আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
95 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (20 points)
edited by
মাসয়ালা/পরামর্শ জানিয়ে উপকৃত করবেন।আমি একজন সিহরের রোগী। ইবাদতের সময়গুলোতে এবং কুরআন তিলাওয়াতের সময়গুলোতে আমার প্রচুর বায়ু নির্গত হয়। দেখা যায় তাহাজ্জুদ থেকে ফজর পরবর্তী কুরআন তিলাওয়াত করতেই আমাকে ৪/৫ অজু করতে হয়। আবার অজু করতে করতেই ভেঙে যায়, আবার করে উঠে পানি মুছতে মুছতে বা জায়নামাজ পর্যন্ত দাঁড়াতে না দাঁড়াতেই ভেঙে যায়। আবার অজু করে এসে নামাজে দাঁড়ালে, বা রুকু সিজদায় গেলে খুব হালকা বাতাস বের হওয়ার অনুভূতি হয়। এমনকি দু রাকাতের নামাজও শান্তিতে পড়তে পারি না। এটা ওয়াসওয়াসা নাকি সত্যিই বায়ু এই নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে নামাজে মনোযোগ নষ্ট হয়ে যায়। এইভাবে বারবার অজু করতে গিয়েও ইবাদতে আর মন টানে না। মাঝে মাঝে জেদের বশে ওভাবেই নামাজ শেষ করি আবার অপরাধবোধেও ভুগি। শীতের সময় বারবার অজু করা আমার জন্য আরো কষ্টদায়ক কারণ আমার কোল্ড অ্যালার্জি আছে, একটুতেই শ্বাসকষ্ট শুরু হয়ে যায়। এক্ষেত্রে আমি কি করব?

 একটু জানাবেন! এশার নামাজের প্রথম চার রাকাত সুন্নাতের শুধু প্রথম রাকাতের রুকু অব্দি যাওয়ার জন্য আমাকে চারবার অজু করা লাগল!
২.এআই ভয়েস দিয়ে কি ভিডিও এডিটিং জায়েজ?

৩.গ্রাফিক্সের কাজে কঙ্কালের ছবি ব্যবহার করা জায়েজ?

৪.মেয়ের বিয়ের পর কি বাবার বাড়িতে থাকলে ভাবি যদি এটা নেগেটিভ ভাবে দেখে কী করনীয়? মেয়েরা কি বিয়ের পর পর হয়ে যায়? এটার উত্তর ইমদাদুল হক সাহেব দেন প্লিজ।
৫.উত্তম আখলাকের জন্য কী দোয়া করতে পারি?

৬.একজন মেয়ে যদি চায় তার স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করবে না, শুধু তারই থাকবে, এটার মাধ্যমে কি ইসলাম বিরোধী হয়ে যাবে?  কেউ যদি বলে, একাধিক বিয়ে আগে গণহারে হতো। ইসলাম সেটাকে লিমিটেড করেছে। এটা উম্মাহকে উত্তরণের কোনো বিধান না, সে কি গোমরাহ হয়ে যাবে?

৭.কেউ যদি এই কথাগুলো বলে, সে কি ঠিক? নাকি গোমরাহ হয়ে যাবে?

//বিষয়টা তো এমন না যে নারীর কল্যাণের জন্য খাস করে এটা রচিত বিধান। উপকারী নিঃসন্দেহে। কিন্তু খাস এমন না যে শুধু এর মাধ্যমেই নারীর উপকার হবে। বা পুরুষ শুধু উপকারের নিয়তেই বহুবিবাহ করতে পারবে। বহুবিবাহ হালাল একটা জিনিস। কেউ তার খায়েশাত পুরণে বহুবিবাহ করতে পারে। বা উপকার করতেও করতে পারে। সহজ বিষয়।
আল্লাহ তাআলা হালাল করেছেন। অকাট্য করেননি। হালাল বিধানকে আমরা নিজের জন্য পছন্দ না করলেও বিশ্বাস রাখি এটা হালাল। সম্মান করি। তাহলেই তো হয়।

একটা পুরুষ লাখ লাখ বিয়ে করে ফেলে রেখেছে, এটা সুন্দর না, সমতাও থাকেনা। আল্লাহ চারে সংখ্যাটা আবদ্ধ করেছেন যাতে নারীর সম্মান থাকে। নারীরা এত সস্তা না হয়ে যায় যে বিয়ে করে খায়েশাত মিটিয়ে ফেলে রাখা হবে। হক্ব আদায় করা হবে না, বা সন্তানাদির খোঁজখবরও নেওয়া হবে না, এসব ভেজাল ৪ এ সীমাবদ্ধ করায় কেটে গিয়েছে। পাশাপাশি মুসলিম নারীরা যোগ্য পাত্রের মাসনা হয়ে জীবন কাটাতে পারছে। উপকারই হয়েছে। বিষয়টা এভাবে বোঝালেই তো নারীদের মাথায় বাজ ভেঙে পড়ে না।

অথচ মানুষ এমনভাবে লিখে, যেন মুসলিম নারীরা অভিভাবকহীন থেকে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছিল। তারপর আল্লাহ নতুন একটা বিধান নামালেন, বহুবিবাহ। এরপর সব ঠিক হয়েছে। আগে কেউ বহুবিবাহ চিনতোও না, জানতোও না। নারীদের বাঁচাতে হলে বহুবিবাহ করতেই হবে। বহুবিবাহকে নিজের জন্য ওয়াজিব না করলে দুনিয়া ধ্বংস হয়ে যাবে টাইপ এপ্রোচ কেন থাকে লেখায়, আমি বুঝিনা আসলে।

একটা মানুষ কি খায়েশ পূরণে বহুবিবাহ করতে পারেনা? যদি পারে তবে আমাদের কেন জাজমেন্টাল হয়ে দেখতে হবে সাহাবীরা কেন বহুবিবাহ করেছিলেন। আল্লাহ তাদের প্রতি রাজিখুশি। তারা স্বাভাবিক হালাল বিধানে আমল করেছিলেন, এটা কি যথেষ্ট নয়//
by
hlw! answer den plzzzzz

1 Answer

0 votes
by (589,800 points)

ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
শরীয়তে ইসলামি সহজতার উপর ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
শরীয়তে ইসলামি সহজতার উপর নির্ভরশীল। শরীয়ত চায় না মানুষ কষ্টে নিপতিত হোক।আল্লাহ তা'আলা বলেন,
يُرِيدُ اللَّهُ بِكُمُ الْيُسْرَ وَلَا يُرِيدُ بِكُمُ الْعُسْرَ
আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না(সূরা বাক্বারা-১৮৫)

রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,
(إِنَّ الدِّينَ يُسْرٌ)
নিশ্চয় দ্বীনে ইসলাম সহজ।(সহীহ বুখারী-৩৯)

আপনার প্রশ্ন থেকে আমরা যা বুঝেছি,আপনার এ বিষয়টা হয়তো মনস্তাত্ত্বিক। এটা শয়তানের পক্ষ্য থেকে ওয়াসওয়াসা।যাতে করে শয়তান আপনাকে কষ্টে নিপতিত করে।এবং শেষ পর্যন্ত ইবাদতকে আপনার নিকট অসহনীয় ও কষ্টকর করে তুলতে পারে।সুতরাং এমন পর্যায়ের কাউকে আবার ওজু করার নির্দেশ দেয়া হবে না।এবং খুজতে আদেশ করা হবে না যে,কিছু বের হল কি না? বরং তার উপর দায়িত্ব হল সে প্রথমে ইস্তেঞ্জা করবে,তারপর লজ্জাস্থানে পানি ছিটিয়ে দিবে।যাতেকরে তার সামনে ওয়াসওয়াসার দরজা সমূলে ধংশ হয়ে যায়।অতঃপর সে অজু করবে এবং নামায পড়বে।সে শয়তানের প্ররোচনার দিকে ভ্রুক্ষেপ করবে না যে,কিছু বের হয়েছে কি না।

কিন্তু যদি কারো ঈয়াকিন বা পূর্ণ বিশ্বাস হয় যে,কিছু বের হয়েছে,তাহলে এমতাবস্থায় সে আবার অজু করতে হবে।সেজন্য আপনি রোমাল বা টিস্যু ইত্যাদি লজ্জাস্থানে রেখে পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/4271

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!

(১)
সন্দেহ দ্বারা অজু ভঙ্গ হবে না। আপনি আপনার নামায চালিয়ে যান, যখন বায়ূর আওয়াজ শুনবেন, অথবা নাকে গন্ধ আসবে, তখন নতুন করে অজু করে নামায পড়বেন, নতুবা পূর্বের অজু দ্বারাই নামায চালিয়ে যাবেন। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/293

(২) AI ভয়েস দিয়ে ভিডিও এডিটিং জায়েয হবে যদি তাতে ধোকা প্রতারণা ও মিথ্যা না থাকে। নতুবা জায়েয হবে না।

(৩)গ্রাফিক্সের কাজে কঙ্কালের ছবি ব্যবহার করার রুখসত থাকবে যদি জরুরত থাকে। নতুবা জায়েয হবে না।

(৪) বিয়ের পর মেয়েরা বাবার বাড়িতে থাকতে পারবে। তবে বিয়ের পর ভরণপোষণের সম্পূর্ণ দায়িত্ব তার স্বামীর। সমস্ত খরচাপাতি স্বামীকেই বহন করতে হবে। স্বামী ও বাবার বাড়ী লেকদের সম্মতিতে মেয়েরা বাবার বাড়ী থাকতে পারবে। এক্ষেত্রে অন্য করো ট্রিট করার কোনো অধিকার নাই। 

(৫) উত্তম আখলাকের চেয়ে চেয়ে আল্লাহর কাছে কায়মনোবাক্যে দু'আ করবেন। 

(৬) কোনো মেয়ে যদি চায় তার স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করবে না, শুধু তারই থাকবে, এর মাধ্যমে সো ইসলাম বিরোধী হবে না।  কেউ যদি বলে, একাধিক বিয়ে আগে গণহারে হতো। ইসলাম সেটাকে লিমিটেড করেছে। এটা উম্মাহকে উত্তরণের কোনো বিধান না। এজন্য সে গোমরাহ হবে না। কেননা শরীয়তে শর্তারোপ করে বহু বহু বিবাহের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

(৭) কেউ যদি এই কথাগুলো বলে, সে অঠিক হবে না। । শরীয়ত চায় না মানুষ কষ্টে নিপতিত হোক।আল্লাহ তা'আলা বলেন,
يُرِيدُ اللَّهُ بِكُمُ الْيُسْرَ وَلَا يُرِيدُ بِكُمُ الْعُسْرَ
আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না(সূরা বাক্বারা-১৮৫)

রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,
(إِنَّ الدِّينَ يُسْرٌ)
নিশ্চয় দ্বীনে ইসলাম সহজ।(সহীহ বুখারী-৩৯)

আপনার প্রশ্ন থেকে আমরা যা বুঝেছি,আপনার এ বিষয়টা হয়তো মনস্তাত্ত্বিক। এটা শয়তানের পক্ষ্য থেকে ওয়াসওয়াসা।যাতে করে শয়তান আপনাকে কষ্টে নিপতিত করে।এবং শেষ পর্যন্ত ইবাদতকে আপনার নিকট অসহনীয় ও কষ্টকর করে তুলতে পারে।সুতরাং এমন পর্যায়ের কাউকে আবার ওজু করার নির্দেশ দেয়া হবে না।এবং খুজতে আদেশ করা হবে না যে,কিছু বের হল কি না? বরং তার উপর দায়িত্ব হল সে প্রথমে ইস্তেঞ্জা করবে,তারপর লজ্জাস্থানে পানি ছিটিয়ে দিবে।যাতেকরে তার সামনে ওয়াসওয়াসার দরজা সমূলে ধংশ হয়ে যায়।অতঃপর সে অজু করবে এবং নামায পড়বে।সে শয়তানের প্ররোচনার দিকে ভ্রুক্ষেপ করবে না যে,কিছু বের হয়েছে কি না।

কিন্তু যদি কারো ঈয়াকিন বা পূর্ণ বিশ্বাস হয় যে,কিছু বের হয়েছে,তাহলে এমতাবস্থায় সে আবার অজু করতে হবে।সেজন্য আপনি রোমাল বা টিস্যু ইত্যাদি লজ্জাস্থানে রেখে পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/4271

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
সন্দেহ দ্বারা অজু ভঙ্গ হবে না। আপনি আপনার নামায চালিয়ে যান, যখন বায়ূর আওয়াজ শুনবেন, অথবা নাকে গন্ধ আসবে, তখন নতুন করে অজু করে নামায পড়বেন, নতুবা পূর্বের অজু দ্বারাই নামায চালিয়ে যাবেন। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/293

ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
শরীয়তে ইসলামি সহজতার উপর নির্ভরশীল। শরীয়ত চায় না মানুষ কষ্টে নিপতিত হোক।আল্লাহ তা'আলা বলেন,
يُرِيدُ اللَّهُ بِكُمُ الْيُسْرَ وَلَا يُرِيدُ بِكُمُ الْعُسْرَ
আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না(সূরা বাক্বারা-১৮৫)

রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,
(إِنَّ الدِّينَ يُسْرٌ)
নিশ্চয় দ্বীনে ইসলাম সহজ।(সহীহ বুখারী-৩৯)

আপনার প্রশ্ন থেকে আমরা যা বুঝেছি,আপনার এ বিষয়টা হয়তো মনস্তাত্ত্বিক। এটা শয়তানের পক্ষ্য থেকে ওয়াসওয়াসা।যাতে করে শয়তান আপনাকে কষ্টে নিপতিত করে।এবং শেষ পর্যন্ত ইবাদতকে আপনার নিকট অসহনীয় ও কষ্টকর করে তুলতে পারে।সুতরাং এমন পর্যায়ের কাউকে আবার ওজু করার নির্দেশ দেয়া হবে না।এবং খুজতে আদেশ করা হবে না যে,কিছু বের হল কি না? বরং তার উপর দায়িত্ব হল সে প্রথমে ইস্তেঞ্জা করবে,তারপর লজ্জাস্থানে পানি ছিটিয়ে দিবে।যাতেকরে তার সামনে ওয়াসওয়াসার দরজা সমূলে ধংশ হয়ে যায়।অতঃপর সে অজু করবে এবং নামায পড়বে।সে শয়তানের প্ররোচনার দিকে ভ্রুক্ষেপ করবে না যে,কিছু বের হয়েছে কি না।

কিন্তু যদি কারো ঈয়াকিন বা পূর্ণ বিশ্বাস হয় যে,কিছু বের হয়েছে,তাহলে এমতাবস্থায় সে আবার অজু করতে হবে।সেজন্য আপনি রোমাল বা টিস্যু ইত্যাদি লজ্জাস্থানে রেখে পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/4271

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!

(১)
সন্দেহ দ্বারা অজু ভঙ্গ হবে না। আপনি আপনার নামায চালিয়ে যান, যখন বায়ূর আওয়াজ শুনবেন, অথবা নাকে গন্ধ আসবে, তখন নতুন করে অজু করে নামায পড়বেন, নতুবা পূর্বের অজু দ্বারাই নামায চালিয়ে যাবেন। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/293

(২) AI ভয়েস দিয়ে ভিডিও এডিটিং জায়েয হবে যদি তাতে ধোকা প্রতারণা ও মিথ্যা না থাকে। নতুবা জায়েয হবে না।

(৩)গ্রাফিক্সের কাজে কঙ্কালের ছবি ব্যবহার করার রুখসত থাকবে যদি জরুরত থাকে। নতুবা জায়েয হবে না।

(৪) বিয়ের পর মেয়েরা বাবার বাড়িতে থাকতে পারবে। তবে বিয়ের পর ভরণপোষণের সম্পূর্ণ দায়িত্ব তার স্বামীর। সমস্ত খরচাপাতি স্বামীকেই বহন করতে হবে। স্বামী ও বাবার বাড়ী লেকদের সম্মতিতে মেয়েরা বাবার বাড়ী থাকতে পারবে। এক্ষেত্রে অন্য করো ট্রিট করার কোনো অধিকার নাই। 

(৫) উত্তম আখলাকের চেয়ে চেয়ে আল্লাহর কাছে কায়মনোবাক্যে দু'আ করবেন। 

(৬) কোনো মেয়ে যদি চায় তার স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করবে না, শুধু তারই থাকবে, এর মাধ্যমে সো ইসলাম বিরোধী হবে না।  কেউ যদি বলে, একাধিক বিয়ে আগে গণহারে হতো। ইসলাম সেটাকে লিমিটেড করেছে। এটা উম্মাহকে উত্তরণের কোনো বিধান না। এজন্য সে গোমরাহ হবে না। কেননা শরীয়তে শর্তারোপ করে বহু বহু বিবাহের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

(৭) কেউ যদি এই কথাগুলো বলে, সে অঠিক হবে না। 



(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by
বাকিগুলোর আনসার দিবেন না?
by
ustaz plz anss
by
ustaz ai voice er ans plzzzz
by
salam ustad
 plz all ans plz
by (20 points)
বাকিগুলোর আনসার কি দিবেননা?

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...