ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(শক্তিশালী ঋণ) এটা দ্বারা সেই টাকা বা মাল উদ্দেশ্য যা কাউকে ধার দেয়া হয়েছিলো,বা ব্যবসায়িক পণ্যর বিনিময়ে কারো উপর ওয়াজিব ছিলো।কিংবা এমন কোনো গৃহপালিত পশুর বিনিময়ে কারো উপর ওয়াজিব ছিলো যে প্রাণীর উপর যাকাত ওয়াজিব ছিলো।এমন দাইনে চল্লিশ দিরহাম পরিমাণ উসূল হওয়ার পর যাকাত ওয়াজিব হবে।(যখন থেকে পাওনা ছিলো তখন থেকে এক বৎসর পূর্ণ হওয়ার পর যাকাত ওয়াজিব হবে তথা হস্তগত হওয়ার পূর্বের বৎসর সমূহের যাকাত তখন আদায় করতে হবে।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
https://www.ifatwa.info/1483
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনি কারো কাছ থেকে ঋণ নিয়ে নিজ প্রয়োজনকে পূর্ণ করে নিবেন। তাহলে আপনার ঋণ বাকী থাকায়, শরয়ী মূলনীতির আলোকে আপনার উপর যাকাত বা কুরবানি ওয়াজিব হবে না। তাছাড়া, আপনি টাকার বিনিময়ে স্বর্ণও নিতে পারবেন। এতেকোনো সমস্যা হবে না। এক্ষেত্রে লেনদেন হাতে হাতে নগদ হতে হবে।