বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّه عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَال: (الرُّؤْيَا ثَلاثٌ : فَبُشْرَى مِنَ اللَّهِ ، وَحَدِيثُ النَّفْسِ ، وَتَخْوِيفٌ مِنَ الشَّيْطَانِ فَإِنْ رَأَى أَحَدُكُمْ رُؤْيَا تُعْجِبُهُ فَلْيَقُصَّ إِنْ شَاءَ وَإِنْ رَأَى شَيْئًا يَكْرَهُهُ فَلا يَقُصَّهُ عَلَى أَحَدٍ وَلْيَقُمْ يُصَلِّي )
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ স্বপ্ন তিনি প্রকার। (১) আল্লাহর পক্ষ থেকে সুসংবাদ, (২) বান্দার মনের খেয়াল এবং (৩)শয়তানের পক্ষ থেকে ভীতি প্রদর্শনমূলক কিছু। অতএব তোমাদের কেউ পছন্দনীয় কিছু স্বপ্নে দেখলে তা ইচ্ছা করলে অপরের কাছে ব্যক্ত করতে পারে। আর সে অপছন্দনীয় কিছু স্বপ্নে দেখলে যেন তা ব্যক্ত না করে এবং উঠে নামায পড়ে।( সহীহ বুখারী-৭০১৭) এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
https://www.ifatwa.info/734
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ঠ/বোন!
(১) ঐ বোন তার ছেলের জন্য আল্লাহর কাছে কল্যাণের দু'আ করবে। আল্লাহ ঐ বোনের সন্তানের জন্য কল্যাণের ফয়সালা করুক। আমীন।
(২) মানুষের শরীরের সাথে অতিরিক্ত কিছু তাকলে , সেই অতিরিক্ত জিনিষ খুলে ফেলতে হবে। তবে শরীরের সাথে স্থায়ীভাবে সংযুক্ত থাকলে, সেই জিনিষকে খুলে ফেলতে হবে না।
৩) ঐ বান্দির অন্তরে আল্লাহ শান্তি দান করুক। মাঝেমধ্যে পেরেশানি আসতে পারে। আল্লাহ তাকে পেরেশান মুক্ত রাখুক।আমীন।