আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
31 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (53 points)

আসসালামু আলাইকুম।  আশা করি ভালো আছেন। 
 

১) একজন প্রেকটিসিং মুসলিম পুরুষের বৈশিষ্ট্য কি কি? 

 

২) একজন প্রেকটিসিং মুসলিম নারীর বৈশিষ্ট্য কি কি? 


 

কুরআন হাদীসের আলোকে উত্তর দিলে উপকৃত হতাম 


 

জাযাকাল্লাহু খাইরান

1 Answer

0 votes
by (607,050 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 
হজরত আবদুল্লাহ ইবনু আমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘পূর্ণাঙ্গ মুসলিম সেই ব্যক্তি; যার হাত ও মুখ থেকে অন্য মুসলিম নিরাপদ থাকে। আর প্রকৃত মুহাজির (হিজরতকারী) হলো সেই ব্যক্তি; যে সব কাজ পরিত্যাগ করেছে; যেসব কাজ করতে আল্লাহ নিষেধ করেছেন।’ (বুখারি, মুসলিম, মিশকাত)

হাদিসের বিখ্যাত গ্রন্থ মুসলিমে এ সম্পর্কে আরও বলা হয়েছে- এক ব্যক্তি নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে প্রশ্ন করলেন, মুসলিমদের মধ্যে সর্বোত্তম ব্যক্তি কে? তিনি বললেন, যার জিহ্বা ও হাত (সব অনিষ্টতা) থেকে অন্য মুসলিমগণ নিরাপদে থাকে।’ (মুসলিম, মিশকাত)

প্রকৃত মুমিনের বৈশিষ্ট্য

প্রকৃত মুমিন হওয়ার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসা। আর এ ভালোবাসা হতে হবে নিজ বাবা-মা, সন্তান-সন্তুতি ও প্রিয় মানুষের চেয়েও বেশি। হাদিসে এসেছে-

হজরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে কেউ (প্রকৃত) মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত আমি তার কাছে তার বাবা-মা, তার সন্তান-সন্ততি এবং অন্যান্য সব মানুষ হতে প্রিয়তম হই।’ (বুখারি, মুসলিম, ইবনু মাজাহ, মুসনাদে আহমাদ, মিশকাত)

প্রকৃত মুমিন হওয়ার স্বাদ তো তারাই পেয়েছে; যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলকে সবচেয়ে বেশি ভালোবেসেছে। হাদিসের একাধিক বর্ণনায় তাদের পরিচয় ওঠে এসেছে-

হজরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে লোকের মধ্যে তিনটি গুণের সমাবেশ ঘটে, সে ঈমানের প্রকৃত স্বাদ পেয়েছে। তাহলো-

১. আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের ভালোবাসা দুনিয়ার সব কিছু থেকে অধিক প্রিয়।

২. যে লোক কোনো মানুষকে শুদু আল্লাহর উদ্দেশেই ভালোবাসে।

৩. যে লোক কুফরি থেকে নাজাতপ্রাপ্ত হয়ে ঈমান ও ইসলামের আলো গ্রহণ করার পর পুনরায় কুফরিতে ফিরে যাওয়াকে এত অপছন্দ করে যেমন আগুনে নিক্ষিপ্ত হওয়াকে অপছন্দ করে।’ (বুখারি, মুসলিম, তিরমিজি, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ, আবু দাউদ, মিশকাত)


হজরত আব্বাস ইবনু আবদুল মুত্ত্বালিব রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে লোক আল্লাহকে প্রভু, ইসলামকে দ্বীন এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে রাসুল হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট; সে-ই ঈমানের প্রকৃত স্বাদ পেয়েছে।’ (মুসলিম, তিরমিজি, মুসনাদে আহমাদ, ইবনু হিব্বান, মিশকাত)



ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে একজন মুসলমানের উপর অপর মুসলিম ভাইয়ের গুরুত্বপূর্ণ যেসব হক রয়েছে, সেগুলোর অন্যতম কয়েকটি হলো-

১। নিজের জন্য যা পছন্দ করবে অপর মুসলিম ভাইয়ের জন্যও তাই পছন্দ করা। নিজের জন্য যা অপছন্দ করবে অপর মুসলিম ভাইয়ের জন্যও তা অপছন্দ করা।

২। সাধ্যানুযায়ী মুসলমান ভাইয়ের সাহায্য সহযোগিতা করা। কোনো মুসলমান কোনো সংকটে পড়লে তাকে উদ্ধারে সচেষ্ট হওয়া।

৩। কারো ওপর জুলুম না করা। জালেমকে জুলুম থেকে নিবৃত্ত করা। মাজলুমকে জালিমের হাত থেকে রক্ষা করা।

৪। মুসলমানকে কষ্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকা। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, প্রকৃত মুসলমান তো সেই, যার হাত ও যবান থেকে অপর মুসলমান নিরাপদ থাকে।

৫। কাউকে গালিগালাজ না করা। হাদিসে এসেছে, মুসলমানকে গালি দেওয়া পাপ এবং তাকে হত্যা করা কুফুরি।

৬। প্রত্যেক মুসলমানের ইজ্জত, সম্পদ ও রক্তের সুরক্ষা বিধান করা। কোনো মুসলমানের ইজ্জতহানি, সম্পদহরণ ও রক্তপাত সম্পূর্ণ হারাম এবং কবিরা গুনাহ।

৭। নিজেরা নিজেদেরকে প্রতিপক্ষ না বানানো। পরস্পরে সহনশীল ও সহমর্মী হওয়া।

৮। ঝগড়া-ফাসাদকে উসকে না দেওয়া। পরনিন্দা, পরচর্চা না করা। নিজের দোষের দিকে তাকানো। অন্যের দোষকে ছোট করে দেখা। 

৯। কোনো মুসলমান ভাইকে তুচ্ছ জ্ঞান না করা। আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, একজন ব্যক্তির অকল্যাণের জন্য এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে তুচ্ছ জ্ঞান করে।

১০। এছাড়াও আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখা, প্রতিবেশীর হক আদায়ে সচেষ্ট থাকা, অসুস্থ ব্যক্তিকে দেখতে যাওয়া, জানাযা ও কাফন-দাফনে শরীক হওয়া ইত্যাদি সামাজিক সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠায় বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করে।

★পূর্ণাঙ্গ মুসলমানের বৈশিষ্ট্য হলোঃ- 
শুধু আল্লাহর ইবাদত
‘তোমার প্রভু আদেশ করেছেন, তোমরা তাঁর ব্যতীত আর কারো বন্দেগী বা ইবাদত করবে না (সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত ২৩)। এর অর্থ, পরম বাস্তবতা এবং একক উপাস্যরূপে আল্লাহতায়ালার স্বীকৃতি প্রদান, সম্পূর্ণ নিষ্ঠাসহকারে তাঁর ইবাদত করা এবং জীবনের প্রতিটি বিষয়ে তাঁর কাছে আত্মসমর্পণ। একজন মুসলিমের জীবন আল্লাহর প্রতি পরিপূর্ণ অঙ্গীকারে আবদ্ধ হওয়া ছাড়া কিছু নয়।

মাতাপিতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল ও দয়ালু হওয়া
‘আর (যাতে তোমরা দেখাও) মাতাপিতার প্রতি দয়া। যদি তাদের একজন কিংবা উভয়ে তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হন, তাদের ব্যাপারে ‘উহ’ পর্যন্ত বলো না, অথবা তাদের ধমক দিও না; বরং তাদের সাথে শিষ্টাচারপূর্ণভাবে কথা বলো। তাদের প্রতি ভালোবাসার সাথে, অত্যন্ত নম্র ও বিনয়ী আচরণ করো; এবং বলো, হে পালনকর্তা তাদের উভয়ের প্রতি দয়া করো, যেমন তারা শৈশবে আমাকে লালন-পালন করেছেন (সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত ২৩-২৪)।

সন্তানের জন্য মাতাপিতার দয়া ও দরদের স্বীকৃতি, তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা এবং তাদের ভালোবাসার প্রতিদানে যথাসাধ্য করার জন্যই এটা।

মাতাপিতার প্রতি সন্তানের ভক্তি হলো মুসলমানদের দ্বিতীয় সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গীকার। তাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও দয়া আমাদের জন্য নিছক সামাজিক দায়িত্ব নয়। এটা আমাদের ধর্মীয় দায়িত্ব ও বাধ্যবাধকতাও বটে।

আত্মীয়, দরিদ্র ও মুসাফিরের প্রতি সদয় হওয়া
আত্মীয়স্বজনকে তাদের প্রাপ্য দাও, আর অভাবী ও মুসাফিরকে তাদের প্রাপ্য (সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত ২৬)।

অর্থের ব্যাপারে সতর্কতা এবং সম্পদের অপচয় না করা
আর (তোমার সম্পদ) অপচয় করো না। দেখো, অপচয়কারীরা সর্বদাই শয়তানের ভাই আর সে বরাবরই তার প্রভুর প্রতি অতিশয় অকৃতজ্ঞ।... তুমি একেবারে কৃপণ হয়োও না এবং হয়োও না একেবারে মুক্তহস্তও। তাহলে তুমি তিরস্কৃত, নিঃস্ব হয়ে পড়বে। নিশ্চয়ই তোমার পালনকর্তা বা প্রভু যাকে ইচ্ছা দান করেন অধিক জীবনোপকরণ; আর তিনিই তা সঙ্কুচিতও করে দেন। তিনিই তাঁর বান্দাদের সম্পর্কে সম্যক অবগত- তিনি দেখছেন সবকিছু (সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত ২৬-২৭, ২৯-৩০)।

হালাল পন্থায় উপার্জন করা চাই। আর সে অর্থ সঠিকভাবেই ব্যয় করা উচিত। আল্লাহতায়ালা আমাদের যত সম্পদ দিয়েছেন, তার সব ক্ষেত্রেই এই মূলনীতি প্রয়োগ করা সম্ভব। দূরদর্শিতার সাথে এবং বিবেকসম্মত উপায়ে সম্পদের সদ্ব্যবহার মুসলমানদের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিশ্রুতি।

সন্তানের যত্ন নেয়া
‘তোমাদের সন্তানদের হত্যা করো না, দারিদ্র্যের ভয়ে; আমরা তাদের এবং তোমাদের আমিই জীবনোপকরণ দিই। দেখো, তাদের হত্যা করা মহাপাপ’ (সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত ৩১)।

ব্যভিচার ও অবৈধ সম্পর্ক থেকে মুক্ত থাকা
আর অবৈধ যৌন সম্পর্কের নিকটবর্তী হয়ো না। দেখো, এটা অশ্লীল কাজ এবং মন্দ পথ (সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত ৩২)।

ইয়াতিমের যত্ন নেয়া
ইয়াতিমের সম্পত্তির নিকটবর্তী হয়ো না, এর উন্নতি বিধানের উদ্দেশ্য ছাড়া; যে পর্যন্ত না সে প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে ওঠে (সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত ৩৪)।

ইয়াতিমসহ যারা সহজেই বিপন্ন হয়ে পড়তে পারে, তাদের সবার যত্ন নেয়া জরুরি। তাদের অধিকারগুলো স্বীকার করে নিতে হবে এবং সব ধরনের ক্ষতির হাত থেকে তাদের রক্ষা করতে হবে। 

অঙ্গীকার ও প্রতিশ্রুতি পূরণ করা
আর অঙ্গীকার পূরণ করো। নিশ্চয়ই অঙ্গীকার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে (বনি ইসরাইল, আয়াত ৩৪)।

ওয়াদা ও চুক্তি মানবজীবনের ও মানব সভ্যতার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। ওয়াদা বা অঙ্গীকার পূরণ করা না হলে মানুষ পরস্পরের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলে এবং তখন গোটা সমাজ দুর্বল হয়ে পড়ে। মুসলমানদের অবশ্যই নিজ নিজ অঙ্গীকার পূরণ করতে হবে। আমাদের অবশ্য করণীয় অঙ্গীকার হবে সত্য বলা ও সৎ হওয়ার। আর যখন আমরা প্রতিশ্রুতি দেবো, অবশ্যই আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা চালাবো তা পূরণের জন্য।

ব্যবসায়িক লেনদেনে সততা বজায় রাখা
মেপে দেয়ার সময়ে পূর্ণ মাপে দেবে এবং ওজন করবে সঠিক দাঁড়িপাল্লায়। এটা উত্তম; এর পরিণাম সবচেয়ে শুভ (সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত ৩৫)।

জ্ঞানের ভিত্তিতে কাজ করা, গুজব বা অর্ধসত্যের ভিত্তিতে নয়
যে বিষয়ে তোমার কোনো জ্ঞান নেই, তার অনুসরণ করো না। নিশ্চয়ই, কর্ণ, চক্ষু ও অন্তঃকরণ- এগুলোর প্রতিটিকেই জিজ্ঞাসা করা হবে (সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত ৩৬)।

বিনয়ী হওয়া এবং উদ্ধত না হওয়া
পৃথিবীতে সদম্ভে পদচারণা করো না। নিশ্চয়ই তুমি ভূপৃষ্ঠকে কখনো পারবে না বিদীর্ণ করতে এবং উচ্চতার দিক দিয়ে কখনো পর্বতসম হতে পারবে না (সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত ৩৭)।

উদারতা, নমনীয়তা ও ভারসাম্য হচ্ছে মানুষের আচরণের সর্বোৎকৃষ্ট বিষয়। একের প্রতি অন্যের মনোভাবের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। একজন মুসলমান মর্যাদাবান মানুষ; একই সাথে তিনি বিনয়ী। কোনো মুসলিম অহঙ্কারী, দাম্ভিক, উদ্ধত হওয়ার কথা নয়। আল্লাহতায়ালার সব দানের জন্য একজন মুসলমান তাকে ধন্যবাদ দিয়ে থাকেন। প্রতিটি জিনিসের জন্য চূড়ান্ত প্রশংসা আল্লাহরই জন্য এবং প্রকৃত গৌরবও তাঁরই প্রাপ্য।

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,

(০১) 

একজন প্র্যাক্টিসিং মুসলিম পুরুষের বৈশিষ্ট্য হলো সে আল্লাহর বিধিনিষেধ পূর্ণ ভাবে মেনে চলবে।নামাজ রোযা হজ্ব,যাকাত,গায়রে মাহরাম মেইনটেইন করে চলা সহ যাবতীয় বিধান মেনে চলবে। আল্লাহর হক,বান্দার হক সবই আদায় করবে।

নিজের উপর যেসব দায়িত্ব অর্পিত রয়েছে,সবই আদায় করবে।

উপরে উল্লেখিত গুনাবলী নিজের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে।

(০২) একজন প্র্যাক্টিসিং মুসলিম নারীর বৈশিষ্ট্য হলো সে আল্লাহর বিধিনিষেধ পূর্ণ ভাবে মেনে চলবে।নামাজ, রোযা, হজ্ব,যাকাত,পর্দা, গায়রে মাহরাম মেইনটেইন করে চলা সহ যাবতীয় বিধান মেনে চলবে। আল্লাহর হক,বান্দার হক সবই আদায় করবে।

নিজের উপর যেসব দায়িত্ব অর্পিত রয়েছে,সবই আদায় করবে।

উপরে উল্লেখিত গুনাবলী নিজের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...