(০১)
জন্মদিন পালন একটি বিজাতীয় সংস্কৃতি। আর ইসলামি শরিয়তে বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুসরণকে কঠোরভাবে নিষেধ করা হয়েছে।
হাদিস শরিফে এসেছে,
عن ابن عمر قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: من تشبه بقوم فهو منهم
‘যে ব্যক্তি কোনো সম্প্রদায়ের সাদৃশ্য অবলম্বন করে সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত।’ [সুনানে আবু দাউদ, হাদিস: ৪০৩১]
জন্মদিন পালন করা,ও তাতে শরীক হওয়া এবং সাহায্য সহযোগিতা করা বা এ উপলক্ষ্যে কিছু গ্রহণ করা, কোনোটাই জায়েয হবে না।
যেহেতু জন্মদিন উপলক্ষ্যে দাওয়াত গ্রহণ করা,বা জন্মদিনের কেক খাওয়া জন্মদিন পালনেরই নামান্তর, তাই কোনো প্রকারের দাওয়াত গ্রহণ করা যাবে না।
জন্মদিনের কেক খাওয়া যাবেনা।
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
এই ব্যবসার বিধান নিয়ে সম্পর্কে উলামায়ে কেরামদের মাঝে মতবিরোধ রয়েছে।
,
এমন ব্যবসা যেখানে মতপার্থক্য চলে আসে সেরকম ব্যবসায় সাধারণত নিজেকে না জড়ানোই ভাল ও উত্তম। তবে যদি কোথাও শত চেষ্টা করার পরও এছাড়া অন্য কোনো ব্যবসার সুযোগ না হয়,তাই যেহেতু কিছুসংখ্যক উলামায়ে এরকম ব্যবসার অনুমোদনের পক্ষে রয়েছেন, সেহেতু এরকম ব্যবসার অনুমোদন দেয়া যেতে পারে।সেক্ষেত্রে গোনাহ ঐ ব্যক্তির-ই হবে, যে গোনাহকে সরাসরি সংগঠিত করবে। বিক্রেতার কোনো প্রকার গোনাহ হবে না।
বিস্তারিত জানুনঃ
,
(০২)
হ্যা জায়েজ হবে,তবে সীমাতিরিক্ত বলা যাবেনা।
(০৩)
জুলুম থেকে নিচে বাঁচতে, অন্যকে বাঁচাতে। এমন ব্যক্তির কাছে গীবত করতে পারবে, যে একে প্রতিহত করতে পারবে।
,
সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে এমনটি না হলে তা নিয়ে আলোচনা করা জায়েজ নেই।
৬ টি ছুরতে অন্যের গীবত করা জায়েজ, বিস্তারিত জানুনঃ