আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
61 views
in হালাল ও হারাম (Halal & Haram) by (2 points)
closed by
আস্সালামুআলাইকুম,
আমি একজন ২২ বছর বয়সী বোন!

আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি আগে নিয়মিত তাহাজ্জুদ পড়ার সুযোগ পেয়েছিলাম, বর্তমানে গত ৩.৫ বছর ধরে আমি ইবাদতে কোনো স্বাদ পাইনা সালাত জেনেও নির্দ্বিধায় কাযা করি (নাউযুবিল্লাহ ) ! যেই আমিই আগে সালাত কাযা হবার ভয়ে যত গুরুত্বপূর্ণই কাজ থাকুক কখনোই বাহিরেও জেতামনা, হুজুর আমার ঠিক রাত  ৩ টায় এবং ফজরের সময়ে ঘুম ভাঙলেও আর আমি তাহাজ্জুদ এবং ফজরের সালাত আদায় করতে পারিনা, আমার জীবনথেকে আমি এই ৩.৫ বছরে মনের ভিতরে আজাব অনুভব করছি,,সবই বুঝতে পারছি , কিন্তু জেনেও আমি সালাত আদায় করতে পারছিনা, আল্লাহর সবথেকে বর আমাকে দেওয়া নিয়ামত হেদায়েত  আমি হারিয়ে ফেলেছি , সব সময় অলসতা আর অশান্তি,, এভাবেই যদি আমি চলতি থাকি আমি তো দুনিয়াতেও সব হারিয়ে ফেলবো হুজুর,, আগে নাটক /গান / সিনেমাও দেখতামনা , এখন তা নিয়মিত হয়ে গেছে ! হুজুর আপনার কাছে আমি ভিক্ষা চাচ্ছি এর সমাধান , আমি আবারো হেদায়েত ফিরে পেতে চাই হুজুর ! আমার হেদায়েত হারানোর প্রথম এবং সবথেকে ভয়ঙ্কর পদক্ষেপটা ছিল হারাম রিলেশনশিপ! কিন্তু আমি ৩.৫ বছর ধরে এই নোংরা সম্পর্কে জড়িত ছিলাম, ৪/৫ বার যিনাতেও লিপ্ত হই (আল্লাহর কসম করে বলছি আমাকে সে অনেক জোর করে এবং চাপ দেয় ইমোশোনাল ব্ল্যাকমেইল করে যার কারণে আমি তা করতে বাধ্য হয়েছিলাম, আমার বিন্দু মাত্র ইচ্ছে ছিলোনা শারীরিক মিলনের ) আমি খুবই ভয়ঙ্কর পর্যায়ে আছি হুজুর আল্লাহ কি আমাকে ক্ষমা করবেন ! আল্লাহ কি আমাকে এই শাস্তি থেকে মুক্তি দিবেন !? কিভাবে মুক্তি পাবো আমি !? আমি অন্য কাওকে বিয়ে করে তাকে ঠোকাতেও চাইনা, আর সব সময় ছেলেটার স্মৃতি মনে পরে ,নাউযুবিল্লাহ ! আমাকে কি আল্লাহ মাফ করবেনা হুজুর !? আমি তো শুধু কথাতেই সীমাবদ্ধ থাকতে চেয়েছিলাম কলেজ লাইফের প্রথম বর্ষে আমি এই ফিৎনায় জড়িয়ে পড়ি ! ১ বছরের কাছাকাছি হলো
যোগাযোগ বন্ধ করেছি ! কিন্তু সব সময় মনে পরে আর অশান্তি লাগে , খুব কষ্ট করে যোগাযোগ বন্ধ করে থাকি,,ছেলেটা নেশা করে , গান বাজনা করে , চরিত্রহীন, তাকে বিয়ে করারও কোনো উপায় নেই হুজুর ! আমি দ্বীনদার কাওকে বিয়ে করতে চাই ! আমি শুরুথেকেই সালাত আদায় করতাম এবং তাকেও অনেক বুঝতাম সে কখনো শুনতোনা।  এখন অনেক অনেক  কান্না কাটি করে কল দিয়ে বলে সে ভালো হয়ে যাবে আমি যেন তাকে বিয়ে করি !  আমি সিমটাও চেঞ্জ করে ফেলেছি ! এবং বলে দিয়েছি তাকে কোনোদিন বিয়ে করবোনা কারণ ৩.৫ বছর সুযোগ দেওয়ার পরেও যে ভালো হয়নি বরং আমাকেই বিপথে নিয়ে গেছে তার সাথে আমার কোনোভাবেই সম্ভব না , সে এখন বিরক্ত করা বন্ধ করে দিয়েছে।  হারাম রিলেশনশিপ থেকে বেরিয়ে এসেছি আল্লাহর অশেষ রহমতে হুজুর আমি দুনিয়ায় হেদায়েত হারিয়ে সেটার ফল ভোগ করছি হুজুর আমি সব হারিয়েছি আমাকে দয়াকরে সাহায্য করুন যে কিভাবে আমি হেদায়েত ফিরে  পাবো আবার? আগের মতো আমার লাজ লজ্জা কিছু কাজ করেনা এখন (নাউযুবিল্লাহ ) নিজেকেই নিজের ঘৃণা হয়,আগের চিন্তা ভাবনার সাথে এখনকার কোনো মিল নেই ,আগের সমস্ত চিন্তা ছিল আখিরাতকে ঘিরে , কিন্তু এখন দুনিয়াকে ঘিরে, ওয়াজ /ইসলামিক কথা বার্তা শুনলেও তা এক কান দিয়ে ঢুকে আরেক কান দিয়ে বেরিয়ে যায়,,হৃদয়ে নাড়া দেয়না আর। হারাম হালাল সত্য মিথ্যা কোনোকিছুই আর পাত্তা দেইনা (নাউযুবিল্লাহ ) ,সব সময় অলস লাগে আর ঘুম ধরে, হুজুর আমাকে সঠিক সমাধান দিয়ে এই আজাব থেকে বাঁচার জন্য সাহায্য করুন, আমার মৃত্যুর পর আমার জন্য ভয়ঙ্কর যেই আজাব অপেক্ষা করছে তা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করুন
হুজুর !  জাজাকাল্লাহু খাইরান।
closed

1 Answer

+1 vote
by (561,180 points)
selected by
 
Best answer
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ
    
إِنَّمَا التَّوْبَةُ عَلَى اللَّهِ لِلَّذِينَ يَعْمَلُونَ السُّوءَ بِجَهَالَةٍ ثُمَّ يَتُوبُونَ مِنْ قَرِيبٍ فَأُولَٰئِكَ يَتُوبُ اللَّهُ عَلَيْهِمْ ۗ وَكَانَ اللَّهُ عَلِيمًا حَكِيمًا [٤:١٧] وَلَيْسَتِ التَّوْبَةُ لِلَّذِينَ يَعْمَلُونَ السَّيِّئَاتِ حَتَّىٰ إِذَا حَضَرَ أَحَدَهُمُ الْمَوْتُ قَالَ إِنِّي تُبْتُ الْآنَ وَلَا الَّذِينَ يَمُوتُونَ وَهُمْ كُفَّارٌ ۚ أُولَٰئِكَ أَعْتَدْنَا لَهُمْ عَذَابًا أَلِيمًا [٤:١٨

অবশ্যই আল্লাহ তাদের তওবা কবুল করবেন,যারা ভূলবশতঃ মন্দ কাজ করে,অতঃপর অনতিবিলম্বে তওবা করে; এরাই হল সেসব লোক যাদেরকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। আল্লাহ মহাজ্ঞানী,রহস্যবিদ। আর এমন লোকদের জন্য কোন ক্ষমা নেই, যারা মন্দ কাজ করতেই থাকে,এমন কি যখন তাদের কারো মাথার উপর মৃত্যু উপস্থিত হয়,তখন বলতে থাকেঃ আমি এখন তওবা করছি। আর তওবা নেই তাদের জন্য, যারা কুফরী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। আমি তাদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি। {সূরা নিসা-১৭-১৮}

عَنْ أَبِي عُبَيْدَةَ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «التَّائِبُ مِنَ الذَّنْبِ، كَمَنْ لَا ذَنْبَ لَهُ»

হযরত ইবাদা বিন আব্দুল্লাহ তার পিতা থেকে বর্ণনা করেন, রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, গোনাহ থেকে তওবাকারী গোনাহ করে নাই ব্যক্তির মত হয়ে যায়। {সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৪২৫০] 

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
খাঁটিভাবে তাওবা করলে আল্লাহ্ তাআলা অতীতের ছোট বড় সমস্ত গোনাহ মাফ করে দেন। তবে বান্দার কোন হক নষ্ট করে থাকলে তাওবার পাশাপাশি তাকে তার হক তাকে বুঝিয়ে দেওয়া বা মাফ চেয়ে নেওয়া জরুরী।

 তওবা তিনটি জিনিসের সমন্বয়-
(বান্দার হক থাকলে আগে সেটি আদায় করে আসতে হবে,বা তার কাছ থেকে ক্ষমা চেয়ে আসতে হবে।)

এক. পূর্বের গোনাহের জন্য লজ্জিত ও অনুতপ্ত হওয়া। আর অপরের হক নষ্ট করলে তা তাকে বুঝিয়ে দেওয়া বা মাফ চেয়ে নেওয়া।

দুই. ভবিষ্যতে গোনাহ না করার ব্যাপারে দৃঢ় সংকল্প করা।

তিন. আল্লাহ্ তাআলার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করা।
,  
আরো জানুনঃ 
,
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
প্রথমেই আপনার প্রতি পরামর্শ থাকবে, আপনি উপরোক্ত তিনটি জিনিসের সমন্বয়ে খালেস দিলে তওবা করবেন।

আল্লাহ তায়ালা আপনার তওবা কবুল করবেন,ইনশাআল্লাহ। 

গুনাহ থেকে বাঁচতে, দ্বীনদার হতে আপনার দ্রুত বিবাহ করতে হবে।
বাবা মাকে বুঝিয়ে দ্রুত বিবাহ করবেন।
যেই পরিবারে গেলে দ্বীন মানার পরিবেশ পাবেন,এমন পরিবারে বিবাহের পরামর্শ থাকবে।
এতে দ্বীনের পথে থাকা,গুনাহ মুক্ত থাকা সহজ হবে। 

এক্ষেত্রে দ্বীনদার স্বামী হলে সে ঠকে যাবে,এহেন চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলুন।
মাথায় এগুলো নিয়ে আসবেননা।

খালেস দিলে তওবা করলে আল্লাহ তায়ালা আপনাকে নিষ্পাপ বানিয়ে দিতে পারেন,ইনশাআল্লাহ।

আপনার জন্য কিছু আমলঃ-

আনাস রাযি. বলেন, রাসুল ﷺ (উম্মতকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য) সব সময় এই দোয়া করতেন, 

يَا مُقَلِّبَ الْقُلُوْبِ ثَبِّتْ قَلْبِىْ عَلىٰ دِيْنِكَ 

হে অন্তর পরিবর্তনকারী! আমার অন্তর আপনার দীনের উপর দৃঢ় করে দিন।

আনাস রাযি. বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! আমরা আপনার উপর এবং আপনার আনিত শিক্ষার উপর ঈমান এনেছি। এখন আপনার মনে কি আমাদের সম্পর্কে কোনো সন্দেহ আছে? ( যে বেশি বেশি এই দোয়া করেন!) রাসুল ﷺ উত্তর দিলেন হ্যাঁ! সব অন্তর আল্লাহর দুই আঙ্গুলের মধ্যে পড়ে আছে। আল্লাহ যেভাবে চান, এগুলোকে পরিবর্তন করেন। (তিরমিযি ২১৪০ তাকদির অধ্যায়)

★সুতরাং আপনি আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করবেন।

রাসূলুল্লাহ্ ﷺ দোয়া করতেন,

اللَّهُمَّ آتِ نَفْسِي تَقْوَاهَا، وَزَكِّهَا أَنْتَ خَيْرُ مَن زَكَّاهَا، أَنْتَ وَلِيُّهَا وَمَوْلَاهَا

হে আল্লাহ আমাকে তাকওয়ার তওফীক দান করুন এবং নাফসকে পবিত্র করুন, আপনিই তো উত্তম পবিত্রকারী। আর আপনিই আমার নাফসের মুরুব্বী ও পৃষ্ঠপোষক। (মুসলিম ২৭২২)

সুতরাং আপনিও দোয়াটি করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

★নেককারদের সোহবত গ্রহণ করুন। তাদের সাথে বেশি উঠাবসা করুন।

★আপনার এলাকায় কোথাও দাওয়াত ও তাবলীগের মেহনতের সাথী নারীদের তা'লিম হলে সেখানে যুক্ত হতে পারেন।
মাহরাম পুরুষ সহকারে মাস্তুরাত জামাতে যেতে পারেন।

এতে নফস নিয়ন্ত্রণ করা এবং তাওবার উপর অটল থাকা আপনার জন্য সহজ হবে। 

 আল্লাহ তাআলা বলেন,
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ اتَّقُواْ اللّهَ وَكُونُواْ مَعَ الصَّادِقِينَ

হে ঈমানদারগণ, আল্লাহকে ভয় কর এবং সত্যবাদীদের সাথে থাক। (সূরা আত তাওবাহ ১১৯)

অধিকহারে ইস্তেগফার করুন। প্রয়োজনে এর জন্য প্রত্যেক নামাজের পর একটা নিয়ম করে নিন। যেমন, প্রত্যেক নামাজের পর ৫০/১০০/২০০ বার أسْتَغْفِرُ اللهَ   অথবা أسْتَغْفِرُ اللهَ وَأتُوبُ إلَيهِ অথবা  اللَّهُمَّ اغْفِرْ لي পড়ার নিয়ম করে নিতে পারেন। 

★কখনো একাকী নিভৃতে থাকবেন না। কেননা একাকীত্ব গোনাহ চিন্তা করার কারণ হতে পারে। আপনার সময়কে উপকারী বিষয়ে ব্যয় করতে সচেষ্ট হোন। ঈমান ও ইসলামের পরিবেশে সময় ব্যয় করুন।

আপনাকে বেশি পরিমাণে কোরআন তেলাওয়াত করার ও শোনার পরামর্শ দিচ্ছি। এ মর্মে আল্লাহ তাআলা বলেন,
وَإِذَا تُلِيَتْ عَلَيْهِمْ آيَاتُهُ زَادَتْهُمْ إِيمَانًا

আর যখন তাদের সামনে পাঠ করা হয় কালাম, তখন তাদের ঈমান বেড়ে যায়। (সূরা আনফাল ২)

অনুরূপভাবে আমরা আপনাকে বুঝে বুঝে নবীদের কাহিনী, সাহাবায়ে কেরামের জীবনী পড়ার পরামর্শ দিচ্ছি। 

★অধিকহারে আল্লাহর যিকির করুন। কেননা, দুর্বল ঈমানের সুস্থতার জন্য যিকির খুবই উপকারী। আল্লাহর যিকির অন্তরে ঈমানের বীজ বপন করে। মুমিনের অন্তর যিকিরের মাধ্যমে প্রশান্ত হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন,

الَّذِينَ آمَنُواْ وَتَطْمَئِنُّ قُلُوبُهُم بِذِكْرِ اللّهِ أَلاَ بِذِكْرِ اللّهِ تَطْمَئِنُّ الْقُلُوبُ

যারা বিশ্বাস স্থাপন করে এবং তাদের অন্তর আল্লাহর যিকির দ্বারা শান্তি লাভ করে; জেনে রাখ, আল্লাহর যিকির দ্বারাই অন্তর সমূহ শান্তি পায়। (সূরা রা’দ ২৮)

আরো জানুনঃ- 

★হক্কানী শায়েখদের নামাজ না পড়ার শাস্তি, জাহান্নামের শাস্তি সম্বলিত ওয়াজ শুনুন,ও এ সংক্রান্ত গ্রন্থাবলী পড়ুন।

নামাজে মনোযোগী হওয়ার পদ্ধতি জানুনঃ- 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...