতে পারে বা ছুটি দিবে কিনা এইসব মনে হয় না করতে পারব বা যেমনটা বলেছি আগের প্রশ্নে আমার বন্দুর অনুপস্থিত বিষয় যেমন টাকা বেতন থেকে minus করবে না জানাইয়া অফিস এ না আসলে। 

//আর আগের প্রশ্নের সদকাহ এর বিষয় টা নিয়ে যে বললাম কিছু তো বলেন নাই তাই এখন ওইটা নিয়ে জবাব দিলে ও ভালো হতো যে কেমন দিতে পারবো সদকাহ। 

https://ifatwa.info/117470/,এইটা আগের প্রশ্ন এইটার জবাব ওলি উল্লাহ হুজুর দিয়েছেন আমার চাকরি বিষয় এই দেখে নিয়েন। 

1 Answer

0 votes
by (643,650 points)

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ওয়াসওয়াসা হল এমন এক মানসিক রোগ যা একজন মুসলমানকে বিভ্রান্ত করার জন্য শয়তানের পক্ষ থেকে মনের মধ্যে আসা কুমন্ত্রনার ফাঁদ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন কম নয়।  কিন্তু এই রোগ সম্পর্কে ধারনা বা ইলম-জ্ঞান না থাকার ফলে একজন সাধারন ব্যক্তি ধীরে ধীরে মানসিক রোগীতে পরিণত করতে পারে। কারণ শুরুতেই যদি এর চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে এটি বাড়তে থাকে।

আমরা আমাদের বিগত সহস্রাধিক প্রশ্ন রিসার্চ করে দেখেছি যে, ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন মাস'আলা মাসায়েল বা ফাতাওয়া অধ্যায়ের প্রশ্ন-উত্তর ঘাটাঘাটি করে আরও বেশি ওয়াসওয়াসাতে আক্রান্ত হয়ে যায়। এবং প্রশ্নের উত্তর হল একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের রোগ বৃদ্ধির খোরাক। এবং একটা প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার পর একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি ক্রমাগত একই প্রশ্ন বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে শতাধিকবার করতে থাকেন।  যেটা উনাকে বরং ক্রমাগত অধিকতরও খারাপের দিকে নিয়ে যেতে থাকে।
বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে নিচের দেওয়া বাধ্যতামূলক সুস্থ হওয়ার কোর্সটি কমপ্লিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে না ।
এবং আমরা আশা করছি এবং আল্লাহর উপর ভরসা রেখে বলছি, যারা নিচের এই কোর্সটি করবেন ইনশাআল্লাহ সুস্থ হয়ে যাবেন।
আর কোর্সের ভিতরে একটা অংশে আমাদের মুফতি সাহেবদের সাথে সরাসরি জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে প্রশ্ন-উত্তরের ব্যবস্থা থাকবে। আল্লাহ তা'আলা  আমাদেরকে সমস্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ থেকে হেফাজত করুক।আমীন।চুম্মা আমীন। https://courses.iom.edu.bd/courses/waswasa

বিঃদ্র
ওয়াসওয়াসা কোর্স সম্পন্ন করার পর অফিস থেকে একটি কোড দেয়া হবে, সেই কোড উল্লেখ পূর্বক পোষ্ট করতে হবে।নতুবা ওয়াসওয়াসা রোগীদের কোনো প্রশ্নের জবাব দেয়া হবে না।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 170 views
...