বিসমিল্লা-হির রহমা-নির রহীম।
জবাবঃ
https://ifatwa.info/84518/ নং ফাতওয়ায় উল্লেখ রয়েছে যে,
শরীয়তের বিধান হলো যে পদ্ধতিতে কোন ইবাদত খাইরুল কুরুনে আদায়
করা হতো না, সেটিকে জরুরী মনে করে বা একমাত্র পদ্ধতি মনে করে, বা আবশ্যকীয়
পদ্ধতি বানিয়ে উক্ত ইবাদত করাও বিদআতের শামিল।
রাসুল সাঃ বলেন-
وَإِيّاكُمْ
وَمُحْدَثَاتِ الْأُمُورِ، فَإِنّ كُلّ مُحْدَثَةٍ بِدْعَةٌ، وَكُلّ بِدْعَةٍ
ضَلَالَةٌ.
আর সকল নব উদ্ভাবিত বিষয় থেকে দূরে থাকবে। কারণ, সকল নব উদ্ভাবিত
বিষয় বিদআত। আর সকল বিদআত গোমরাহী ও ভ্রষ্টতা।’ (দ্র. মুসনাদে আহমাদ, হাদীস ১৭১৪২, ১৭১৪৫)
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-
وَإِيَّاكُمْ
وَمُحْدَثَاتِ الْأُمُورِ
(দ্বীনের নামে) নবউদ্ভাবিত সকল বিষয় থেকে দূরে থাক।’
আরেক হাদীসে আছে-
مَنْ
أَحْدَثَ فِي أَمْرِنَا هَذَا مَا لَيْسَ مِنْهُ فَهُوَ رَدّ .
যে আমাদের এই বিষয়ে (অর্থাৎ দ্বীন ও শরীয়তে) এমন কিছু উদ্ভাবন
করবে, যা তার অংশ নয়, তা প্রত্যাখাত।’ -সহীহ মুসলিম, হাদীস ১৭১৮; সহীহ বুখারী, হাদীস ২৬৯৭
আরো জানুনঃ
https://ifatwa.info/29561/
★ সু-প্রিয়
প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই!
১. আল্লাহ তায়ালা ভালো জানেন। তবে তার মধ্যে ঈমান থাকলে সে একদিন
একদিন জান্নাতে যাবে।
২. তার থেকে ভালো কাউকে পেলে তার সোহবতে থাকবেন। আর একান্ত তার
কাছে গেলে তার থেকে বিদআত কোনো কিছু গ্রহণ করা যাবে না।