আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
88 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (3 points)
reshown by
১. আমাদের দেশে দেনমোহর যেইটা ধার্য করা হয় সেইটা সরাসরি না দিয়ে যদি গয়না/স্বর্ণ দেয় ওই টাকায় সেইটা কি জায়েয? আর যদি এমন করা হয় যে কিছু টাকার স্বর্ণ দিলো কিছু টাকা বাকি রেখে মাফ চেয়ে নিলো। এইটা কি জায়েয?

২. অ্যাটাচ বাথরুমে ফরয গোসল করার বিধান কি? ওইখানে তো আল্লাহর নাম নেওয়া যায় না। বিসমিল্লাহ না বলে গোসল করলে গোসল কি হবে?

৩. তাসবী ফাতেমী তে শুরুতে সুবহানাল্লাহ তারপর বিসমিল্লাহ তারপর আল্লাহু আকবর পড়তে হয়। যদি এইখানে সিরিয়াল ঠিক না থাকে তাহলে কি সমস্যা হবে? আর যদি ভুল বসত ৩৩ বার এর থেকে বেশী পরে ফেলি তাহলে কি আমাকে আবার শুরু থেকে পড়তে হবে? নাকি আমার আমল হয়ে যাবে?

৪. যেইসব পারফিউমে অ্যালকোহল থাকে পুরুষ মানুষ কি সেইগুলো ব্যবহার করতে পারবে?

৫. মাঝে মধ্যে এমন হয় যে দুই সেজদা দিয়ে সুরা ফাতিহার পরিবর্তে তাশাহুদ পড়ে ফেলি, অথবা তাশাহুদ এর পরিবর্তে সুরা ফাতিহা পড়ে ফেলি। সেক্ষেত্রে ভুল বুঝার পরে যদি ঠিক করে পড়ি তাহলে কি হবে? সাহু সিজদা দিতে হবে? নাকি নামায শুরু থেকে পড়তে হবে?

৬. অ্যাটাচ বাথরুমে বিসমিল্লাহ মনে মনে বলে ওযু করলে হবে? নাকি বাইরে ওযু করতে হবে? উত্তম কোনটা?

৭. আমি হলে থাকি।এক রুমে ৪ জন। আমার বাকি রুমমেট গুলো সকালে ঘুমায়, রাতে জেগে থাকে। আমি যদি সকালে রান্না করি তাহলে তাদের ঘুমের সমস্যা হয় যার জন্য তারা আমাকে বলছে সকালে রান্না না করতে। আর আমি যেহেতু আগে ঘুমাই আমি বলছিলাম আমি ঘুমাইলে লাইট অফ করে দিতে।আমি সকালে রান্না করা বাদ দিলেও তারা লাইট অফ করে না। যার ফলে আমার ঘুমাইতে কষ্ট হয়ে যায়। রোজার মধ্যে রাত ৩ টায় ও ঘুম ভেংগে গেছে তাদের কথার জন্য। আমার অসুবিধা তারা জানা শর্তেও সেগুলা থেকে বিরত থাকে না। এই ক্ষেত্রে আমি যদি তাদের সমস্যার কথা না ভেবে নিজের সুবিধা অনুযায়ী কাজ করি আর তাদের কষ্ট হয় তাহলে কি আমার গুনাহ হবে?
৮. হলে থাকি বিধায় কিছু সময় রুমে নামায পড়া হয় বাকি সময় নামাজের জন্য নির্ধারিত জায়গায় নামায পড়ি আলহামদুলিল্লাহ। যখন রুমের মধ্যে নামায পড়ি তখন দেখা যায় আমার বাকি রুমমেট গুলো কথা বলতেছে বা গান গাচ্ছে অথবা ফোনে গান শুনতেছে যা আমার কানে ও আসে। এইক্ষেত্রে আমার নামায কি হবে? যেহেতু গান হইলে রুমে রহমতের ফেরেশতা আসবেন না। আমার মনযোগ ও নষ্ট হয় কিছুটা। এইক্ষেত্রে আমার বিধান কি?সময় স্বল্পতার জন্য সব সময় নামাযের রুমে যাওয়া হয়ে উঠে না।

৯. মেয়েদের মসজিদে যাওয়ার বিধান কি? আমি হলে থাকি। এইখানে অনেক আপু আছেন যারা অনেক জানেন অনেক আমল করেন। তারা প্রতি শুক্রবার মসজিদে নামাজ পড়তে যান, মসজিদে রোজায় খতম তারাবী পড়েন। এখন আমার মসজিদে জুমার নামাজ পড়তে যাওয়া উত্তম হবে নাকি সব সময়ের মতো নিজ স্থানে নামাজ পড়া উত্তম হবে?

১০. মেয়েদের সাথে তো মেয়েদের পর্দা আছে। এক্ষেত্রে মেয়েরা ওড়না ছাড়া এক অপরের সামনে থাকতে পারবে? হলে এক সাথে অনেক মেয়ে থাকে, এক রুমে ৪ জন থাকা হয়। সব সময় মাথায় বা গায়ে ওড়না রাখা একটু কষ্টকর। ঢোলা জামা পড়লেও বুকের আকৃতি কিছুটা বুঝা যায়। কিন্তু সব সময় গায়ে ওড়না রেখে কাজ করা কষ্ট সাধ্য।গরমের মধ্যে রুমের মধ্যে ওড়না জড়িয়ে থাকা কষ্টকর। এক্ষেত্রে ওড়না ছাড়া থাকলে কি আমি গুনাহগার হবো?

১১. মেয়েরা যেহেতু পর্দা করে চলে তাদের চুল কোনো নামাহরাম দেখার সম্ভবনা থাকে না। সেক্ষেত্রে মেয়েরা কি চুলে কোনো ধরনের কাট দিতে পারবে? যেমন লেয়ার কাট, ইউ কাট,ভি কাট ইত্যাদি।

১২. বাচ্চাদের বইতে অনেক ধরনের ছবি থাকে।কিছু কিছু ছবি মানুষের থাকে যেগুলা মানুষ এর বাস্তব ছবি না, কার্টুনের মত। এগুলা থাকলে কি নামায হবে সেই ঘরে? বাচ্চাদের শেখার জন্য ছবি গুলো জরুরী। এই ক্ষেত্রে জি বিধান?

১৩. ইসলামিক কিছু কিছু বিধান থাকে যা নিয়ে বিভিন্ন মহলে আলাদা আলাদা মত প্রচলিত থাকে। সব গুলো সহীহ নাও হতে পারে। কিছু কিছু জিনিস বিদআত ও। এক্ষেত্রে আমার কি সন্দেহ জনক বিষয় থেকে দূরে থাকা উচিত নাকি সেগুলা নিয়ে কোনো একটা সিদ্ধান্তে আসা উচিত?

১৪. জায়নামাজে কাবা শরীফের ছবি থাকে, মসজিদের ছবি থাকে। এগুলা থাকা কি আমার গুনাহের কারণ? এই বেপারে বিস্তারিত জানতে চাই।

1 Answer

0 votes
by (612,120 points)
জবাবঃ-
بسم الله الرحمن الرحيم

(০১)
https://www.ifatwa.info/74568/ নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ- 
স্ত্রীর অনুমতি সাপেক্ষে মোহর কিছু দেওয়া এবং কিছু অংশ বাকি রাখা শরীয়ত সম্মত। 
,
পবিত্র কুরআন শরীফে এসেছে  
আল্লাহ তায়ালা বলেন 

فَمَا اسْتَمْتَعْتُم بِهِ مِنْهُنَّ فَآتُوهُنَّ أُجُورَهُنَّ فَرِيضَةً ۚ وَلَا جُنَاحَ عَلَيْكُمْ فِيمَا تَرَاضَيْتُم بِهِ مِن بَعْدِ الْفَرِيضَةِ ۚ إِنَّ اللَّهَ كَانَ عَلِيمًا حَكِيمًا [٤:٢٤] 

অনন্তর তাদের মধ্যে যাকে তোমরা গ্রহণ করবে,তাকে তার নির্ধারিত হক দান কর। তোমাদের কোন গোনাহ হবে না যদি নির্ধারণের পর তোমরা পরস্পরে সম্মত হও। নিশ্চয় আল্লাহ সুবিজ্ঞ, রহস্যবিদ। [সূরা নিসা-২৪] 
,
★আলোচ্য আয়াত দ্বারা একথা স্পষ্ট হয় যে যদি মোহরানা নির্ধারন হওয়ার পর স্ত্রী যদি (মোহরানা মাফ করে দেওয়া বা কম করে দেওয়া বা বাকি রেখে অন্য সময়ে দেওয়া) কোনো বিষয়ের উপর স্বামীর সাথে একমত হয়, তাহলে কোনো সমস্যা নেই।   
সুতরাং স্ত্রীর সম্মতিতে মোহরানা বাকি রাখা জায়েজ আছে।     

لَا خِلَافَ لِأَحَدٍ أَنَّ تَأْجِيلَ الْمَهْرِ إلَى غَايَةٍ مَعْلُومَةٍ نَحْوَ شَهْرٍ أَوْ سَنَةٍ صَحِيحٌ وَإِنْ كَانَ لَا إلَى غَايَةٍ مَعْلُومَةٍ فَقَدْ اخْتَلَفَ الْمَشَايِخُ فِيهِ قَالَ بَعْضُهُمْ يَصِحُّ وَهُوَ الصَّحِيحُ وَهَذَا؛ لِأَنَّ الْغَايَةَ مَعْلُومَةٌ فِي نَفْسِهَا وَهُوَ الطَّلَاقُ أَوْ الْمَوْتُ أَلَا يَرَى أَنَّ تَأْجِيلَ الْبَعْضِ صَحِيحٌ، وَإِنْ لَمْ يَنُصَّا عَلَى غَايَةٍ مَعْلُومَةٍ، كَذَا فِي الْمُحِيطِ.

এ বিষয়ে কারো কোনো মতভেদ নেই যে,নির্দিষ্ট সময়ে পরিশোধযোগ্য সম্পূর্ণ মহরকে বাকী রাখা জায়েয।যেমনঃ- এক মাস বা এক বৎসর।কিন্তু যদি নির্দিষ্ট দিন-তারিখ উল্লেখ না থাকে, তাহলে এ সম্পর্কে উলামায়ে কেরামদের মতবিরোধ রয়েছে,কিছুসংখ্যক উলামায়ে কেরাম জায়েয বলে থাকেন।এটাই বিশুদ্ধ মত।কেননা বাস্তবে একটি দিন-তারিখ অবশ্যই নির্দিষ্ট রয়েছে।আর ইহা হল,তালাক বা মৃত্যু।কেননা দিন-তারিখ উল্লেখ ব্যতীত মহরের কিছু অংশ বাকী রাখা জায়েয[মুহিত]
(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/৩১৮)

★স্ত্রীর অনুমতি সাপেক্ষে মোহরানার কিছু অংশ বাকি রাখা জায়েজ হবে।   
স্ত্রীর অনুমতি থাকলে এটি অনুচিত হবেনা।
তবে উত্তম হলো একেবারে নগদ পরিশোধ করে দেওয়া।

মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ- 

واتوا النساء صدقاتهن نحلة فان طبن لكم عن شيئ منه نفسا فكلوا هنيئا مرئيا

এবং তোমরা নারীদেরকে দাও তাদের মোহর খুশিমনে। এরপর তারা যদি স্বেচ্ছায় স্বাগ্রহে ছেড়ে  দেয় কিছু অংশ তোমাদের জন্য তাহলে তা স্বচ্ছন্দে ভোগ কর।-সূরা নিসা : ৪

এই আয়াতের প্রধান কয়েকটি শিক্ষা ও বিধান এই :

১. মোহর আদায় করা ফরয। স্বয়ং আল্লাহ তাআলা মোহর আদায়ের আদেশ করেছেন।

২. মোহর সম্পূর্ণরূপে নারীর প্রাপ্য। তার স্বতঃস্ফূর্ত সম্মতি ছাড়া অন্য কারো তাতে হস্তক্ষেপের সুযোগ নেই। সুতরাং স্বামী যেমন স্ত্রীকে মোহর থেকে বঞ্চিত করতে, কিংবা পরিশোধ করার পর ফেরত নিতে পারে না তেমনি পিতা-মাতা, ভাইবোন বা অন্য কেউ নিজ কন্যার, বোনের বা আত্মীয়ার মোহর তার স্বতঃস্ফূর্ত সম্মতি ছাড়া নিতে পারে না। নিলে তা হবে কুরআনের ভাষায় ‘আক্ল বিল বাতিল’ তথা অন্যের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করা।

৩. মুমিনের কর্তব্য খুশিমনে স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে স্ত্রীর মোহর আদায় করা। কারো অনুরোধ-উপরোধ বা জোর-জবরদস্তির অপেক্ষায় থাকা কুরআনী শিক্ষার পরিপন্থী ও অতি নিন্দনীয় প্রবণতা।

৪. স্ত্রী যদি স্বতঃস্ফূর্তভাবে মোহরের কিছু অংশ ছেড়ে দেয় কিংবা গ্রহণ করার পর স্বামীকে উপহার দেয় তাহলে স্বামী তা স্বচ্ছন্দে ভোগ করতে পারবে।

৫. পূর্ণ মোহর ছেড়ে দেওয়ার বা পূর্ণ মোহর স্বামীকে উপহার দেওয়ারও অধিকার স্ত্রীর রয়েছে, তবে সাধারণ অবস্থায় পূর্ণ মোহর না দিয়ে কিছু অংশ দেওয়াই ভালো।

৬. স্বামী যদি চাপ দিয়ে বা কৌশলে পূর্ণ মোহর বা কিছু অংশ মাফ করিয়ে নেয় তাহলে আল্লাহর বিচারে তা মাফ হবে না।

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
দেনমোহর যেটা ধার্য করা হয়, সেটা সরাসরি না দিয়ে যদি গয়না/স্বর্ণ দেয় ওই টাকায়, সেইটা জায়েয।

আর যদি এমন করা হয় যে কিছু টাকার স্বর্ণ দিলো কিছু টাকা বাকি রেখে মাফ চেয়ে নিলো। এক্ষেত্রে স্ত্রী যদি সন্তুষ্টি চিত্তে মন থেকে মাফ করে দেয়,তাকে যদি কোনোভাবে বাধ্য না করা হয়,চাপ না দেয়া হয়,সেক্ষেত্রে বাকি মোহরানা মাফ হয়ে যাবে।

(০২)
অ্যাটাচ বাথরুমে ফরয গোসল করার সময় আল্লাহর নাম ও কোনো দোয়া মুখে পড়া যাবেনা।

এক্ষেত্রে চাইলে মনে মনে পড়া যাবে।

বিসমিল্লাহ না বলে গোসল করলেও গোসল  হবে।

(০৩)
তাসবীহে ফাতেমী যদি কখনো সিরিয়াল ঠিক না থাকে তাহলে সমস্যা হবেনা। 
তবে ইচ্ছাকৃত সবসময় এমনটি করবেননা।

আর যদি ভুল বশত ৩৩ বার এর থেকে বেশী পরে ফেলেন,এতে কোনো সমস্যা নেই। আপনার আমল হয়ে যাবে।

(০৪)
বাজারে বিদ্যমান অধিকাংশ পারফিউমে এ্যালকোহল রয়েছে। এ্যালকোহল হারাম হওয়া যেহেতু নিশ্চিত নয়,তাই এটার ব্যবহারের অনুমোদন রয়েছে। 

এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন-https://www.ifatwa.info/165

(০৫)
 এমতাবস্থায় সাহু সিজদা দিতে হবে।
সাহু সেজদাহ না দিলে উক্ত নামায পুনরায় আদায় করতে হনে। 

(০৬)
অ্যাটাচ বাথরুমে বিসমিল্লাহ মনে মনে বলে ওযু করলে হবে।
বাইরে অযু করার ব্যবস্থা করা গেলে সেটা উত্তম হবে।

(০৭)
প্রশ্নের বিবরণ মতে আপনি মাজলুম,আপনি জুলুমের শিকার হচ্ছেনা।

সুতরাং এক্ষেত্রে আপনি যদি তাদের সমস্যার কথা না ভেবে নিজের সুবিধা অনুযায়ী কাজ করেন, আর তাদের কষ্ট হয় তাহলে আপনার গুনাহ হবেনা।

তবে তারা আপনাকে যে পরিমাণ কষ্ট দিচ্ছে, এর চেয়ে তাদেরজে বেশি কষ্ট দেওয়া জায়েজ নেই।


(০৮)
এইক্ষেত্রে আপনার নামায হবে।

(০৯)
শরীয়তের বিধান হলো মহিলাদের মসজিদে জামাআতের সহিত নামাজ আদায়ের জন্য যাওয়া মাকরুহে তাহরিমি। 
(কিতাবুন নাওয়াজেল ৪/২৪৮)

বিস্তারিত জানুনঃ- 

আপনি সব সময়ের মতো নিজ স্থানে নামাজ পড়বেন।

(১০)
প্রশ্নের বিবরণ মতে সেই রুমের ভিতর আপনি ওড়না ছাড়া থাকলে এটা জায়েজ হবে।
এতে আপনি গুনাহগার হবেননা।
তবে শালীনতা বজায় রেখে পোশাক পরিধান করবেন।

বিস্তারিত জানুনঃ- 

(১১)
মেয়েদের চুল কাটার বিধান জানুনঃ- 
ছবি যদি ঢেকে রাখা না হয়,সেক্ষেত্রে সেই ঘরে নামাজ পড়লে যদিও নামাজ হয়ে যাবে,তবে সেই নামাজ মাকরুহ হবে।

(১৩)
এক্ষেত্রে সন্দেহ জনক বিষয় থেকে দূরে থাকাই ভালো।

(১৪)
এতে আপনার গুনাহ হবেনা।

বিস্তারিত জানুনঃ- 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...