আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
58 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (2 points)
السلام عليكم و رحمة الله وبركاته
আমি আজকে ফজরের আগে একটা স্বপ্ন দেখেছি আমার মৃত আব্বাকে নিয়ে,উল্লেখ্য এর পূর্বেও বহুবার স্বপ্ন দেখেছি তবে সেগুলো অত্যন্ত মুবারক স্বপ্ন ছিলো  আলহামদুলিল্লাহ সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ...শুধুমাত্র আজকের স্বপ্নটাই একটু অন্যরকম ছিল সেকারণে ব্যাখ্যা জানতে চাওয়া।

স্বপ্নে আব্বাজান ইন্তেকাল করতেছেন কি করেন নি সে ব্যাপারে কিছু বুঝতে পারিনি,তবে এটা স্পষ্ট ছিল যে আব্বা সাধারণত থাকেন না প্রতিদিন দুপুরে আসেন,আমরা একসাথে খাবার খাই তারপর আব্বা আমাদের সাথে বিভিন্ন বিষয়ে আলাপ করেন....উল্লেখ্য আব্বা মারা যাওয়ার পর থেকে আমি আম্মার সাথেই ঘুমাই আব্বা-আম্মার রুমে।স্বপ্নে দেখি যে আমি ওই রুমেই দুপুরের টাইমে শোয়া অবস্থায় ছিলাম তখন আব্বা আসেন আমি আব্বাকে জিজ্ঞেস করি যে আব্বা কেমন আছেন?তিনি বলেন আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি..তারপর সবসময়ের মতো খাওয়া দাওয়া করেন,এরপর কোনো একটা কথা নিয়ে আম্মার সাথে কথা কাটাকাটি হয় আর আব্বা আম্মাকে ঢাক্কা দেয় বা এমন কিছু একটা করেন ফলস্বরূপ আম্মা আবার থেকে মুখ ফিরিয়ে অন্যপাশ হয়ে বসেন।এরপর আমি আব্বাকে বলি যে এসব কারণেই আমি বিয়ে করতে চাই না আর আব্বা জওয়াবে শুধু বলেন 'এটা তোমার ইচ্ছে'। (উল্লেখ্য ২০২১ সাল থেকে আমার জন্য পাত্র দেখা হচ্ছে,আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল মোটামুটি অনেক প্রস্তাব আসছে তবে প্র্যাকটিসিং আসছে না,এখন সেই সন্ধানেই আছি। আমার এখন ২৪ বছর বয়স চলছে।আমার আব্বা থাকা অবস্থায় এসব চিন্তা কখনোই আসেনি কারণ আব্বা আম্মার বৈবাহিক সম্পর্ক অত্যন্ত মধুর বা মুহাব্বাতপূর্ণ ছিল মা শা আল্লহ) এরপর তিনি ওই খাট টায় শোন যেখানে আমি শোয়া ছিলাম এবং আমি দেখলাল হঠাৎ করে কোথা থেকে যেন আগুন ধরেছে আর পুরো খাটে সেটা ছড়াচ্ছে শুধুমাত্র খাটের অংশটুকুতেই,রুমের অন্যান্য জায়গা স্বাভাবিক ছিল।আগুন কোথা থেকে আসলো এটা খুঁজতে গিয়ে আমি আব্বাকে তুললাম আর দেখলাম যে আব্বা আগুনের কার্পেটের মতো কিছু একটা তে শুয়ে আছেন কিন্তু আব্বার কিছু হচ্ছে না তিনি স্বাভাবিক অবস্থাতেই ছিলেন সবসময়ই স্বপ্নে যেমন থাকেন তেমন।আর আমিসহ আমার ২ বোন আগুন নিভানোর চেষ্টা করছিলাম...এই ঘটনাই স্বপ্নে পরপর ২ বার ঘটছে কিন্তু একই স্বপ্নে অর্থাৎ এক স্বপ্নেই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো স্বপ্নে আমি বুঝতে পারছি যে এটা জাদুটোনার কোনো লক্ষ্মণ।

আমরা মূলত ৪ বোন এক ভাই,বড় আপু বিবাহিত ওনার বিয়ের আগে বিভিন্ন জাদুটোনা করা হয়েছিলো।সব লক্ষ্মণ মিলে যেত যেমন দেখতে এসে মোটামুটি পছন্দ হলেও কথা কোনোভাবেই আগাতো না, তারপর ঘুমে বিভিন্ন খারাপ স্বপ্ন দেখা,কাপড় হারিয়ে যাওয়া অথবা কোনো কাপড়ের কিছু অংশ কাটা, ঘুম থেকে উঠার পর চুলে অস্বাভাবিক জট লাগা যেটা খোলা যেত না কেটে ফেলতে  হতো...পরে ওনার বিয়ে হয় এবং এখন আলহামদুলিল্লাহ ওনি পরিবার নিয়ে অনেক সুখে আছেন।আমরা আপাতোত আমাদের বাসায় সামগ্রিক ভাবে জাদুটোনা করা হয়েছে এমন আশংকা করছি,কিছু আমালাত পাওয়া গিয়েছে সেকারণে। আলামাতগুলো হলো-বাসায় একে ওপরের সাথে মনোমালিন্য হওয়া,ছোট ছোট বিষয়ে রাগারাগি করা,বাসায় কাওকে সহ্য করতে না পারা কিন্তু বাহিরে গেলে দিব্যি ভালা লাগা,আম্মার অস্বাভাবিক অসুস্থতা কোনো অসুখই না সারা উল্টো একটার পর একটা লেগেই থাকা,আমার বড় আপু যখন বেড়াতে আসে তখন অস্বাভাবিক ভাবে ওনি অসুস্হ হয়ে পড়েন ওনার বাসায় গেলে আবারো সুস্থ হয়ে যান,খাবারের বরকত কমে যাওয়া,আমার এক ভাই-আব্বার অবর্তমানে সবকিছু তিনিই দেখাশোনা করছেন সবদিক দিয়ে কেমন জানি আমরা একটু বেঝে যাচ্ছি কোনো কাজ আগাচ্ছে না সব জমে আছে ইত্যাদি...এমন স্বপ্ন দেখার কারণে এই অনুমান আরো তীব্র হওয়ার কারণ হলো আমি সব পরিস্থিতিতেই মোটামুটি নসিহা মুলক স্বপ্ন দেখি মানে স্বপ্নে আব্বা আমাদের পরিস্থিতি নিয়ে একোরেট কথা বলতেন বা নসিহা করতেন যার মাধ্যমে সবসময়ই আমরা সতর্ক হতে পেরেছি,আলহামদুলিল্লাহ।আব্বা  অত্যন্ত বিচক্ষণ,দূরদর্শী এবং গায়রতওয়ালা পুরুষ ছিলেন,আব্বা কোনো বিষয়ে কিছু বললে বেশির ভাগ সময়ই ভবিষ্যতে তা মিলে যেতো এমনকি এখনো অনেক কিছুই মিলে যাচ্ছে,আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল।আমরা রুকাইয়ার কথা ভাবছি,তাদের সাথে কথাও বলেছি কিন্তু এখনো শুরু করিনি...এই স্বপ্নের যদি কোন ব্যাখা থাকে তাহলে বিস্তারিত বুঝিয়ে উত্তর প্রদানের অনুরোধ রইলো।আপনাদের পক্ষ থেকে কোনো নসিহা বা পরামর্শ থাকলে আমাদের জানাবেন মিন ফাদ্বলিক।কোনো খারাপ কিছু যদি হয়েও থাকে এই অবস্থায় আমাদের মূলত কি কি পদক্ষেপ নেওয়া উচিত?


অগ্রিম জাযাকাল্লাহু খইরন কাসিরা ফিদ্দুনিয়া ওয়াল আখিরাহ,আল্লাহ রব্বুল ইজ্জাত আপনাদের এই প্রচেষ্টা কবুল করুন আর আপনাদেরকে দুনিয়া ও আখিরাতে সম্মানিত করুন।আমিন সুম্মা আমিন।আমাদের পরিবারের জন্যও দুআর মুহতাজ যেন সব বিপদ আপদ কেটে যায়,আল্লাহ রব্বুল আল আমিন যেন আমাদের জন্য আহসান করেন।

1 Answer

0 votes
by (592,410 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

ইসলামী দৃষ্টিতে স্বপ্ন তিন প্রকার। 
,
১. যা আল্লাহর পক্ষ থেকে বান্দাহকে দেখানো হয় যা কল্যানকর হয়।

২. শয়তানের পক্ষ হতে দেখানো হয় যাতে মানুষ খারাপ, মন্দ ভয়ংকর কিছু দেখে থাকে।

তবে শয়তান স্বপ্ন দেখানোর দ্বারা মানুষের কোন ক্ষতি করতে পারেনা।
,
 ভয়ংকর স্বপ্ন দেখলে দুশ্চিন্তার কোন কারন নেই। শয়তান মানুষকে দুশ্চিন্তায় ফেলার জন্যই এমন সব আজব আজব জিনিস দেখায়। এমনটা দেখলে ঘুম থেকে জেগে বাম দিকে থুথু ফেলে আস্তাগফিরুল্লাহ বলতে হয়। 

৩. মানুষের কল্পনা। অর্থাৎ মানুষ যা কল্পনা করে স্বপ্নে তা দেখতে পায়। 

হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ أَبِي عُمَرَ الْمَكِّيُّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَهَّابِ الثَّقَفِيُّ، عَنْ أَيُّوبَ السَّخْتِيَانِيِّ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ سِيرِينَ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " إِذَا اقْتَرَبَ الزَّمَانُ لَمْ تَكَدْ رُؤْيَا الْمُسْلِمِ تَكْذِبُ وَأَصْدَقُكُمْ رُؤْيَا أَصْدَقُكُمْ حَدِيثًا وَرُؤْيَا الْمُسْلِمِ جُزْءٌ مِنْ خَمْسٍ وَأَرْبَعِينَ جُزْءًا مِنَ النُّبُوَّةِ وَالرُّؤْيَا ثَلاَثَةٌ فَرُؤْيَا الصَّالِحَةِ بُشْرَى مِنَ اللَّهِ وَرُؤْيَا تَحْزِينٌ مِنَ الشَّيْطَانِ وَرُؤْيَا مِمَّا يُحَدِّثُ الْمَرْءُ نَفْسَهُ فَإِنْ رَأَى أَحَدُكُمْ مَا يَكْرَهُ فَلْيَقُمْ فَلْيُصَلِّ وَلاَ يُحَدِّثْ بِهَا النَّاسَ "
মুহাম্মাদ ইবনু আবূ উমার আল-মাক্কী (রহঃ) ..... আবূ হুরাইরাহ (রাযিঃ) সূত্রে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, যখন যুগ ও সময় (কিয়ামাতের) সন্নিকটে হয়ে আসবে তখন প্রায়শ (খাঁটি) মুসলিমের স্বপ্ন মিথ্যা ও ভ্রান্ত হবে না। তোমাদের (মাঝে) অধিক সত্যভাষী লোক সর্বাধিক সত্য (ও বাস্তব) স্বপ্নদ্রষ্টা হবে। আর মুসলিমের স্বপ্ন নুবুওয়াতের পয়তাল্লিশ ভাগের এক ভাগ। আর স্বপ্ন তিন (প্রকার)- ভাল স্বপ্ন আল্লাহর তরফ হতে সুসংবাদ (বাহক)। আর (এক ধরনের) স্বপ্ন শাইতানের পক্ষ হতে দুর্ভাবনা তৈরি করে। আর (এক ধরনের) স্বপ্ন যা মানুষ তার মনের সাথে কথা বলে (এবং ভাবনা-চিন্তা করে) তা থেকে (উদ্ভূত)।

অতএব তোমাদের কেউ যদি এমন কিছু (স্বপ্ন) দর্শন করে- যা সে পছন্দ করে না, তাহলে সে যেন (ঘুম থেকে) উঠে দাঁড়ায় এবং সলাত (সালাত/নামাজ/নামায) আদায় করে আর মানুষের নিকট সে (স্বপ্নের) কথা গোপন রাখে।
(মুসলিম ৫৭৯৮, (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৫৭০৮, ইসলামিক সেন্টার ৫৭৪০)

خَالِدُ بْنُ مَخْلَدٍ حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ قَالَ سَمِعْتُ أَبَا سَلَمَةَ قَالَ سَمِعْتُ أَبَا قَتَادَةَ يَقُوْلُ سَمِعْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلميَقُوْلُ الرُّؤْيَا مِنْ اللهِ وَالْحُلْمُ مِنْ الشَّيْطَانِ فَإِذَا رَأٰى أَحَدُكُمْ شَيْئًا يَكْرَهُه“فَلْيَنْفِثْ حِينَ يَسْتَيْقِظُ ثَلاَثَ مَرَّاتٍ وَيَتَعَوَّذْ مِنْ شَرِّهَا فَإِنَّهَا لاَ تَضُرُّه“وَقَالَ أَبُو سَلَمَةَ وَإِنْ كُنْتُ لأَرَى الرُّؤْيَا أَثْقَلَ عَلَيَّ مِنَ الْجَبَلِ فَمَا هُوَ إِلاَّ أَنْ سَمِعْتُ هٰذَا الْحَدِيثَ فَمَا أُبَالِيهَا.

আবূ ক্বাতাদাহ হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে বলতে শুনেছিঃ ভাল স্বপ্ন আল্লাহর পক্ষ থেকে হয়, আর মন্দ স্বপ্ন হয় শয়তানের তরফ থেকে। সুতরাং তোমাদের কেউ যদি এমন কিছু স্বপ্ন দেখে যা তার কাছে খারাপ লাগে, তা হলে সে যখন ঘুম থেকে জেগে ওঠে তখন সে যেন তিনবার থুথু ফেলে এবং এর ক্ষতি থেকে আশ্রয় চায়। কেননা, তা হলে এটা তার কোন ক্ষতি করতে পারবে না। 

আবূ সালামাহ বলেনঃ আমি যখন এমন স্বপ্ন দেখি যা আমার কাছে পাহাড়ের চেয়ে ভারি মনে হয়, তখন এ হাদীস শোনার ফলে আমি তার কোন পরোয়াই করি না। [বুখারী ৫৭৪৭ মুসলিম পর্ব ৪২/হাঃ ২২৬১, আহমাদ ২২৭০৭] 
,
ومن رای انہ مات…………ان رای شیئا من ہیئۃ الاموات کالغسل والکفن فذالک زیادۃ فی نقص دینہ (تعطیر الانام ۲۹۱؍ج۲؍باب المیم،موت،مطبوعہ مصر)

যার সারমর্ম হলো কেহ স্বপ্নে দেখে যে সে মারা গিয়েছে,,বা মৃতদের হালত,কাফন গোসল ইত্যাদি  দেখে,তাহলে সেটি নিজের দ্বীনের কমতি মনে করতে হবে।
,
ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়্যাহ তে এসেছে যে স্বপ্নে মৃত মানুষ দেখা এটি কবরের কথা স্বরন করে দেওয়ার জন্য।
(ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়্যাহ ২৯/১৬০)

আরো জানুনঃ- 

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনার আমল বাড়িয়ে দিতে হবে,দ্বীনদার লোকদের সাথে উঠাবসা করতে হবে,পবিত্র হালতে থাকতে হবে,অহংকার থেকে বেঁচে থাকতে হবে। 
বেশি বেশি কুরআন তেলাওয়াত, যিকির আযকার,ফরজ সহ নফল নামাজ পড়তে হবে। 
স্বপ্নের কথা কাউকে বলা যাবেনা।
.
চাইলে কিছু টাকা দান ছদকাহ করতে পারেন।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by
জাযাকাল্লাহু খইরন....এটা কি জাদু টোনার কোনো লক্ষ্মণ যদি একটু বলতেন উপকৃত হতাম।আমাদের কি রুকাইয়ার দিকে অগ্রসর হওয়া উচিত?
by (592,410 points)
না,এমনটি মনে হয়না।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...