ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
প্রচলিত বাথরুম যেখানে প্রস্রাব পায়খানার ব্যবস্থা রাখা হয়, সেখানে সাধারণ দুর্গন্ধ ও ময়লা থাকে, বিধায় এসব স্থানে জ্বীনদের উপস্থিতি অস্বাভাবিক নয়। এজন্যই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রস্রাব পায়খানায় ঢুকার পূর্বে দু'আ শিখিয়ে দিয়েছেন।
«[بِسْمِ اللَّهِ] اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْخُبْثِ وَالْخَبائِث».
“[আল্লাহ্র নামে।] হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট অপবিত্র নর জিন্ ও নারী জিন্ থেকে আশ্রয় চাই”
(বুখারী ১/৪৫, নং ১৪২; মুসলিম ১/২৮৩, নং ৩৭৫। শুরুতে অতিরিক্ত ‘বিসমিল্লাহ্’ উদ্ধৃত করেছেন সা‘ঈদ ইবন মানসূর। দেখুন, ফাতহুল বারী, ১/২৪৪)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
রুমে এটাস্ট বাথরুম থাকরে সর্বদা দরজা বন্ধ করে রাখবেন। এবং যখনই বাথরুমে যাবেন, দু'আ পড়ে যাবেন।বের হওয়ার পর বের হওয়ার দু'আ পড়বেন। তাহলে আর কোনো সমস্যা হবে না। নাবালক সন্তান কান্না করলে, সূরা নাস ও সূরা ফালাক্ব পড়ে ফু দিবেন।