আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
44 views
in পবিত্রতা (Purity) by (12 points)

ওয়াস ওয়াসার প্রশ্ন বলে এড়িয়ে গেলেন কিন্ত এইটা ওয়াস ওয়াসার প্রশ্ন না আমার মতে উস্তাদরা পুরা প্রশ্নটা পড়বেন যেইটা হয়েছে আমি তাই উল্লেখ করসি অন্তত এইবার উত্তর টা দিবেন।

https://ifatwa.info/108577/,এই প্রশ্নের আলোকে নিচের প্রথম কথা গুলা আর প্রশ্নটা , কমেন্ট এ লেখি আগের প্রশ্নের কোন জবাব না পাওয়ায় আবারও করলাম প্রশ্নটা এবং আরও কিছু প্রশ্ন ও করসি সাথে নিচে উল্লেখ করলাম আগের প্রশ্নের আলোকে প্রথম প্রশ্নটা, 

//বিবি হুজুর আমার শ্বশুর বাড়িতে কারন পারিবারিক ভাবে উঠিয়ে আনা বাকি। এবং উস্তাদ আমি তো বল্লামি আমি বুজেছি যে আমার কিছু বের হয়েছে কিন্ত আমি তেমন সেইটা কে গুরুত্ব বা অইদিকে নজর দিনাই ভালো ভাবে নজর দিলে তো হয়ত কাপড় অন্যটা পরে বা পেন্ট এর ওই জায়গায় পানি দিয়ে তিন বার ধুয়ে নিতাম কিন্ত বিকালে নামাজ পড়বো এমন চিন্তা ছিলো না কিন্ত পরে যখন পড়া লাগবে তো আর বাসায় এসে যে আমি জামা অন্যটা বা কিছুটা ওই জায়গায় ধুয়ে নিবো তাও সম্বব ছিলো না (আর ততখন পর্যন্ত স্বাভাবিক ভাবেই বলা যাই যখন বের হয়েচে কিছু ওইটা ততখনে শুকিয়ে গেসে তো কোন দিকে লাগসে তখন বুজা ও মুস্কিল আশা করি বুজতে পারছেন আমার কথা) মসজিদ থেকে বাসা দূরে ছিলো তাই অযু করে নামাজ টা পড়ি এখন কি আমাকে পুনরায় নামাজ টা পড়তে হবে আবার জানাবেন জলদি ?

যেহেতু পানি বা কামরস বের হয়েছে কিন্তু এমন না sperm বের হয়েছে আবার তা ও হতে পারে কিন্ত এইটা এখন মনে হচ্চে যখন এমন হয় বা যেইদিন এমন হয় তখন বা যখন প্রশ্ন করি তখন এমন হয় নাই। আরো হুজুর আমি musterbate করার পর যদি গোসল করি গোসল শেষ এ বা গোসল এর পরে আমি আমার লজ্জাস্থান এ টিসু্ দিয়ে পেছিয়ে রাখি যার জন্য লজ্জাস্থান থেকে কিছু বের হলে ও জামা বা আমার পেন্ট বা শরীরে লাগে না। এবং আমি এর পরে যদি নামায পরি তা অযু করেই পড়ি তো এতে কি আমার নামায হবে নাকি হুজুর আমার ওই নামায গুলা হবে না আর আমাকে আল্লাহর কাছে তওবা করতে হবে পরামর্শ দিয়েন ? 

আরও কিছু প্রশ্ন বীর্য ধৌত করা নিয়ে::

হুজুর আমি আগে ও কিছু বার খেয়াল করেছি musterbate করার পরে আমার পেন্ট বা underwear এ কিছুটা কামরস জেইটা musterbate বা সহবাস করার পরে যেইটা বের হয় ওইটা তো বীয কিন্ত এর পরে ধৌত করার পরে লজ্জাস্তান কিছু খন বা কিছুটা কামরস বা পানির মত আঠালো বের হয় যেইটা পেন্ট বা যদি পেন্ট এর নিচে underwear পরা থাকে ওইটাই লেগে থাকে শুধু পেন্ট পড়লে কি কখনো লাগছে মনে নেই বা আমি পেন্ট এর বিষয় টা খেয়াল কখনো হয়ত করি ও নাই কিন্তু আমার underwear এ লাগতো আর ধোয়ার পরে আমি তৈল বা কিছু deep কিছু যে এইখানে লাগসে বা দাগ কিছু পড়ছে তা বিজা কাপড় এ কিন্ত বুজা জায় তো আমি এর পরে আর ধুয় না আমি শুকাইতে দিয়ে দি এখন শুকানোর পড়ে তো হয়ত দাগ থাকে বা দাগ দেখা যায় এবং আমি ও তেমন জানতাম না যে কিভাবে ধৌত করতে হবে প্রপারলি তো এতে দিন বা আজকে পর্যন্ত যে আমার সাথে এমন বা আমি করে আসছি এতে কি আমার গুনাহ হবে ? (আমি গতকালকে সাইট এ খুজে খুজে কিছুটা এই বিষয় জানসি আমি আগে জানতাম কিছুটা যদি কামরস বা পানির মত আঠালো কিছু বের হয় অই জায়গা ৩ বার বিসমিল্লাহ বলে ধুয়ে নিলেই হবে)

by (12 points)
*** হুজুর সহবাস বা musterbate এর পরে কিন্ত বীয বের হয় এবং বীয বের হওয়ার পরে বা বীয বের হওয়া শেষ এর পরে বা এর পর থেকে কিছুটা সময় বা কিছুখন কিছু পানি বা আঠালো কিছু বের হয় এমন না যে বীয এর মত গন বা deep কিছু তা তো উস্তাদ বুজেনি আশা করি।

:তো কমেন্ট এর কথা গুলা ও পুরা প্রশ্ন উপরের পড়া শেষ এ দেখে নিবেন আর তার পরে জবাব দিবেন।

1 Answer

0 votes
by (574,470 points)
জবাবঃ-
بسم الله الرحمن الرحيم

হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 
আব্দুল্লাহ ইবন আব্বাস রাযি. থেকে বর্ণিত,  নিশ্চয় রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,
إِنَّمَا الْوُضُوءُ مِمَّا خَرَجَ ، وَلَيْسَ مِمَّا دَخَلَ
শরীর থেকে যা কিছু বের হয় এ কারণে অযু ভেঙ্গে যায়, প্রবেশের দ্বারা ভঙ্গ হয় না। (সুনানে কুবরা লিলবায়হাকী ৫৬৮)

https://www.ifatwa.info/2142 নং ফাতাওয়ায় উল্লেখ রয়েছেঃ- 
হানাফি মাযহাবের নির্ভরযোগ্য কিতাব ফাতাওয়ায়ে শামীতে এ সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যখ্যা বর্ণিত রয়েছে।
في الدرالمختار-ج:١ـص:١٣٤
(وينقضه) خروج منه كل خارج (نجس) بالفتح ويكسر (منه) أي من المتوضئ الحي معتادا أو لا، من السبيلين أو لا (إلى ما يطهر) بالبناء للمفعول: أي يلحقه حكم التطهير. ثم المراد بالخروج من السبيلين مجرد الظهور وفي غيرهما عين السيلان ولو بالقوة، لما قالوا: لو مسح الدم كلما خرج ولو تركه لسال نقض وإلا لا، كما لو سال في باطن عين أو جرح أو ذكر ولم يخرج،

জীবিত পবিত্রতম কোনো ব্যক্তির প্রস্রাব-পায়খানার রাস্তা দিয়ে অথবা শরীরের অন্যান্য অঙ্গ দিয়ে কোনো নাজাসত বের হলে অজু ভঙ্গ হয়ে যাবে।চায় স্বাভাবিক কিছু বের হোক বা অস্বাভাবিক কিছু বের হোক।প্রস্রাব-পায়খানার রাস্তা দিয়ে যৎ সামান্য কিছু বের হলেই অজু চলে যাবে।আর অন্যান্য অঙ্গ থেকে শুধুমাত্র নাজাসত প্রবাহিত হলেই অজু ভঙ্গ হবে।চায় জোরে হোক বা আস্তে।কেননা ফুকাহায়ে কিরাম লিখেন,যদি কেউ রক্তকে বের হওয়া মাত্রই যখমের মুখ থেকে মুছে নেয়,যদি উক্ত ছেড়ে দেয়া হত,তবে প্রবাহিত হত,এমন প্রকারের যখমের রক্তের কারণে অজু ভেঙ্গে যাবে।নতুবা অজু ভঙ্গ হবে না।তবে যদি রক্ত যখমের ভিতর দৌড়াদৌড়ি করে ,অথবা চোখ কিংবা পুরুষাঙ্গের ভিতরে দৌড়াদৌড়ি করে,কিন্তু বাহিরে আসে না,তাহলে এমন রক্তের কারণে অজু ভঙ্গ হবে না।

এখানে সাদা স্রাব বাহিরে আসার দ্বারা লজ্জাস্থানের যে ছিদ্র আছে সেই ছিদ্রের বাহিরে বেরিয়ে আসাটা উদ্দেশ্য। সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে সাদা স্রাব গোপনাঙ্গের বাহিরে নের হয়ে আসলে অর্থাৎ লজ্জাস্থানের যে ছিদ্র আছে সেই ছিদ্রের বাহিরে বেরিয়ে আসলেই অযু ভেঙ্গে যাবে

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,

প্রশ্নের বিবরণ মতে উক্ত নামাজটি পুনরায় আদায় করে নিবেন।

প্রশ্নে উল্লেখিত শেষোক্ত কামরস মূলত আপনার বীর্য। এটা পুরোপুরি বের হয়ে শেষ হওয়ার পর আপনি পবিত্রতা অর্জন করবেন। 
নতুবা পবিত্রতা অর্জন হবেনা।

এটা পুরোপুরি বের হয়ে শেষ হওয়ার কিছুক্ষন পর আবারো যদি পানি আসে,যাহা বীর্যের মতো না হয়,উত্তেজনার সাথেও বের না হয়,সেক্ষেত্রে এটি বীর্য নয়।

তবে এটিও নাপাক।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (12 points)
উস্তাদ পেন্ট বা underwear এর মধ্যে বীয পুরোপুরি বের হওয়ার পরে হাল্কা বা কিছুটা কামরস বা পানির মত বের হয় যেইটা সাধারণত আমরা উত্তেজিত হলে ও বের হয় তো ওইটা পেন্ট বা under wear এ লাগার পরে যখন গোসল করি আমি দুইয়া ফেলি তো আগে তো বল্লামি খেয়াল করসি কিন্ত তেমন গুরুত্ব দিনাই এই ব্যাপার টা কিন্ত গতকাল্কে যখন গোসল করার পরে দেখলাম যে কিছু টা দাগ বা তৈল জাতীয় কিছু লেগে আছে ধোয়ার পরে ও তো আমি বাথ্রুমে গিয়ে আবারো ধুই এর পরে ও দেখি কিছুটা বিজা তো পুরা কাপড় টা তাও ওই যাইগায় টা highlight হয়ে আছে মানে বিজা কাপড় কিন্ত ওই জায়গা টা যেই কেউ দেখলে বুজবে কিছু লেগে আছে বা কিছু দাগ লাগসে কিছু তো এমতাবস্থায় আমার ওই কাপড় বা underwear টা আমি আজকে তো শুকাইয়া গেছে হয়ত তো এখন ওইটা পড়ে নামাজ পড়তে তো পারবো ?

আমি কালকে সাইট এ এই ব্যাপরে কিছুটা জেনে এর পরে ভাবলাম প্রশ্ন গুলা যেইভাবে পারি করি যেহেতু এইগুলা জানা উচিত তাই।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 52 views
0 votes
1 answer 97 views
0 votes
1 answer 113 views
...