আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
51 views
in পবিত্রতা (Purity) by (2 points)
১)নাপাক পাপোষে মেহমান বা পরিবারের কেউ পা মুছে বা হাতে নাপাকি লাগবে এটা আমার ধারণা। যদি সত্যিই লেগে থাকে তাহলে?
আর জায়নামাজ কীভাবে পাক করতে হয় সেই নিয়ম জানতে চাই।
আর কার্পেটে তো নাপাকি শুকানোর পর আমরা ভেজা অজুর পানি পায়ে নিয়ে কার্পেটে হেটেছি তারপর নামাজও পড়েছি আমি ভেবেছিলাম কার্পেট শুকিয়ে গেলে আর নাপাক থাকবে না।এটা ভেবেই ভেজা পা নিয়েই হেটেছি এখন কি আমার নামাজগুলো হয়নি।কার্পেটে ভেজা নাপাকি লাগলে বা দাগ থাকলে সেটা পবিত্র করার উপায় কি?ভেজা নাপাকি শুকিয়ে গেলে আবার ভেজা পা লাগলে নাপাক হয়ে যায় সেটা? কার্পেটের ধরণ তো টেবিল ক্লথের মতোই যেগুলো পুরো ঘরে বিছানো থাকে টাইলসের বদলে যেগুলো বিছানো হয়।ফ্লোর রেক্সিন বলে যেগুলোকে ওগুলোতে নাপাক পানিজাতীয় কিছু শুকিয়ে গেলে আবার ভেজা পা লাগলে পা নাপাক হয়ে যাবে সাথে সেই ফ্লোর রেক্সিনও নাপাক হয়ে যাবে?
২)নাপাক পাপোষে ভেজা অজুর পা নিয়ে জায়নামাজে আসলে জায়নামাজ নাপাক হয়ে যাবে?
৩)
আমাদের ঘরে ফ্লোর রেক্সিন বিছানো।যেগুলো প্লাস্টিকের,টেবিল ক্লথ হিসেবেও ইউজ করা হয় আবার বাচ্চাদের প্রস্রাব বিছানায় যাতে না লাগে এজন্য বিছানায়ও এগুলো বিছানো হয়।কারণ এগুলোতে পানি শুষে নিচে গিয়ে লাগেনা,পানি এক জায়গায় থাকে।
এখন আমি এতদিন ভাবতাম ফ্লোরে নাপাকি মানে নাপাক পানি যদি লাগেও তাহলে সেটা শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে ফেলার পর শুকিয়ে যায় আর জায়গাও তখন আর নাপাক থাকেনা,এটা ভেবেই আমি অজু করে এতদিন যাবত ভেজা পা নিয়েই এই ফ্লোরে চলাফেরা করেছি নামাজ পড়েছি।
এখন আমি জানতে পেরেছি যে ফ্লোর রেক্সিনে নাপাক পানি শুকিয়ে গেলেও যদি ভেজা হাত পা এসব কিছু ভেজা কিছু লাগে তাহলে সেটা আবারও নাপাক হয়ে যায়।

এটা আমি আগে জানতাম না।কিন্তু ফ্লর সবসময় পাক রাখা তো সম্ভব না,কোনো না কোনো কারণে ফ্লোরে এক দুই ফোটা হলেও নাপাক পানি থাকবেই,কারণ পরিবারের অন্যরা পরিষ্কার হলেও পাক-নাপাক নিয়ে ধারণা নেই এতটা।
ঘর মুছার স্টান্ড দিয়ে ঘর মুছা হয় আমার সন্দেহ হয় সেই স্টান্ডের সাথে থাকা মুছার কাপড় গুলোতে নাপাকি থাকতে পারে,বা মাঝে মাঝে ব্যাঙও প্রস্রাব করে,সবসময় এটা বুঝা যায় না নরমাল পানি নাকি নাপাক কোনো পানি,আর সবসময় এটা খেয়াল রাখাও তো সম্ভব না।তাই আমি ভেবে নিয়েছিলাম শুকিয়ে গেলেই চলাফেরা করা যাবে ভেজা হাত পা নিয়েও।
এখন আমার করণীয় কি?
ফ্লোর কোনো না কোনো ভাবে একটু হলেও অদৃশ্য পানীয় নাপাকি থাকবেই এটা আমি জানি,এটা অফ করাও আমার দ্বারা সম্ভব না।শুকিয়ে গেলে নাপাকি ছিলো কি না সেটাও তো আমি সবসময় বুঝতে পারবো না।
পানিজাতীয় শুকনো নাপাক হলেও শুকিয়ে গেলে ফ্লোর রেকসিনের উপর ভেজা পা নিয়ে চলাফেরা করতে পারবো?পা কিংবা ফ্লোর নাপাক হবে?
সম্ভব না সবসময় পাপোষ,কার্পেট এগুলো পাক রাখা কিংবা জায়নামাজ পাক রাখা।

৪)অনেক সময় ই প্রস্রাবের ছিটা লাগে সেটা সবসময় ধোয়াও যায়না পরবর্তীতে ধুয়ার সময় কাপড়ে লাগে ওটাকে নাপাক না ধরেই নামাজ পড়ি।এভাবে সবকিছুতে পাক নাপাক মানা তো সম্ভব হয় না।জীবন কঠিন লাগে।

৫)পাপোষ পাক করে ধোয়ার নিয়ম কি?ওগুলো ভারী হয় খুব।কীভাবে ধোয়া যাবে?অনেকেই জুতা নিয়ে চলে আসে তাই সবসময় পাপোষ পাক থাকেনা,আর সেখানে পা মুছে নাপাক পাপোষে ভেজা পা মুছে সারা ঘর হাটা হয়,নামাজ পড়া হয়।এগুলো কীভাবে মেনে চলবো?

৬)জায়নামাজ,পাপোষ,তোষক পাক করে ধোয়ার নিয়ম কি?

সবকিছু তো আর নিংড়ানো যায় না।

৭)এভাবে এগুলো বলছি যে এতে কি গুনাহ হচ্ছে?

1 Answer

0 votes
by (611,730 points)
জবাবঃ-
بسم الله الرحمن الرحيم

মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ 

وَ ثِیَابَکَ فَطَہِّرۡ ۪﴿ۙ۴﴾ 
আর আপনার পরিচ্ছদ পবিত্র করুন।
(সুরা মুদ্দাচ্ছির ০৪)

الدر المختار: لُفَّ طَاهِرٌ فِي نَجِسٍ مُبْتَلٍّ بِمَاءٍ إنْ بِحَيْثُ لَوْ عُصِرَ قَطَرَ، تَنَجَّسَ وَإِلَّا لَا. وَلَوْ لُفَّ فِي مُبْتَلٍّ بِنَحْوِ بَوْلٍ، إنْ ظَهَرَ نَدَاوَتُهُ أَوْ أَثَرُهُ تَنَجَّسَ وَإِلَّا لَا
সারমর্মঃ 
কোনো নাপাক কাপড় যদি পানি দ্বারা ভিজে যায়,এক্ষেত্রে সেই ভেজা কাপড়ের সাথে পবিত্র কাপড় স্পর্শ করলে উক্ত নাপাক কাপড় যদি নিংড়ানোর দ্বারা নিংড়ানো যায়,তাহলে উক্ত পবিত্র কাপড় নাপাক হয়ে যাবে।
আর যদি উক্ত নাপাক কাপড় পেশাব ইত্যাদি মিশ্রিত হয়,তাহলে সেই পবিত্র কাপড়ে নাপাকির চিন্হ,গন্ধ পাওয়া গেলে সেই পবিত্র কাপড় নাপাক হয়ে যাবে।
নতুবা নয়।

হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَمُحَمَّدُ بْنُ أَحْمَدَ بْنِ أَبِي خَلَفٍ، قَالَا حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ، وَعَبَّادِ بْنِ تَمِيمٍ، عَنْ عَمِّهِ، قَالَ: شُكِيَ إِلَى النَّبِيِّ صلي الله عليه وسلم الرَّجُلُ يَجِدُ الشَّىْءَ فِي الصَّلَاةِ حَتَّى يُخَيَّلَ إِلَيْهِ فَقَالَ " لَا يَنْفَتِلُ حَتَّى يَسْمَعَ صَوْتًا أَوْ يَجِدَ رِيحًا " . - صحيح : 

‘আব্বাদ ইবনু তামীম হতে তাঁর চাচার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে অভিযোগ করল যে, কখনো সলাতের মধ্যে কিছু একটা সন্দেহ হয় যে, তার অযু হয়ত নষ্ট হয়ে গেছে। তিনি বললেন, (বায়ু নির্গত হওয়ার) শব্দ না শুনা কিংবা গন্ধ না পাওয়া পর্যন্ত সলাত ছাড়বে না।

বুখারী (অধ্যায়ঃ উযু, অনুঃ নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত সন্দেহ বশতঃ উযু করতে হবে না, হাঃ ১৩৭), মুসলিম ৩৬২ (অধ্যায়ঃ হায়িয, অনুঃ পবিত্রতার ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়ার পর উযু নষ্ট হওয়ার সন্দেহ হলেও ঐ অবস্থায় সালাত আদায় করা জায়িয,মিশকাতুল মাসাবিহ ৩০৬)

এই হাদীসের ব্যাখ্যায় মুহাদ্দিসিনে কেরামগন বলেছেনঃ

ব্যাখ্যা: قَوْلُهٗ (حَتّى يَسْمَعَ صَوْتًا أَو يَجِدَ رِيْحًا) (যতক্ষণ না সে বায়ু বের হওয়ার শব্দ বা নির্গত বায়ুর গন্ধ পাবে ততক্ষণ নামাজ ছেড়ে আসবে না)। এর অর্থ হলো যতক্ষণ না সে শব্দ শ্রবণ বা গন্ধ পাওয়া বা অন্য যে কোন পন্থায় তার বায়ু নির্গত হওয়ার বিষয়ে নিশ্চিত হয় ততক্ষণ নামাজ পরিত্যাগ করবে না বা ছেড়ে আসবে না। তবে এতে সুনিশ্চিত হওয়ার জন্য শুধুমাত্র শব্দ শ্রবণ বা গন্ধ পাওয়াটিই শর্ত নয়।

এ হাদীস আরও প্রমাণ করে যে, শারী‘আতের কোন বিষয়ে সন্দেহের মাধ্যমে সুনিশ্চিত বিষয় বাতিল হয়ে যাবে না। অতএব যার সন্দেহ হবে বায়ু নির্গত হয়েছে কিনা তবে সে তার অজু ভঙ্গ না হওয়ার বিষয়ে নিশ্চিত থাকবে। নিশ্চিত না হাওয়া পর্যন্ত এ সন্দেহ তার কোন ক্ষতি করবে না। আর এটি অন্যান্য বিষয়েও সমভাবে প্রযোজ্য।
,
ইয়াকিন বিশ্বাস ব্যতিত কোনো হুকুম প্রমাণিত হয়না।
যেমন ইতিপূর্বে একটি মূলনীতি আমরা উল্লেখ করেছি যে,
আল্লামা ইবনে নুজাইম রাহ,লিখেন,
اﻟْﻘَﺎﻋِﺪَﺓُ اﻟﺜَّﺎﻟِﺜَﺔُ: اﻟْﻴَﻘِﻴﻦُ ﻻَ ﻳَﺰُﻭﻝُ ﺑِﺎﻟﺸَّﻚِّ
ﻭَﺩَﻟِﻴﻠُﻬَﺎ ﻣَﺎ ﺭَﻭَاﻩُ ﻣُﺴْﻠِﻢٌ ﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳْﺮَﺓَ ﺭَﺿِﻲَ اﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻨْﻪُ ﻣَﺮْﻓُﻮﻋًﺎ {ﺇﺫَا ﻭَﺟَﺪَ ﺃَﺣَﺪُﻛُﻢْ ﻓِﻲ ﺑَﻄْﻨِﻪِ ﺷَﻴْﺌًﺎ ﻓَﺄَﺷْﻜَﻞَ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﺃَﺧَﺮَﺝَ ﻣِﻨْﻪُ ﺷَﻲْءٌ ﺃَﻡْ ﻻَ ﻓَﻼَ ﻳَﺨْﺮُﺟَﻦَّ ﻣِﻦْ اﻟْﻤَﺴْﺠِﺪِ ﺣَﺘَّﻰ
ﻳَﺴْﻤَﻊَ ﺻَﻮْﺗًﺎ، ﺃَﻭْ ﻳَﺠِﺪَ ﺭِﻳﺤًﺎ} 
ভাবার্থঃতৃতীয় উসূল,ঈয়াক্বিন(দৃঢ় বিশ্বাস)সন্দের দ্বারা খতম হয় না।[তথা কারো কোনো বিষয় সম্পর্কে দৃঢ় বিশ্বাস থাকলে, সে বিষয় সম্পর্কে বিপরিত কোনো সন্দেহের উদ্রেক হলে পূর্ব বিশ্বাসের কোনো ক্ষতি হবে না।অর্থাৎ নতুন করে জন্ম নেয়া সন্দেহ অগ্রহণযোগ্য ]
মুসলিম শরীফের সনদে বর্ণিত হযরত আবু-হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত হাদীস তার  উজ্জল দৃষ্টান্ত।
হাদীসটি এই,
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,যদি কারো তার পায়ুপথে কিছু বের হওয়ার সন্দেহ হয়।এবং উক্ত বের হওয়া না হওয়া নিয়ে সে দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ে যায়।তাহলে সে যেন মসজিদ থেকে (অজু করার নিমিত্তে) বের না হয়,যতক্ষণ না সে বায়ুর আওয়াজ শুনছে বা এর দুর্গন্ধ তার নাকে আসছে।(আল-আশবাহ ওয়ান-নাযাইর;১/৪৭)............ 
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/293

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
(০১)
জায়নামাজ/কার্পেট যদি নিংড়ানো যায়,তাহলে তিনবার ধুবেন,প্রত্যেকবার ভালো ভাবে নিংড়িয়ে নিবেন।

আর যদি নিংড়ানো সম্ভব না হয়,সেক্ষেত্রে তাহা পাক করার পদ্ধতি জানুনঃ- 

(০২)
এক্ষেত্রে জায়নামাজে নাপকির গন্ধ/চিহ্ন পাওয়া না গেলে তাহা নাপাক হবেনা।
তদুপরি সেই জায়নামাজে নামাজ না পড়ার পরামর্শ থাকবে। 

(০৩)
এক্ষেত্রে আপনি উক্ত ফ্লোরে ভেজা পায়ে চলাফেরা করবেননা।
অযু/গোসল করার পর সেখানে কোনো রক কাপড় দিয়ে পা মুছে তারপর ফ্লোরে পা দিবেন।

অথবা ফ্লোরে চলাফেরা করার সময় স্যান্ডেল ব্যবহার করতে পারেন।

(০৪)
এই জন্যই খুবই সতর্কতারে সাথে জীবনে চলতে হবে।
পেশাবের ছিটা শরীরে/কাপড়ে লাগলে সাথে সাথে উক্ত স্থান পাক করলে বেশি ভালো হয়।

হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
  
عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ: مَرَّ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِقَبْرَيْنِ، فَقَالَ: ” إِنَّهُمَا لَيُعَذَّبَانِ، وَمَا يُعَذَّبَانِ فِي كَبِيرٍ، أَمَّا أَحَدُهُمَا: فَكَانَ لَا يَسْتَنْزِهُ مِنَ البَوْلِ – قَالَ وَكِيعٌ: مِنْ بَوْلِهِ – وَأَمَّا الْآخَرُ: فَكَانَ يَمْشِي بِالنَّمِيمَةِ “.

হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা রাসূল সাঃ দু’টি কবরের পাশ দিয়ে অতিক্রম হচ্ছিলেন। বললেন, এ দু’টি কবরে আযাব হচ্ছে। কোন বড় কারণে আজাব হচ্ছে না। একজনের কবরে আজাব হচ্ছে সে পেশাব থেকে ভালো করে ইস্তিঞ্জা করতো না। আরেকজন চোগোলখুরী করতো। {মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১৯৮০, বুখারী, হাদীস নং-১৩৬১}

(৫.৬)
এক নং প্রশ্নের জবাব দ্রষ্টব্য।

(০৭)
না,এতে গুনাহ হবেনা।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...