আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
44 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (1 point)
edited by

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

আমার কাছের এক বন্ধুর পক্ষ থেকে প্রশ্ন করছি।

সে তার স্ত্রীকে তালাক দিয়েছে। তালাক এর ব্যাপারে মোটামোটি জেনেশুনেই আমল করেছে। একসাথে যে ৩ তালাক দেওয়া কঠিন গুনাহ এর কাজ, এই কারণে শুধু এক তালাক-ই দিয়েছে। উভয়পক্ষের কয়েকজন-কে স্বাক্ষী হিসেবে সামনে রেখেই মুখে উচ্চারণ করে বলেছে:

আমি অমুকের মেয়ে, অমুককে তালাক দিলাম

তার ইচ্ছে ছিল, এক সাথেই ৩ তালাক দেওয়ার। সে চাচ্ছিলো, কোনোভাবে যদি ভবিষ্যতে এই মেয়ের প্রতি সফ্ট-কর্ণার তৈরী হয়, তাহলে যেন ফিরিয়ে আনার কোনো ধরণের পথ-ই খোলা না থাকে। সে এতই ক্ষুব্ধ এই মেয়ের প্রতি। কারণ, মারাত্মক রকমের জঘন্য অপরাধে লিপ্ত হয়েছিল তার স্ত্রী। কয়েকবার সুযোগ দেওয়ার পর-ও ঐ মেয়ে পাপ-কাজ বন্ধ করে নি। নষ্টামির চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছিল সে। এই ব্যাপারে মেয়ের মা-বাবা, আপন ভাই সবাই জানে। মারাত্মক চারিত্রিক দোষে দোষী হয়ে গিয়েছিলো এই মেয়ে, বিস্তারিত বুঝে নিন আপনারা।

যেহেতু পবিত্র অবস্থায় ১ তালাক দিয়েছিলো, সে চাচ্ছে ঐ মেয়ের পরবর্তী প্রত্যেক মাসেই হায়েজ এর পর পবিত্র অবস্থায় বাকি দুই তালাক-ও দিয়ে দিয়ে দিবে, একটা করে । ধরুন ১ তালাক দিয়েছিলো ডিসেম্বর এর ১৫ তারিখ। এরপর পরবর্তী মাসিক এর দিন ছিল আনুমানিক জানুয়ারির ৭ তারিখ পর্যন্ত। স্বামী হিসেবে তার ধারণা আছে, স্ত্রীর মাসিক সাইকেল এর ব্যাপারে, সে অনুযায়ী অনুমান করেছে সে। মেয়ের পরিবার থেকে এই ব্যাপারে জিজ্ঞেস করে নি, এইটা জিজ্ঞেস করার ইচ্ছে তার নেই। বা কাউকে দিয়ে জেনে নেওয়ার-ও দরকার বোধ করছে না।

১) জানুয়ারী-র ৭ তারিখ যদি মাসিক শেষ হয়, তাহলে আনুমানিক জানুয়ারির ১০/১১ তারিখে সে দ্বিতীয় তালাক দিতে পারবে কি না ?

২) কিভাবে এই আমল করবে ? মেয়ের পরিবারের কাউকে, যেমন ভাইকে কি জানিয়ে দিবে, যে, সে দ্বিতীয় বার তালাক দিয়েছে একাকী, মুখে উচ্চারণ করে ? এরপর, জাস্ট জানিয়ে দিবে ? সে যদি একাকী তালাক দেয়, স্ত্রীর নাম উল্লেখ করতে হবে ? কি বাক্য দিয়ে এই কাজ করবে ? যেমন: অমুক এর মেয়ে অমুক কে আমি দ্বিতীয় তা..... দিলাম - এইভাবে বলা যাবে ? 

৩) এই ক্ষেত্রে ঐ মেয়েকে কি অনলাইনে মেসেঞ্জারে বা WhatsApp-এ জানিয়ে দিবে, যে, তাকে তালাক আর একবার (দ্বিতীয়বার এর মতো) দেওয়া হয়েছে ?

৪) অবশিষ্ট থাকলো আর একটি তালাক। এটি কি পরবর্তী পবিত্র অবস্থায় অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির ৩ তারিখ এর পর ৬/৭ তারিখের দিকে দিতে পারবে ?

সে তাড়াতাড়ি ৩ তালাক পূর্ণ করতে চাচ্ছে, কোনোভাবেই যেন ঐ মেয়ের প্রতি কোনো ধরণের সফ্ট-কর্ণার তৈরী না হয়।

৫) আমার বন্ধুর আত্মীয়, পরিচিতরা স্বাভাবিকভাবেই জানতে পারবে, সে তালাক দিয়েছে স্ত্রীকে। কারণ জানার আগ্রহ থাকবে অনেকের মধ্যেই, ঠিক কি কারণে সে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। উত্তরে কি বলা উচিত তার ? যে, তার স্ত্রীর চরিত্রগত সমস্যা ছিল, সে পরকীয়ায় লিপ্ত ছিল - এই টাইপ কি বলা যাবে ? যুক্তিযুক্ত কারণ না বললে অনেকেই হয়তো ভাবতে পারে যে ছেলের সমস্যা ছিল, বৌ সামলাইতে পারে নাই, ইত্যাদি ইত্যাদি।

৬) তাদের একটি পুত্রসন্তান আছে, বয়স আনুমানিক ১২ বছর। আমার বন্ধু চাচ্ছে না, ছেলেকে কখনোই তার মায়ের সংস্পর্শে পাঠাতে। ছেলের মা চাচ্ছে, কয়েকদিন এর জন্য ছেলেকে তার নানার বাসায় পাঠাতে, প্রতি মাসে। এই ক্ষেত্রে করণীয় কি ? প্রসঙ্গত, ১ম তালাক দেওয়ার আগে থেকেই মেয়ে তার বাবার বাসায় অবস্থান করছিলো।

৭) পরবর্তীতে যদি ঐ মেয়ে-র পরিবার মেয়ের জন্য অন্য কোথাও বিয়ের সম্পর্ক করতে যায়, তখন ঐ ছেলেপক্ষের কেউ যদি আমার বন্ধুর কাছে জানতে চায়, মেয়ে-টা কেমন ছিল, কি কারণে ডিভোর্স দিয়েছিলো সে, সেই ক্ষেত্রে আমার বন্ধু তাদের কাছে কতটুকু, কিভাবে, কি বলবে ?  বা বলা উচিত ?

৮) ঐ মেয়ে আমার বন্ধুর বিবাহিত জীবনকে একেবারে জাহান্নাম বানিয়ে ফেলেছিলো। এখন, ছেলের কারণে অন্তত যোগাযোগ রাখতে হবে প্রাক্তন শশুর-বাড়ির সাথে। ছেলের মায়ের সাথে আমার বন্ধু কি WhatsApp-এ প্রয়োজনীয়, একান্ত জরুরতের খাতিরে যোগাযোগ করতে পারবে, ছেলের বিষয়ে ?

৯) আমার বন্ধু তার প্রাক্তন শশুর-শাশুড়ি-কে কিভাবে সম্বোধন করবে, প্রয়োজনের খাতিরে যদি যোগাযোগ করতেই হয় ? কি বলে ডাকবে ? আংকেল-আন্টি টাইপ ?

আপাতত এইগুলোর উত্তর দিবেন প্লিজ।

ওয়াস্সালামু-আলাইকুম।

1 Answer

0 votes
by (581,370 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ- 

الطَّلَاقُ مَرَّتَانِ فَإِمْسَاكٌ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌ بِإِحْسَانٍ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَنْ تَأْخُذُوا مِمَّا آَتَيْتُمُوهُنَّ شَيْئًا إِلَّا أَنْ يَخَافَا أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا وَمَنْ يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولَئِكَ هُمُ الظَّالِمُونَ (229)

"এ তালাক দু'বার, অতঃপর স্ত্রীকে হয় বিধিসম্মতভাবে রাখবে অথবা সদয়ভাবে বিদায় দেবে। আর স্ত্রীকে দেয়া কোন কিছু ফেরৎ নেয়া তোমাদের পক্ষে উচিত নয়। তবে যদি তাদের উভয়ের আশংকা হয় যে তারা আল্লাহর সীমারেখা রক্ষা করে চলতে পারবে না এবং তোমরা যদি আশংকা কর যে তারা আল্লাহর সীমারেখা রক্ষা করে চলতে পারবে না, তবে (সে অবস্থায়) স্ত্রী কোন কিছুর বিনিময়ে (স্বামী থেকে) নিষ্কৃতি পেতে চাইলে তাতে (স্বামী-স্ত্রীর) কারো কোনো পাপ নেই। এসব আল্লাহর সীমারেখা। কাজেই তা লংঘন কর না। যারা আল্লাহর (নির্দিষ্ট) সীমারেখা লংঘন করে তারাই অত্যাচারী।" (সুরা বাকারা ২২৯)


فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُ مِن بَعْدُ حَتَّىٰ تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا أَن يَتَرَاجَعَا إِن ظَنَّا أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ [٢:٢٣٠] 

তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে,তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়,তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা;যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়। [সূরা বাকারা-২৩০]

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
(০১)
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে জানুয়ারির ১০/১১ তারিখে সে দ্বিতীয় তালাক দিতে পারবে।

(০২)
তালাক পতিত হওয়ার ক্ষেত্রে স্ত্রীকে শুনিয়ে দেওয়া জরুরি নয়।
মুখ থেকে উচ্চারণ হয়ে গেলেই তালাক পতিত হয়ে যায়।
(এক্ষেত্রে ভুলে/ঠাট্রা মূলক মুখ দিয়ে উচ্চারন হলেও তালাক হবে।)
(ফাতাওয়ায়ে রশিদিয়্যাহ ৪৭৭
ফাতাওয়ায়ে দারুল উলুম ৯/৪২
আযিযুল ফাতওয়া ১/২৫২)
,   
أما رکن الطلاق فہو ہذہ اللفظۃ الصادرۃ من الزوج۔ (الفتاویٰ التاتارخانیۃ ۴؍۳۷۷ رقم: ۶۴۷۱ زکریا)
সারমর্মঃ
তালাকের রুকন হলো এই শব্দ গুলো স্বামী থেকে বের হওয়া।

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে স্ত্রীকে জানানো জরুরি নয়। তদুপরি তাকে ফোন দিয়ে ২য় তালাক দিতে পারে। অথবা চাইলে নিজে নিজেও তালাক দিতে পারে।

অমুকের মেয়ে অমুক বলার আবশ্যকীয়তা নেই। "আমার স্ত্রীকে তালাক দিলাম" বললেই হবে।

(০৩)
জানিয়ে দেওয়া যেতে পারে,এটিই ভালো পদ্ধতি। তবে আবশ্যক নয়।

(০৪)
ফেব্রুয়ারীর ৬/৭ তারিখের দিক দিয়ে তৃতীয় তালাক দিতে পারে, কোন সমস্যা নেই।

(০৫)
এই টাইপের কথা বলা যাবে।

(০৬)
স্বামী চাইলে সন্তানকে সন্তানের নানার বাসায় মাসে একবারের জন্য পাঠাতে পারে। এটি তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। তবে স্বামী এক্ষেত্রে বাধ্য নয়। শরীয়ত স্বামীকে বৈধতা দিয়েছে যে সে সন্তানকে পরিপূর্ণভাবে নিজের কাছে রাখতে পারে।

বিস্তারিত জানুনঃ- 

(০৭)
এক্ষেত্রে মেয়েটি যদি তওবা করে উক্ত গুনাহ থেকে ফিরে আসে,সেক্ষেত্রে আপনার বন্ধুর জন্য উচিত যে সে মেয়েটির দোষটি প্রকাশ করবে না।

রাগারাগির দরুন বা সংসারে বনিবনা না হওয়ায় তালাক দেওয়া হয়েছে এমনটি বলবে।

(০৮)
এক্ষেত্রে প্রয়োজনে শুধুমাত্র তার শশুর শাশুড়ির সাথে যোগাযোগ রাখতে পারবে।

(০৯)
আঙ্কেল আন্টি টাইপের কোনো বাক্য বলে সম্বোধন করতে পারবে কোন সমস্যা নেই।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (1 point)

৮ নং প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন:

"এক্ষেত্রে প্রয়োজনে শুধুমাত্র তার শশুর শাশুড়ির সাথে যোগাযোগ রাখতে পারবে।"

 এখন প্রশ্ন হলো: ছেলের মা যদি ছেলের পড়াশোনা এবং অন্যান্য বিষয়ে ছেলের বাবা-র সাথে যোগাযোগ করতে চায়, তাহলে কি ডাইরেক্ট ফোনে বা অনলাইনে মেসেঞ্জার বা অন্য সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে যোগাযোগ করতে পারবে ? ছেলে-র বাবা কি ছেলের মা এর সাথে কোনো কথা/যোগাযোগ রাখলে গুনাহ হবে ? সন্তান না থাকলে এই সমস্যা হতো না, এখন সন্তানের খাতিরে যোগাযোগ না করেও তো উপায় নাই।

এখন কি করা যেতে পারে ?

 ৬ নং প্রশ্নের উত্তর এর ব্যাপারে আরো একটু পরিষ্কার হতে চাচ্ছি:

 ছেলের বাবা চেয়েছিলো জীবনেও যেন ছেলের মা সামনা-সামনি ছেলেকে না দেখে, ছেলে-কে স্পর্শ/আদর না করে, কারণ, ছেলের মা এর কারণে ছেলের উপরও অনেক নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে ! ছেলের বাবা কি এইটা করতে পারবে যে কখনোই ছেলেকে মা এর সাথে দেখা করতে দিবে না ? ছেলের নানার বাসা বা অন্য কোথাও ?

 নতুনভাবে জানতে চাই:

পরবর্তীতে, ছেলেকে অনলাইনে ছেলে-র মা এর সাথে শুধু ভিডিও কলে কথা বলার ব্যবস্থা করে দিয়েছে, মাঝে মাঝে। এইটা করা কি ঠিক হচ্ছে ? ভিডিও কলের কারণে কোনোভাবে যদি ছেলের মা এর মুখ ছেলের বাবা-এর চোখে পড়ে, তাহলে কি গুনাহ হবে না ? ছেলের মা বলতেই পারে, ছেলেকে যেহেতু মা এর কাছে যেতে দিচ্ছে না, তাহলে অন্তত ভিডিও কলে তো দেখা করতে দেওয়া যায়। এক্ষেত্রে করণীয় কি হতে পারে ?

by (581,370 points)
৮, 
এক্ষেত্রে ছেলের মা অন্য কোন মাহরাম পুরুষের মাধ্যমে তার পূর্বের স্বামীর সাথে যোগাযোগ করবেন, তার ছেলে বুঝবান হলে তার ছেলের সাথে ফোনে যোগাযোগ করবেন।

৬, 
এক্ষেত্রে সন্তানের উপর যেহেতু নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে তাই সন্তানের বাবা চাইলে এমনটি করতে পারেন যে তিনি তার সন্তানকে কখনো তা মায়ের সাথে দেখা করাবেন না।

তবে নেতিবাচক প্রভাব না পড়লে এমন কঠোরতা না করারই পরামর্শ থাকবে।

এমতাবস্থায় সন্তানকে তার মায়ের বাসায় না পাঠালেও আপাতত সামনাসামনি বা ফোনে দেখা করার সুযোগ দেয়া দরকার।
by (1 point)
جَزَاكَ اللَّٰهُ خَيْرًا
সুন্দর করে বুঝিয়ে বলেছেন। 

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...